এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
বাইবেলের ভাববাণীর হারিয়ে যাওয়া একটি খন্ড বর্তমানে আমাদের প্রজ্জ্বলিত করেA MISSING PIECE OF BIBLE PROPHECY লেখক : ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র ‘‘কিন্তু হে দানিয়েল, তুমি শেষকাল পর্য্যন্ত এই বাক্য সকল রুদ্ধ করিয়া রাখ, এই পুস্তক মুদ্রাঙ্কিত করিয়া রাখ…’’ (দানিয়েল 12:4; পৃষ্ঠা 919 স্কোফিল্ড)| ‘‘আমি এই কথা শুনিলাম বটে, কিন্তু বুঝিতে পারিলাম না; তখন আমি কহিলাম, হে আমার প্রভু, এই সকলের শেষফল কি হইবে? তিনি কহিলেন, হে দানিয়েল, তুমি প্রস্থান কর, কেননা শেষকাল পর্য্যন্ত এই বাক্য সকল রুদ্ধ ও মুদ্রাঙ্কিত থাকিবে’’ (দানিয়েল 12:8, 9; পৃষ্ঠা 920)| |
ভাববাদী দানিয়েল “শেষকাল” এর বিষয়ে সম্পূর্ণ বিশদে বুঝতে পারেননি| 8 নং পদে, আমাদের সহজভাবে বলা হয়েছে, ‘‘আমি এই কথা শুনিলাম বটে, কিন্তু বুঝিতে পারিলাম না|” এরপরে ঈশ্বর দানিয়েলকে বলেছেন, “শেষকাল পর্য্যন্ত এই বাক্য সকল রুদ্ধ ও মুদ্রাঙ্কিত থাকিবে’’ (দানিয়েল 12:9)| দানিয়েল ভাববাণীর বাক্যগুলি বুঝতে পেরেছিলেন| কিন্তু তিনি কিভাবে শেষকালে ঘটনাগুলি আসবে তা বুঝতে পারেননি| “শেষকাল পর্য্যন্ত এই বাক্য সকল রুদ্ধ ও মুদ্রাঙ্কিত থাকিবে’’ (দানিয়েল 12:9)| তাকে এই বাক্যগুলি অনুপ্রেরণার দ্বারা দেওয়া হয়েছিল| কিন্তু সেগুলির অর্থের সম্বন্ধে তিনি প্রজ্জ্বলিত ছিলেন না| বাক্যগুলির প্রজ্জ্বলন “শেষকাল না আসা পর্য্যন্ত” সংগঠিত হবে না| যেমন যেমন আমরা এই যুগের শেষের দিকে এগিয়ে যাব, ততই ভাববাণীর আভ্যন্তরীন বিষয়টি বিস্তার লাভ করবে| “মহাউল্লাসের” বিষয়ে আমার প্রথমবার শোনার ক্ষণটি আমি স্পষ্টভাবে মনে করতে পারি| আমাদের শিক্ষক আমাদের বলেছিলেন যে সাত-বছর এর মহাতাড়না যুগের আগে মহাউল্লাস ঘটবে| আমার শিক্ষককে আমি প্রশ্ন করেছিলাম যে বাইবেল কোনখানে আমাদের শিক্ষা দিয়েছে যে মহাতাড়নার আগে মহাউল্লাস ঘটবে| তিনি আমাকে এর উত্তর দিতে পারেননি| সেইজন্যে, কয়েক দশক ধরে আমি প্রশ্ন করেছি সাত-বছর মহাতাড়নার আগে, “যেকোন-মুহূর্তে” মহাউল্লাস হওয়ার বিষয়ে| তখন আমি দেখেছিলাম যে মহাতাড়না-পূর্ব মহাউল্লাস প্রথম জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল জে. এন. ডার্বির দ্বারা, এবং ডার্বি এটা “পেয়েছিলেন” পনের-বছর-বয়সী মার্গারেট ম্যাকডোনাল্ড নামের, একজন ক্যারিশ্মাটিক মেয়ের কাছ থেকে যিনি এই বিষয়ে “স্বপ্ন” দেখেছিলেন| কোন কারণে জে. এন. ডার্বি এটা প্রচার করতে শুরু করেছিলেন| পরে সি. আই. স্কোফিল্ড দ্বারা এর প্রচার স্কোফিল্ড স্টাডি বাইবেল-এ করা হয়েছিল| এটাই হচ্ছে বর্তমানে নব্য-সুসমাচারমূলক প্রচারকদের সংখ্যাগরিষ্ঠের অবস্থান| এরপরে মার্ভিন জে. রোসেনথেল দ্য প্রি-রাথ রাপচার অফ দ্য চার্চ (থমাস নেলসন, 1990) নামে একটি বই লেখেন| রোসেনথেল যা যা লিখেছেন, তার সবকিছুর সঙ্গে যদিও আমি সহমত হচ্ছি না তবুও আমি মনে করি কখন “মহাউল্লাস” ঘটবে সেই বিষয়ে আরও ভাল করে বোঝার একটা দুয়ার তিনি উন্মুক্ত করে দিয়েছেন| আপনি রেভা. রোসেনথালের দৃষ্টিভঙ্গীর সমালোচনা করার আগে বইটি সংগ্রহ করুন এবং যত্নসহকারে পড়ুন| তিনি শিক্ষা দিচ্ছেন যে “মহাউল্লাস” ঘটবে মহাতাড়না যুগ শেষ হওয়ার কাছাকাছি সময়ে, প্রকাশিত বাক্য, অধ্যায় 16 এর “ক্রোধের বাটি”তে ঈশ্বর তাঁর ক্রোধ উপুড় করে দেওয়ার স্বল্পকাল আগে| সেটা আমাকে বোধগম্য করায় – একজন কিশোরীর স্বপ্নের উপরে ভিত্তি করার তুলনায় আরও ভাল করে অনুভব করায়! এটা কেন গুরুত্বপূর্ণ? কেন সেটা আমি আপনাকে বলছি| সাত-বছর মহাতাড়নার আগে যদি মহাউল্লাস আসে, খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের আর কিছুই করার থাকবে না| রবিবারের সকালে শুধু এক ঘন্টার জন্য জনতার ভীড়ে যাওয়া ছাড়া! আপনাকে কোন আত্মা জয় করতে হবে না| ঈশ্বর অবিশ্বাসীদের থেকে আপনাকে আলাদা হতে হবে না| শাস্ত্রীয় অসঙ্গতিমূলক মতবাদ সৃষ্টি করার প্রতি এর প্রবণতা হয়ে থাকে (এই বিষয়ে পড়তে হলে এখানে ক্লিক করুন)| এই বার্তাটির শিরোনাম হল “বাইবেলের ভাববাণীর হারিয়ে যাওয়া একটি খন্ড বর্তমানে আমাদের প্রজ্জ্বলিত করে|” কি সেই “হারিয়ে যাওয়া একটি খন্ড?” এটা হচ্ছে “সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা|” 50 বছরেরও বেশী সময় ধরে আমি বাইবেল ভাববাণী অধ্যয়ন করছি| এটা আমাকে আঘাত করে এমন অদ্ভুতভাবে যে “ধর্ম্মভ্রষ্টতা”র মতন এইরকমের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমাদের সময়ে এতটা অবহেলিত হয়ে রয়েছে| বাইবেল ভাববাণীর বিষয়ে আমার ডেস্কে তিনটি প্রধান পুস্তক রয়েছে – যেগুলি এই বিষয়টির সমস্ত মুখ্য বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করে| সেগুলি সবই সৎ এবং ঈশ্বর বিশ্বাসী মানুষদের দ্বারা, যাদের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিশ্বাস করা যেতে পারে সেই মানুষদের দ্বারা লিখিত| কিন্তু তাদের একটিতেও “সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা”র সম্পর্কে একটাও বিভাগ নেই| এবং “সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা” হচ্ছে বর্তমানে আমাদের জন্য একটা মূল বিন্দু| + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + + অনুগ্রহ করে II থিসলনীকীয় 2:3 পদটি বের করুন| কিং জেমস-এর মধ্যে এটা এরকম রয়েছে, ‘‘কেহ কোন মতে যেন তোমাদিগকে না ভুলায়; কেননা প্রথমে সেই ধর্ম্ম-ভ্রষ্টতা উপস্থিত হইবে, এবং সেই পাপ-পুরুষ, সেই বিনাশ-সন্তান, প্রকাশ পাইবে’’ (II থিসলনীকীয় 2:3; পৃষ্ঠা 1272 স্কোফিল্ড)| এখানে পদটি তারই অনুরূপ, যেমন নিউ আমেরিকান স্টান্ডার্ড বাইবেলে অনূদিত হয়েছে, ‘‘কেহ কোন মতে যেন তোমাদিগকে না ভুলায়; ইহার জন্য (প্রভুর দিনে) ধর্ম্ম-ভ্রষ্টতা প্রথমে আসিবে, অরাজকতার মানুষ এবং বিনাশের পুত্ত্র প্রকাশ পাইবে’’ (II থিসলনীকীয় 2:3; NASB [এনএএসবি])| “hē apostasia” (হি এপোস্টেসিয়া) শব্দটির অনুবাদ করে “ধর্ম্মভ্রষ্টতা” করা হয়েছে| তাছাড়া কিং জেমস-এর মধ্যে এটা “স্বদল ত্যাগ করা” বলে অনূদিত হয়েছে| ডঃ ডব্লিউ. এ. ক্রিস্ওয়েল, কেনটাকির ল্যুইভিলে অবস্থিত সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট থিয়োলজিকাল সোসাইটি থেকে গ্রীক বাইবেলের ব্যাখ্যার বিষয়ে পি.এইচ.ডি, ডিগ্রী অর্জন করেছিলেন| ডঃ ক্রিসওয়েলও নতুন নিয়মের গ্রীক শব্দগুলির উপরে নিবিড় মনোনিবেশ করেছিলেন| ডঃ ক্রিসওয়েল বলেছেন, “প্রভুর দিনের পূর্বে, সেখানে নামে মাত্র বা ভন্ড বিশ্বাসীদের স্বদল ত্যাগ করিবার ঘটনা লক্ষণীয়ভাবে ঘটিবে| [hē] পদটির ব্যবহার নির্দেশ করিতেছে যে পৌলের মনের অন্দরে একটি নির্দ্দিষ্ট ধর্ম্মভ্রষ্টতা ছিল|” এইটা জেনে, আমরা II থিসলনীকীয় 2:3 পদ থেকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শিখছি, 1. প্রভুর দিনের আগে, এই ধর্ম্মভ্রষ্টতা প্রবল হবে| 2. প্রভুর দিনের আগে, খ্রীষ্টারীরা “প্রকাশিত” হবে| এই উভয় ঘটনাই ঘটবে প্রভুর দিনের আগে, যা হলো মহাতাড়না এবং ঈশ্বরের ক্রোধের সময়, এই যুগের শেষ সময়ে| মহাতাড়না-পূর্ব মহাউল্লাস মতবাদ ইতিমধ্যেই সব খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের থেকে চলে গেছে| সেই কারণেই “সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা” বর্তমানে সুসমাচারমূলক খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের প্রতি আর প্রচার করা হয় না, এবং সেটাই কারণ যে বাইবেল ভাববাণী নিয়ে বর্তমানে লিখিত অধিকাংশ বইতে “সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা”র উপরে কোন বিভাগ কেন থাকছে না! কিন্তু যদি মারভিন রোসেনথেল সঠিক হন, এবং তিনি সঠিক বলেন, তাহলে আমরা ঠিক এই মুহূর্তে “সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা” র শুরুর সময়ে বাস করছি ! কিভাবে এটা বর্তমানে খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের প্রভাবিত করছে? পূর্ববর্তী যেকোন সময়ের তুলনায় এই “তৃতীয় বিশ্বে” তারা আরও অনেক গভীরভাবে তাড়না ভোগ করছেন| এবং “পাশ্চাত্য জগতে” আমরা শয়তান এবং তার দিয়াবলদের থেকে আসা দুর্দান্ত আক্রমণের আওতায় রয়েছি| ভাববাদী দানিয়েলকে এসব বিষয় বলা হয়েছিল, কিন্তু তিনি বলেছিলেন, “বুঝিতে পারিলাম না|” তখন ঈশ্বর দানিয়েলকে বলেছিলেন, “শেষকাল পর্য্যন্ত এই বাক্য সকল রুদ্ধ ও মুদ্রাঙ্কিত থাকিবে’’ (দানিয়েল 12:8, 9)| জন এস. ডিকারসন মোটামুটি ভাল একটা বই লিখেছিলেন, যার নাম হচ্ছে দ্য গ্রেট ইভাঞ্জেলিকাল রিসেশন (বেকার বুক্স, 2013)| ডিকারসন গেবী লিয়নস-এর উদ্ধৃতি দিয়েছেন, যিনি বলেছিলেন, “এই মুহূর্ত হইতেছে ইতিহাসের অন্যান্য সমস্ত সময় হইতে পৃথক| ইহার অনন্যতা একটি মৌলিক প্রতিক্রিয়ার দাবী করিতেছে| আমরা যদি অগ্রসরের পৃথক পথ প্রদানে ব্যর্থ হই, তাহা হইলে উদাসীনতা এবং ঘৃণাপূর্ণ উক্তির প্রতি আমরা সমগ্র প্রজন্মকে [হারাইব]…আরাধনার অন্যান্য আকারের [প্রতি]আমাদের বন্ধুবর্গ সরিয়া যাইতে থাকিবে…স্বল্প সময়, কিন্তু অধিক মর্মস্পর্শী (দ্য নেক্সট খ্রীশ্চিয়ানস, ডাব্লডে, 2010, পৃ.11; আমার উদ্ব্যক্তি)| ডিকারসনের বইয়ের জ্যাকেট কভারে বলা আছে, “আমেরিকার মন্ডলীগুলি…সঙ্কুচিত হইতেছে| খ্রীষ্ট বিশ্বাসী যুবকগণ চলিয়া যাইতেছেন| আমাদের অনুদানগুলি শুষ্ক হইতেছে… ইউনাইটেড স্টেট্সের সংস্কৃতি দ্রুত বিদ্বেষপরায়ণ এবং পরস্পরের প্রতি বৈরীভাবাপন্ন হইতেছে| কিভাবে আমরা এই বিধ্বংসী পতন এড়াইতে পারি?” যদিও আমি জন ডিকারসন-এর বইয়ের প্রথম অর্দ্ধাংশ পছন্দ করছি, তাহলেও কিভাবে প্রস্তুত করতে হবে, এই বিষয় নিয়ে শেষ অধ্যায়ের লেখার অধিকাংশের সম্পর্কে আমি একমত নই| প্রস্তুত করতে হলে আমাদের অবশ্যই উপলব্ধি করতে হবে যে আমরা, এই মুহূর্তে, “সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতার” শুরুর সময়ে রয়েছি| আমরা যদি ভেবে নিই যে সেখানে আরও বেশী কষ্টভোগ করার আগেই আমরা রূপান্তরকৃত হব, তবে সামনে যা পড়ে আছে সেগুলির জন্য আমরা প্রস্তুত হব না| পালক রিচার্ড উর্মব্রান্ড ছিলেন একজন সুসমাচার সংক্রান্ত সেবক যিনি রোমানিয়াতে খ্রীষ্টের জন্য অত্যাচারিত হয়ে, কম্যুনিস্ট কারাগারে 14 বছর অতিবাহিত করেছিলেন| আমেরিকায় খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের জানা যেকোন যন্ত্রণাভোগের তুলনায় সেই কারাগারে তার হওয়া অভিজ্ঞতাগুলি অনেক অনেক বেশী| রাত্রিবেলা তার কুঠরিতে ইঁদুর এসে তার পায়ের মাংস খুবলে খেত| তাকে প্রহার করা হত| লোহিত-তপ্ত ধাতব শিকের খোঁচা তার ঘাড় ও শরীরের সর্বত্র ভয়াবহ ক্ষত সৃষ্টি করত| অনাহারে রেখে দিয়ে তাকে প্রায় মৃত্যুমুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল| এবং এই আতঙ্ক চলেছিল 14 বছর পর্য্যন্ত| এইগুলি পালক উর্মব্রান্ডের মধ্যে একটি মতবাদের বিকাশ ঘটিয়েছিল যাকে তিনি বলেছেন “দুঃখতত্ত্ব,” কষ্টভোগের মতবাদ| আমেরিকায় চলে আসার (এক অলৌকিক ঘটনা দ্বারা) পরে দুঃখভোগের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে তিনি – আমাদের নিজেদের মন্ডলী সমেত আরও অনেক মন্ডলীতে শিক্ষা দিয়েছেন| পালক উর্মব্রান্ড শেখাতেন যে আমেরিকার খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের কষ্টভোগের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করা উচিৎ| তিনি বলেছিলেন, “আমাদের এখনই প্রস্তুতি আরম্ভ করিতে হইবে, আমরা কারাগারে বদ্ধ হইবার পূর্বেই| কারাগারে আপনারা সমস্ত কিছু হারাইবেন…যাহা জীবনকে আনন্দময় করিয়া তোলে তাহাদের কোন কিছুই অবশিষ্ট থাকিবে না| কেহই প্রতিরোধ করিবেন না যাহারা পূর্ব হইতেই বিলাসবহুল জীবনের আনন্দ পরিত্যাগ করিয়াছেন” (লেট দ্য নেশনস বি গ্ল্যাড বইতে জন পাইপার দ্বারা উদ্ধৃত, বেকার বুক্স, 2020, পৃষ্ঠা 10)| ডঃ পল নাইক্যুইস্ট বলেছিলেন, “প্রস্তুত হন| যেহেতু সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আমাদের দেশে দ্রুতবেগে ছড়াইয়া পড়িতেছে, বাঁচিয়া থাকিবার জন্য…তাড়নার প্রতি সাড়া দিবার বিষয়ে বাইবেল যাহা বলিতেছে সেই বিষয়ে আমরা শীঘ্রই চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হইব” (জে. পল নাইক্যুইস্ট, প্রিপেয়ার: লিভিং ইওর ফেইথ ইন অ্যান ইনক্রিজিংলি হস্টাইল কালচার, মুডি পাবলিশারস, 2015, পৃষ্ঠা 14)| নোহের দিনসকল হইল ধর্ম্মভ্রষ্টতা যীশু বলেছেন, ‘‘বাস্তবিক নোহের [নোহ] সময়ে যেরূপ হইয়াছিল, মনুষ্যপুত্ত্রের আগমনও তদ্রূপ হইবে| কারণ জলপ্লাবনের সেই পূর্ব্ববর্তী কালে, জাহাজে নোহের [নোহ] প্রবেশ দিন পর্য্যন্ত, লোকে যেমন ভোজন ও পান করিত, বিবাহ করিত ও বিবাহিতা হইত, এবং বুঝিতে পারিল না, যাবৎ না বন্যা আসিয়া সকলকে ভাসাইয়া লইয়া গেল; তদ্রূপ মনুষ্যপুত্ত্রের আগমন হইবে’’ (মথি 24:37-39; পৃষ্ঠা 1034)| অনেক সুসমাচার সংক্রান্ত প্রচারকেরা মনে করছেন যে নোহের দিনগুলি ছিল মহা কষ্টভোগের সময়| কিন্তু সেখানে আরও বেশী কিছু রয়েছে| নোহের সময়ের লোকেরা “ভোজন ও পান করিত, এবং বিবাহ করিত ও বিবাহিতা হইত, যতক্ষণ পর্য্যন্ত জাহাজে নোহ প্রবেশ করেন নাই” (মথি 24:38)| সেটা আমেরিকা এবং পাশ্চাত্য জগতে যা ঘটছে হুবহু সেইরকম! “তৃতীয় বিশ্বে” অনেক বেশী তাড়না রয়েছে| এছাড়া চীন দেশের মতন জায়গা সেখানেও প্রকৃত উদ্দীপনা রয়েছে| কিন্তু আমেরিকা এবং পাশ্চাত্যে নেই ! এখানে লোকেরা বস্তুবাদের সঙ্গেই সম্পর্কযুক্ত হয়ে রয়েছেন| তারা ভোজন এবং পান করেন, বিবাহ করেন এবং বিবাহিতা হন| এইগুলিকে তারা কাজ করার মতন একটি স্বাভাবিক বিষয় বলে মনে করছেন| কিন্তু সেখানে আরও বেশী কিছু রয়েছে| এই হল তাদের জীবন যাত্রার কেন্দ্র – “ভোজন এবং পান, বিবাহ করা এবং বিবাহিতা হওয়া|” তারা সেগুলিকে বেঁচে থাকার অঙ্গ বলে ভেবেছেন! তাদের জীবনযাত্রার কেন্দ্র ঈশ্বর নয়! সেটা ছিল জীবনের বস্তুগত বিষয় যা তাদের কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিল! লায়দিকেয়াতে অবস্থিত মন্ডলী হচ্ছে আমেরিকা এবং যীশু বলেছেন, ‘‘আর লায়দিকেয়াস্থ মন্ডলীর দূতকে লিখ; যিনি আমেন, যিনি বিশ্বাস্য ও সত্যময় সাক্ষী, যিনি ঈশ্বরের সৃষ্টির আদি, তিনি এই কথা কহেন; আমি জানি তোমার কার্য্য সকল, তুমি না শীতল না তপ্ত; তুমি হয় শীতল হইলে, নয় তপ্ত হইলে ভাল হইত| এইরূপে তুমি কদুষ্ণ, না তপ্ত না শীতল, এই জন্য আমি নিজ মুখ হইতে তোমাকে বমন করিতে উদ্যত হইয়াছি| তুমি কহিতেছ, আমি ধনবান্, ধন সঞ্চয় করিয়াছি, আমার কিছুরই অভাব নাই; কিন্তু জান না যে, তুমিই দুর্ভাগ্য, কৃপাপাত্র, দরিদ্র, অন্ধ ও উলঙ্গ| আমি তোমাকে এক পরামর্শ দিই; তুমি আমার কাছে এই সকল দ্রব্য ক্রয় কর – অগ্নি দ্বারা পরিষ্কৃত স্বর্ণ, যেন ধনবান্ হও; শুক্ল বস্ত্র, যেন বস্ত্রপরিহিত হও, আর তোমার উলঙ্গতার লজ্জা প্রকাশিত না হয়; চক্ষুতে লেপনীয় অঞ্জন, যেন দেখিতে পাও| আমি যত লোককে ভালবাসি, সেই সকলকে অনুযোগ করি ও শাসন করি; অতএব উদ্যোগী হও, ও মন ফিরাও” (প্রকাশিত বাক্য 3:14-19; পৃষ্ঠা 1334)| এই হল ধর্ম্মভ্রষ্ট মন্ডলীর একটি চিত্র| এটা এমন এক মন্ডলী যা কদুষ্ণ, “এবং না তপ্ত না শীতল” (প্রকাশিত বাক্য 3:16)| এটা অপরিত্রাণপ্রাপ্ত মানুষে পূর্ণ একটি মন্ডলী (প্রকাশিত বাক্য 3:17)| এটা হল একটা মন্ডলী যা মন ফিরাতে অস্বীকার করেছিল (প্রকাশিত বাক্য 3:19)| গত 40 বছরে দুটি বড় মন্ডলী ভাঙ্গনের অভিজ্ঞতা আমাদের আছে| উভয় সময়েই যারা “কদুষ্ণ” হতে চেয়েছিলেন তারা আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন| তাদের উভয়ই আত্মা জয়ের বিষয়ে “কদুষ্ণ” হয়ে পড়েছিল| তাদের উভয়ই আন্তরিক খ্রীষ্টধর্ম্ম পরিত্যাগ করেছিল| সেই বিষয় যা লোকদের আমাদের থেকে, তাদের প্রতি, আকর্ষণ করেছিল সেটা ছিল যে আমরা হলাম “অতিরিক্ত কঠোর” এবং তারা যদি আমাদের ছেড়ে দেন তবে তারা আরও বেশী “মজা” করতে পারবেন| কিন্তু উভয় সময়েই তারা একটি “প্রজ্জ্বলিত” মন্ডলী পেতে ব্যর্থ হয়েছেন| তারা উভয়ে আবিস্কার করেছে (খুব দেরী করে) যে কদুষ্ণ পরিবেশে তারা নিজেদের লোকদের ধরে রাখতে পারেনি| পরিশেষে তারা উভয়েই ব্যর্থ হয়েছে| যীশু বলেছিলেন, “আমি নিজ মুখ হইতে তোমাকে বমন করিতে উদ্যত হইয়াছি” (প্রকাশিত বাক্য 3:16)| তারা জগত থেকে পৃথক হতে চাননি, সুতরাং তারা জগত, মাংস এবং শয়তানের দ্বারা অনুপ্রবিষ্ট হয়েছেন| তারা সংগ্রামরত অতি অনুরক্ত হতে চাননি, সুতরাং তারা দ্রুত কদুষ্ণ নব্য-সুসমাচার প্রচারমূলক পরিণত হয়েছেন! আত্মিকভাবে তারা দ্রুত হয়ে পড়েছেন কেবলমাত্র অর্দ্ধ-জীবিত – বা আরও মন্দ ব্যক্তি! নিজেকে প্রশ্ন করুন| যেসব লোকেরা চান-এর সঙ্গে চলে গেছিলেন তারা কি চীনে রয়েছেন, তারা কি গোপন কোন মন্ডলীতে থাকছেন, অথবা তারা কি কম্যুনিস্ট সমর্থিত “তিনটি স্বয়ং সম্পূর্ণ মন্ডলীতে” চলে গেছেন? উত্তর আপনি জানেন! আপনি ইতিমধ্যেই উত্তর জেনে গেছেন! আক্ষরিক অর্থেই তারা কম্যুনিস্ট মন্ডলীতে ছুটে গিয়ে থাকবেন| কেন? কারণ তারা প্রকৃত খ্রীষ্টধর্ম্ম চাইছিলেন না| একটি নরম, নব্য-সুসমাচার প্রচারমূলক “মন্ডলী” পাওয়ার জন্যে তাদের মুখ ক্ষুধার্ত ছিল| এবং সেটাই ধর্ম্মভ্রষ্ট চান তাদের দিয়েছিলেন! একটি নরম, নব্য-সুসমাচার প্রচারমূলক “মন্ডলী|” আপনি এটা জানেন! আপনি ইতিমধ্যেই এটা জেনে গেছেন!!! আমি আপনাকে নতুন কিছুই বলছি না!!! আমাদের দিনে নব্য-সুসমাচার প্রচারমূলক মন্ডলীতে ধর্ম্মভ্রষ্টতার একটা বিবরণ দিয়ে আমি এই ধর্ম্মপ্রচার শেষ করব, ‘‘কিন্তু ইহা জানিও, শেষ কালে বিষম সময় উপস্থিত হইবে| কেননা মনুষ্যেরা আত্মপ্রিয়, অর্থপ্রিয়, আত্মশ্লাঘী, অভিমানী, ধর্ম্মনিন্দক, পিতামাতার অবাধ্য, অকৃতজ্ঞ, অসাধু, স্নেহরহিত, ক্ষমাহীন, অপবাদক, অজিতেন্দ্রিয়, প্রচন্ড, সদ্বিদ্বেষী, বিশ্বাসঘাতক, দুঃসাহসী, গর্ব্বান্ধ, ঈশ্বরপ্রিয় নয়, বরং বিলাসপ্রিয় হইবে; লোকে ভক্তির অবয়বধারী, কিন্তু তাহার শক্তি অস্বীকারকারী হইবে; তুমি এরূপ লোকদের হইতে সরিয়া যাও” (II তীমথিয় 3:1-5; পৃষ্ঠা 1280, 1281)| ‘‘সতত শিক্ষা করে, তথাপি সত্যের তত্ত্বজ্ঞান পর্য্যন্ত পঁহুছিতে পারে না” (II তীমথিয় 3:7; পৃষ্ঠা 1281)| ‘‘আর যত লোক ভক্তিভাবে খ্রীষ্ট যীশুতে জীবন ধারণ করিতে ইচ্ছা করে, সেই সকলের প্রতি তাড়না ঘটিবে” (II তীমথিয় 3:12; পৃষ্ঠা 1281)| ‘‘তুমি বাক্য প্রচার কর, সময়ে অসময়ে কার্য্যে অনুরক্ত হও, সম্পূর্ণ সহিষ্ণুতা ও শিক্ষাদান-পূর্ব্বক অনুযোগ কর, ভর্তসনা কর, চেতনা দেও| কেননা এমন সময় আসিবে, যে সময় লোকেরা নিরাময় শিক্ষা সহ্য করিবে না, কিন্তু কাণচুলকানি-বিশিষ্ট হইয়া আপন আপন অভিলাষ অনুসারে আপনাদের জন্য রাশি রাশি গুরু ধরিবে, এবং সত্য হইতে কাণ ফিরাইয়া গল্পের দিকে বিপথে যাইবে| কিন্তু তুমি সর্ব্ব-বিষয়ে মিতাচারী হও, দুঃখভোগ স্বীকার কর, সুসমাচার-প্রচারকের কার্য্য কর, তোমার পরিচর্য্যা সম্পন্ন কর” (II তীমথিয় 4:2-5; পৃষ্ঠা 1281)| ‘‘কেননা দীমা এই বর্ত্তমান যুগ ভালবাসাতে আমাকে ত্যাগ করিয়াছে” (II তীমথিয় 4:10; পৃষ্ঠা 1281)| ‘‘ভ্রাতৃগণ, আমি তোমাদিগকে বিনতি করিতেছি, তোমরা যে শিক্ষা পাইয়াছ, তাহার বিপরীতে যাহারা দলাদলি ও বিঘ্ন জন্মায়, তাহাদিগকে চিনিয়া রাখ ও তাহাদের হইতে দূরে থাক| কেননা এই প্রকার লোকেরা আমাদের প্রভু খ্রীষ্টের দাসত্ব করে না, কিন্তু আপন আপন উদরের দাসত্ব করে, এবং মধুর বাক্য ও স্তুতিবাদ দ্বারা সরল লোকদের মন ভুলায়” (রোমীয় 16:17, 18; পৃষ্ঠা 1210)| আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা, মহান ভাববাদী দানিয়েল সম্পূর্ণভাবে সেই বিষয়গুলি বোঝেননি যা আমি আজ রাত্রে আপনাদের কাছে প্রচার করলাম| কিন্তু ঈশ্বরের ধন্যবাদ হোক যে তিনি উচ্চকন্ঠে বলার জন্যে মারভিন রোসেনথাল নামের এক মিশনারীকে পুনর্জন্ম দিয়েছেন এবং আমাদের দান করেছেন যীশুর “মহাউল্লাসের একটি নতুন বোধশক্তি| তাড়না এবং দ্বিতীয় আগমন” (দ্য প্রি-রাথ রাপচার অফ দ্য চার্চ বইয়ের জ্যাকেট কভার, থমাস নেলসন, 1990)| হ্যাঁ, আমরা এখন শেষ-সময়ের সেই মহা ধর্ম্মভ্রষ্টতার শুরুর ধাপে রয়েছি| হ্যাঁ, যেমন চীনদেশের লোকেদের হয়েছিল, যেমন রিচার্ড উর্মব্রান্ড করেছিলেন, যেমন “তৃতীয় বিশ্বের” সর্বত্র লোকদের মধ্যে হচ্ছে, সেরকমভাবেই আমাদেরও তাড়নার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে| কিন্তু যারা খ্রীষ্টকে ভালবাসেন তারা পরিশেষে জয়লাভ করবেন, কেননা যীশু বলেছেন, ‘‘তুমি আমার ধৈর্য্যের কথা রক্ষা করিয়াছ, এই কারণ আমিও তোমাকে সেই পরীক্ষাকাল হইতে রক্ষা করিব, যাহা পৃথিবী-নিবাসীদের পরীক্ষা করিবার জন্য সমস্ত জগতে উপস্থিত হইবে| আমি শীঘ্র আসিতেছি; তোমার যাহা আছে, তাহা দৃঢ়রূপে ধারণ কর, যেন কেহ তোমার মুকুট অপহরণ না করে| যে জয় করে তাহাকে আমি আমার ঈশ্বরের মন্দিরে স্তম্ভস্বরূপ করিব, এবং সে আর কখনও তথা হইতে বাহিরে যাইবে না; এবং তাহার উপরে আমার ঈশ্বরের নাম লিখিব, এবং আমার ঈশ্বরের নগরী যে নূতন যিরূশালেম স্বর্গ হইতে, আমার ঈশ্বরের নিকট হইতে নামিবে, তাহার নাম এবং আমার নূতন নাম লিখিব| যাহার কর্ণ আছে, সে শুনুক, আত্মা মন্ডলীগণকে কি কহিতেছেন” (প্রকাশিত বাক্য 3:10-13; পৃষ্ঠা 1334)| অনুগ্রহ করে উঠে দাঁড়ান এবং “Am I a Soldier of the Cross?” (অ্যাম আই এ সোলজার অফ্ দ্য ক্রস) গানটির 1, 2 এবং 4 নং স্তবকগুলি গান আমি কি ক্রুশের এক সৈনিক, মেষশাবকের এক অনুসরণকারী, যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তাহলে ডঃ হাইমার্স আপনার কাছ থেকে কিছু শুনতে চান| যখন আপনি ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখবেন তখন অবশ্যই তাকে জানাবেন যে কোন দেশ থেকে আপনি তাকে লিখছেন নয়ত তিনি আপনার ই-মেলের জবাব দিতে সক্ষম হবেন না| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তবে ডঃ হাইমার্সকে একট ই-মেল পাঠান এবং তাকে সেইকথা জানান, কিন্তু কোন দেশ থেকে আপনি লিখছেন চিঠিতে সেটা অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করবেন| ডঃ হাইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net (এখানে ক্লিক করুন) | আপনি যে কোন ভাষায় ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখতে পারেন, কিন্তু যদি পারেন তো ইংরাজিতেই লিখুন| যদি আপনি ডঃ হাইমার্সকে ডাক-ব্যবস্থার মাধ্যমে চিঠি পাঠাতে চান, তবে তার ঠিকানা হল P.O. Box 15308, Los Angeles, CA 90015 | আপনি তাকে (818)352-0452 নম্বরে ফোন করতে পারেন| (সংবাদের পরিসমাপ্তি) আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা |