এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
দেখিতেছ অথবা বিশ্বাস করিতেছ ?SEEING OR BELIEVING? লেখক : ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র 2018 সালের, 4ঠা ফেব্রুয়ারি, প্রভুর দিনের সন্ধ্যাবেলায় লস্ এঞ্জেল্সের “তোমরা তাঁহাকে না দেখিয়াও প্রেম করিতেছ; এখন দেখিতে পাইতেছ না, তথাপি তাঁহাতে বিশ্বাস করিয়া অনির্ব্বচনীয় ও গৌরবযুক্ত আনন্দে উল্লাস করিতেছ, এবং তোমাদের বিশ্বাসের পরিণাম অর্থাৎ আত্মার পরিত্রাণ প্রাপ্ত হইতেছ” (I পিতর 1:8, 9)| |
পিতর সেই লোকদের প্রতি বলেছিলেন যারা কখনো যীশুকে দেখেননি| যখন তিনি পৃথিবীতে ছিলেন তারা তাঁকে কখনো দেখেননি| তা সত্বেও তারা তাঁর দ্বারা উদ্ধার লাভ করেছিলেন| অন্যান্য অনেকে যীশুকে দেখেছিলেন যখন তিনি পৃথিবীতে ছিলেন| তা সত্বেও তারা পরিত্রাণ লাভ করেননি| মহান স্পারজিয়ন যা বলেছিলেন আমরা তা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি - ‘‘দেখা বিশ্বাস নহে, কিন্তু বিশ্বাস হইতেছে দেখা|’’ ঐটি ছিল স্পারজিয়নের ধর্ম্মোপদেশগুলির মধ্যে একটির শিরোনাম| এটা ছিল আমাদের পাঠ্যাংশের উপরে ভিত্তি করে| আপনার জন্যে আমি স্পারজিয়নের ধর্ম্মোপদেশের সরলীকরণ করে দিলাম| I. প্রথমত, দেখাই বিশ্বাস নয় | এটা জানার জন্যে আপনাকে বাইবেলের খুব বেশি কিছু জানতে হয় না| চারটি সুসমাচারের সবেতেই ছিলেন সেই মানুষেরা যারা যীশুকে দেখেছিলেন| তারা তাঁকে দেখেছিলেন, কিন্তু তাঁকে বিশ্বাস করেননি| ইষ্করিয়োতীয় যিহূদা ছিলেন যীশুর শিষ্যদের একজন| কিন্তু যিহূদা যীশুকে বিশ্বাস করেননি| যোহূদা তিন বছর যাবৎ যীশুকে অনুসরণ করেছিলেন| তিনি যীশুর সঙ্গে বসবাস করতেন| তিনি যীশুর সঙ্গে একসাথে আহার করতেন| যীশুর নামে তিনি দিয়াবল তাড়িয়েছিলেন| যীশুর বিষয়ে তিনি প্রচারও করতেন| খুবই অন্তরঙ্গভাবে ও ঘনিষ্ঠভাবে তিনি যীশুকে জানতেন| এমনকী যীশু যিহূদাকে তাঁর বন্ধু বলে সম্বোধন করতেন| কিন্তু যিহূদা যীশুকে বিশ্বাস করেননি| সেই কারণে যিহূদা তিরিশটি রৌপ্যমুদ্রার বিনিময়ে যীশুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন| সেই কারণে তিনি বেরিয়ে গিয়েছিলেন এবং গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছিলেন, আর নরকে স্থান পেয়েছিলেন| অন্য শিষেরাও এর তুলনায় খুব উত্তম কিছু ছিলেন না| তারাও যীশুকে বিশ্বাস করেননি| যীশু তাদের বলেছিলেন যে তিনি যিরূশালেম যাচ্ছেন যন্ত্রণা ভোগ করতে এবং প্রাণ বিসর্জন দিতে| ‘‘এই সকলের কিছুই তাঁহারা বুঝিলেন না...কি কি বলা যাইতেছে, তাহা তাঁহারা বুঝিয়া উঠিতে পারিলেন না’’ (লূক 18:34)| শিষ্যেরা যীশুকে বিশ্বাস করেননি যতক্ষণে না তিনি তাদের উপরে ফুঁ দিয়েছিলেন (যোহন 20:22)| এমনকী থোমা এর পরেও যীশুকে বিশ্বাস করেননি! তিন বছর ধরে তারা যীশুর সঙ্গে বসবাস করেছিলেন| কিন্তু তারা তাঁর উপরে বিশ্বাস রাখেননি| রাজা হেরোদ যীশুকে দেখেছিলেন, কিন্তু তাঁকে বিশ্বাস করেননি| পীলাত যীশুকে দেখেছিলেন কিন্তু তাঁকে বিশ্বাস করেননি| ফরীশীরা তাঁকে অলৌকিক কাজকর্ম সম্পাদন করতে দেখেছিলেন, কিন্তু তাঁকে বিশ্বাস করেননি| সদ্দূকী এবং হেরোদীয়গণ তাঁর সঙ্গে কথাবার্তা বিনিময় করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে বিশ্বাস করেননি| জনগনের বিশাল জনগোষ্ঠী তাঁর দ্বারা প্রতিপালিত হয়েছিলেন, এবং তাঁকে অলৌকিক সব কাজকর্ম সম্পাদন করতে দেখেছিলেন| কিন্তু তাদের বেশির ভাগ লোক তাঁর উপরে বিশ্বাস রাখেননি| যীশু যখন পৃথিবীতে ছিলেন তখন যারা তাঁকে দেখেছিলেন, তাদের মধ্যে কদাচিৎ কেউ একজন তাঁকে বিশ্বাস করেছিল! কদাচিৎ কেউ একজন! এটা একটা বিস্ময়কর সত্য ঘটনা! এতই বিস্ময়কর যে প্রেরিত যোহন এর সম্বন্ধে লিখে ফেলেছিলেন| যোহন বলেছিলেন, ‘‘তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না’’ (যোহন 1:11)| যারা যীশুকে পৃথিবীতে দেখেছিলেন তাদের মধ্যে কেবল হাতে গোনা কিছু লোক তাঁকে বিশ্বাস করেছিলেন| এই সত্য ঘটনা থেকে আমরা জানছি যে ‘‘দেখাই বিশ্বাস নয়|’’ তা সত্ত্বেও আজ রাত্রে এখানে আপনাদের কেউ কেউ ভাবছেন যে যদি তাঁকে দেখতে পারেন তবে তাঁকে বিশ্বাস করবেন| আপনি এটা স্বীকার করবেন না, কিন্তু এটা সত্যি| সেই কারণে আপনি কিছু একটা ‘‘অনুভব’’ করতে চান এই প্রমাণ করতে যে যীশু হলেন সত্য| আপনি একটা ‘‘অনুভূতি’’ অন্বেষণ করেন বা আপনি অন্বেষণ করেন বাইবেলের কোন পদ যার মধ্যে একটা আশ্বাসবাক্য রয়েছে| আপনি একটা অনুভূতি বুঝতে পারেন| আপনি বাইবেলের একটা আশ্বাসবাক্য দেখতে পান| কিন্তু আপনি যীশুকে দেখতে পান না| সেটা আপনার তাঁর উপরে বিশ্বাস না রাখার একটা অজুহাত| সেটা আপনার তাঁকে বিশ্বাস না করার একটা অজুহাত| সেটা আপনার তাঁর উপরে বিশ্বাস না রাখার একটা অজুহাত| সেটা আপনার উদ্ধার না হওয়ার একটা অজুহাত| কিন্তু আমি আপনাকে বলছি, ‘‘দেখাই বিশ্বাস নয়|’’ কোন কিছু অনুভব করা বিশ্বাস নয়| একটা বাইবেল প্রতিশ্রুতির পুনরাবৃত্তি করা বিশ্বাস নয়| একটা অলৌকিক জিনিষ দেখা বিশ্বাস নয়| আমি যাদের উল্লেখ করেছি সেই অবিশ্বাসীরা বাইবেলের পদ জানেন| তাদের সকলেই তাঁকে দেখেছেন| তাদের প্রায় সকলে তাঁকে অলৌকিক কাজ সম্পাদন করতে দেখেছেন| তাও তারা তাঁকে বিশ্বাস করেননি| এবং তাদের বেশির ভাগই মারা গিয়েছেন ও নরকে গিয়েছেন কারণ তাদের কখনও তাঁর উপরে বিশ্বাস ছিল না, এমনকী যদিও তারা তাঁকে বহুবার দেখেছিলেন! ভাববাদী যিশাইয় যীশুর সম্পর্কে বলেছিলেন| যিশাইয় বলেছিলেন, ‘‘তিনি অবজ্ঞাত ও মনুষ্যদের ত্যাজ্য’’ (যিশাইয় 53:3)| বার্নেস এর টীকা বলছে, তিনি অবজ্ঞাত...পরিত্রাতা ছিলেন অবজ্ঞার লক্ষ্যবস্তু এবং ফরীশীগণের দ্বারা, সদ্দূকীগণের দ্বারা, এবং রোমীয়গণের দ্বারা ঘৃণার পাত্র হইয়াছিলেন| পৃথিবীতে তাঁহার জীবদ্দশায় ইহা সেইরূপ ছিল, তাঁহার মৃত্যুর পরেও ইহা এখনও তদ্রুপ রহিয়াছে; এবং তাহার পর হইতে, তাঁহার নাম ও ব্যক্তিত্ব ব্যাপকভাবে অবজ্ঞার লক্ষ্যবস্তু হইয়াছে| মনুষ্যদের ত্যাজ্য...বাক্যাংশটি অর্থে পরিপূর্ণ, এবং পরিত্রাতার প্রতি মনুষ্যের আচরণ প্রসঙ্গে তাহাদের সমগ্র ইতিহাস তিনটি শব্দে বিবৃত করিতেছে| ‘‘মনুষ্যদের [দ্বারা] ত্যাজ্য’’ আখ্যাটি সকল দুঃখ বহন ও বিষন্নতার ইতিহাস প্রকাশ করিবে; যিহূদীর দ্বারা; ধনীগণের দ্বারা; মহান ও শিক্ষিতগণের দ্বারা; প্রত্যেক শ্রেণী, প্রতি বয়স, ও পদবিশিষ্ট বহুসংখ্যক জনগণের দ্বারা ত্যাজ্য| পুলপিট ভাষ্য বলছে, তিনি অবজ্ঞাত হইলেন| সেই সামান্য মনোযোগ যাহা তাহারা তাঁহার শিক্ষার প্রতি দিয়াছিল ইহার দ্বারা আংশিকভাবে, এবং আংশিকভাবে তাঁহার ক্রুশারোপনের পূর্ব রাত্রি ও দিবসে তাঁহার প্রতি কৃত তাহাদের আচরণের মধ্য দিয়া মনুষ্যের অবজ্ঞাকে দেখানো হইয়াছে| মনুষ্যদের দ্বারা ত্যাজ্য, বরং মনুষ্যদের দ্বারা পরিত্যক্ত...আমাদের প্রভুর ‘‘সামান্য মেষপালক’’ এর অধিক কিছু হইবার সময় ছিল না| এমনকী তাহাদের মধ্যে, ‘‘অনেকেই ফিরিয়া গিয়াছিলেন এবং আর তাঁহার সহিত চলেন নাই|’’ কেহ কেহ একমাত্র রাত্রিকালে তাঁহার নিকটে আসিতেন| সকল ‘‘শাসকবর্গ’’ এবং বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ তাঁহার নিকট হইতে দূরত্ব রক্ষা করিয়া চলিতেন| এমনকী শেষ অবধি তাঁহার শিষ্যগণও ‘‘তাঁহাকে পরিত্যাগ করিয়াছিলেন এবং পলাইয়া গিয়াছিলেন|’’ যখন যীশু পৃথিবীতে ছিলেন তখন যারা যারা তাঁকে দেখেছিলেন তাদের প্রায় সকলেই তাঁকে অবজ্ঞা করেছিলেন ও তাঁকে পরিত্যাগ করেছিলেন| তাদের থেকে আপনি কি পৃথক হবেন? যদি আপনি পরিত্রাণ না পেয়ে থাকেন, তবে আপনি যথার্থই তাদের মতন! আপনি তাঁকে অবজ্ঞা ও পরিত্যাগ করছেন| আপনি তাঁর থেকে নিজের মুখ আড়াল করছেন| আপনি যথার্থই তাদের মতন যারা যীশুকে পরিত্যাগ করেছিলেন যখন যীশুকে তারা পৃথিবীতে দেখেছিলেন! তারা তাঁকে দেখেছিলেন| তারা তাঁর গলার স্বর শুনেছিলেন| তা সত্বেও তারা তাঁকে বিশ্বাস করেননি| দেখাই বিশ্বাস নয়! II. দ্বিতীয়ত, বিশ্বাসই দেখা ! “তোমরা তাঁহাকে না দেখিয়াও প্রেম করিতেছ; এখন দেখিতে পাইতেছ না, তথাপি তাঁহাতে বিশ্বাস করিয়া অনির্ব্বচনীয় ও গৌরবযুক্ত আনন্দে উল্লাস করিতেছ, এবং তোমাদের বিশ্বাসের পরিণাম অর্থাৎ আত্মার পরিত্রাণ প্রাপ্ত হইতেছ” (I পিতর 1:8, 9)| আমাদের পাঠ্যাংশে পিতর যে লোকদের কথা বলেছেন তারা কখনো যীশুকে দেখেননি| তবুও তারা তাঁকে বিশ্বাস করেছিলেন এবং তাঁর দ্বারা পরিত্রাণ পেয়েছিলেন! যদিও তারা কখনো যীশুকে দেখেননি, কখনো তাঁর গলার স্বর শোনেননি ও কখনো তাঁকে স্পর্শ করেননি, তবুও তারা তাঁকে বিশ্বাস করেছিলেন কেন? পুনঃজাগরণের মহান নেতা কালভিন এর উত্তর দিয়েছিলেন| কালভিন বলেছিলেন, ‘‘কোন মনুষ্য কখনো সক্ষম হইবেন না...তাহার নিজ জ্ঞানে বুঝিতে যতক্ষণে না প্রভু তাঁহার আত্মার দ্বারা [তাহাকে] সংশোধন করিতেছেন এবং তাহাকে নূতন জন্ম দিতেছেন|’’ সেই একই পবিত্র আত্মা এখন আপনাকে যীশুর প্রতি বিশ্বাস করাতে পারেন| এখনই - এমনকী যদিও আপনি এখন যীশুকে আপনার চোখ দিয়ে দেখতে পাচ্ছেন না তা হলেও| সেই পবিত্র আত্মা আপনাকে যীশুর সংস্পর্শে নিয়ে আনতে পারেন এখনই - এমনকী যদিও আপনি যীশুর শরীরের স্পর্শ অনুভব করতে পারছেন না তা হলেও| যীশুর সঙ্গে প্রথম যোগাযোগের বিন্দুটি হল ভালবাসা| আমাদের পাঠ্যাংশ বলছে, ‘‘তোমরা তাঁহাকে না দেখিয়াও প্রেম করিতেছ|’’ ‘‘যদিও আপনি তাঁহাকে দেখেন নাই, তবুও আপনি তাঁহাকে প্রেম করেন|’’ যীশুর ভালবাসা আমাদের কাছে বিভিন্ন উপায়ে আসে| যখন আমি মন্ডলীতে যেতে শুরু করেছিলাম আমার আত্মীয়েরা সেটা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করতেন| আর তারা যীশুকেও বিদ্রূপ করতেন| তারা বলতেন, ‘‘কিভাবে তুমি তাঁর প্রতি বিশ্বাস রাখতে পারছ? তিনি তোমার জন্যে কি করেছেন?’’ কিন্তু তারা যীশুর প্রতি যত বেশি হাসাহাসি করতেন, আমি তাতে আরও বেশি করে যীশুকে ভালবাসতাম| সেখানে আমার মন্ডলীতে মন্দ প্রকৃতির বাচ্চারাও ছিল| যীশুর মা কুমারী না হওয়ার জন্যে তারা তাঁর মায়ের সম্বন্ধে নোংরা নোংরা জোকস বলত| তারা বলত যে যীশু ছিলেন এক জারজ সন্তান| তারা তাঁকে নিয়ে হাসাহাসি করত| কিন্তু তারা যীশুর প্রতি যত বেশি হাসাহাসি করত, আমি তাতে আরও বেশি করে যীশুকে ভালবাসতাম| ইস্টারের সময় আমি যখনই যীশুর বিষয়ে চিন্তা করেছি আমি তাঁকে আরও বেশি করে ভালবেসেছি| ক্রুশের উপরে দুঃখ ভোগ করার জন্যে আমি তাঁকে ভালবেসেছি| তাঁর দুইহাত ও দুইপা পেরেক বিদ্ধ করে দেওয়া হচ্ছে সেই চিন্তাকে আমি ঘৃণা করেছি| আমি জানি না যে কেন তারা সেই কাজ করেছিলেন| কিন্তু তাঁর জন্য আমি গভীর ব্যাথ্যা ও দুঃখ অনুভব করেছি| আমি একাকী এক বালক ছিলাম| আমাকে নিরাপদ ও সুখী রাখতে আমার কাছে আমার পিতামাতা ছিলেন না| আর তাঁকে আরাম দেওয়ার জন্যে একজনও বন্ধু ছাড়া - যীশুর একাকী হওয়া সম্পর্কে আমি চিন্তা করতাম - আর আমি তাঁকে ভালবাসতাম| আমি ভেবেছিলাম, ‘‘এমনকী যদি কেহই আপনাকে ভাল না বাসে, যীশু, আমি আপনাকে ভালবাসিব!’’ এবং সেটা ছিল আমার প্রতি তাঁর ভালবাসা, যা আমার আত্মাকে জয় করেছিল| যেদিন আমি পরিত্রাণ লাভ করেছিলাম তারা চার্লস ওয়েস্লীর গান গাইছিলেন| গানের প্রতিটি স্তবক সেই শব্দগুলি দিয়ে শেষ হচ্ছিল যা আমার হৃদয় ভগ্ন করছিল| ‘‘আশ্চর্য্য প্রেম, কিভাবে ইহা হইতে পারে, তুমি, আমার ঈশ্বর, আমার জন্য মরিয়াছ|’’ ‘‘আশ্চর্য্য প্রেম, কিভাবে ইহা হইতে পারে, তুমি, আমার ঈশ্বর, আমার জন্য মরিয়াছ|’’ যীশু ছিলেন মাংসে মূর্ত্তিমান ঈশ্বর| একটি অমসৃণ কাঠের ক্রুশে তারা আমার ঈশ্বরকে পেরেকবিদ্ধ করেছিলেন| ‘‘আশ্চর্য্য প্রেম|’’ এটা আমার হৃদয় ভগ্ন করেছিল| আমি তাঁকে বিশ্বাস করেছিলাম| আমার প্রতি তাঁর ভালবাসার মাধ্যমে - এবং তাঁর জন্য আমার ভালবাসার মাধ্যমে আমি তাঁর সান্নিধ্যে এসেছিলাম| আমি মনে করি না যে এখানে উপস্থিত কোন লোক জন্ কেগানকে কাপুরুষ বলবেন। জনের চারিত্রিক শক্তির জন্য আপনি তাকে শ্রদ্ধা করেন| তার প্রত্যেক তন্তুতে জন্ খ্রীষ্টের প্রতিরোধ করতেন| অনুসন্ধান কক্ষে আমি তাকে যাই বলে থাকি না কেন তার কিছুই তাকে নড়াতে পারেনি| তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমাকে খ্রীষ্টের প্রতি সমর্পিত হইতে হইবে এই চিন্তা আমাকে এতই আকুল করিয়া তুলিল যে বরাবরের ন্যায় মনে হইতে লাগিল যেন আমি ইহা সহজভাবে পারিব না| যীশু আমার জন্য তাঁহার প্রাণ বিসর্জন দিয়াছেন| সেই প্রকৃত যীশু আমার জন্য ক্রুশারোপিত হইতে গিয়াছিলেন, যখন আমি তাঁহার শত্রু ছিলাম এবং আমি তাঁহার প্রতি সমর্পিত হই নাই| এই চিন্তা আমাকে ভগ্ন করিয়াছিল| আমি আর দীর্ঘক্ষণ নিজেকে ধরিয়া রাখিতে পারি নাই| আমি যীশুকে পাইতে বাধ্য হইয়াছিলাম| সেই মুহূর্তে আমি যীশুতে আত্মসমর্পণ করিয়াছিলাম এবং বিশ্বাসে তাঁহার নিকটে আসিয়াছিলাম...আমার কোন অনুভূতির প্রয়োজন হয় নাই| আমার নিকটে খ্রীষ্ট ছিল!...সর্ব্বাপেক্ষা নিম্ন যোগ্যতাসম্পন্ন এক পাপীকে ক্ষমা করিতে কিরূপে যীশু আমাকে নিশ্চিতভাবে ভালবাসিয়াছিলেন| খ্রীষ্ট আমার জন্য তাঁহার জীবন বিসর্জন দিয়াছেন এবং সেই কারণে আমি আমার সর্বস্ব তাঁহাকে দিতেছি...যীশু আমার ঘৃণা এবং ক্রোধ দূরে সরাইয়া দিয়াছেন আর পরিবর্তে আমাকে প্রেম দিয়াছেন|’’ মহান স্পারজিয়ন কখনো জন্ কেগানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি| কিন্তু তিনি এমনভাবে লিখেছিলেন যেন তিনি জন্কে চিনতেন| স্পারজিয়ন বলেছিলেন, ‘‘তৎসত্ত্বেও ইহা দেখা নহে - উহাকে অবশ্যই সর্বদা বাহ্যিক হইতে হইবে - ইহা হইতেছে যীশু বিষয়ক চিন্তা, বোধশক্তি, ইহার দ্বারা প্রভাবিত হওয়া, যাহা হইতেছে সম্পর্কের প্রকৃত বিন্দু| সুতরাং, খ্রীষ্টের প্রতি ভালবাসা হইতেছে প্রকৃতপক্ষে মিলনের এক উপায়, একটি স্পর্শে যাহা হইবে তাহার তুলনায় আবদ্ধ করিবার প্রতি অতি শক্তিশালী এক বন্ধন...প্রেম পরিত্রাতাকে হৃদয়ের প্রতি বাস্তব করিয়া তোলে...এতদানুসারে প্রেম যাহা খ্রীষ্ট ও আপনার আত্মার ভিতরে গঠন করে, সেই সম্পর্ক আরও অধিক প্রকৃত হয় উহাদের যে কোন কিছুর তুলনায় যাহা আপনি স্পর্শ বা অনুভূতি লাভের ফলে পাইতে পারেন|’’ ‘‘যদিও আপনি তাঁহাকে দেখেন নাই, তবুও আপনি তাঁহাকে প্রেম করেন|’’ কিন্তু পাঠ্যাংশটি আমাদের যীশুর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের আর একটি যোগাযোগ বিন্দু দেখাচ্ছে - ‘‘এখন দেখিতে পাইতেছ না, তথাপি, তাঁহাতে বিশ্বাস করিতেছ|’’ ‘‘তবুও তোমরা তাঁকে বিশ্বাস করছ|’’ এখানে আবার আমাদের স্মরণ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে সেই সত্য যে দেখা ছাড়াই আপনি যীশুকে বিশ্বাস করতে পারেন| ‘‘এখন দেখিতে পাইতেছ না, তথাপি তাঁহাতে বিশ্বাস করিয়া অনির্ব্বচনীয় ও গৌরবযুক্ত আনন্দে উল্লাস করিতেছ...’’ তবুও বিশ্বাস করছ! তবুও বিশ্বাস করছ! পিতর যে লোকদের সম্বন্ধে বলেছিলেন তারা কখনো যীশুর সঙ্গে পরিচিত হননি| তারা কখনো যীশুকে অনুভব করেননি| তারা কখনো তাঁর গলার স্বর শোনেননি| কিন্তু তারা তাঁকে জেনেছিলেন! ‘‘যদিও তাঁহাকে এখন দেখিতে পাইতেছ না, তথাপি তাঁহাতে বিশ্বাস করিয়া, আনন্দে উল্লাস করিতেছ|’’ ‘‘যদিও তুমি তাঁহাকে দেখিতেছ না, তুমি তাঁতে বিশ্বাস করিতেছ|’’ হেলেন কেলার সম্পূর্ণ অন্ধ ও বধির অবস্থাতে জন্ম নিয়েছিলেন| এনা সুন্নিভ্যান নামের এক মহিলা হেলেন কেলারকে শিখিয়েছিলেন যে কিভাবে কথা বলতে হয়| এটা একটা বিস্ময়কর গল্প| যখন আমি ছোট ছিলাম সেইসময়ে একদিন আমি হেলেন কেলারকে রেডিয়োতে বক্তৃতা দিতে শুনেছিলাম| যদিও জন্ম থেকেই তিনি সম্পূর্ণ দৃষ্টিহীন ও বধির ছিলেন, তাও হেলেন কেলার যীশুকে বিশ্বাস করেছিলেন! আপনিও যীশুকে বিশ্বাস করতে পারেন - যদিও আপনি তাঁকে দেখতে পাচ্ছেন না বা তাঁর গলার স্বর শুনতে পাচ্ছেন না! যীশুকে বিশ্বাস করা আপনাকে তাঁর সংস্পর্শে নিয়ে আনে| প্রেম ও বিশ্বাস উভয়েই হল যীশুর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের বিন্দু| প্রেম এবং বিশ্বাস পরিত্রাতার সঙ্গে আমাদের মিলন ঘটায়| “তোমরা তাঁহাকে না দেখিয়াও প্রেম করিতেছ; এখন দেখিতে পাইতেছ না, তথাপি তাঁহাতে বিশ্বাস করিয়া অনির্ব্বচনীয় ও গৌরবযুক্ত আনন্দে উল্লাস করিতেছ|’’ “যদিও তোমরা তাঁহাকে দেখিতেছ না, তথাপি তোমরা তাঁহাতে বিশ্বাস করিতেছ এবং অনির্ব্বচনীয় ও গৌরবযুক্ত আনন্দে উল্লাস করিতেছ!’’ আমাদের মন্ডলীর পিয়ানো-বাদিকা, এমি জাবালাগার কথা শুনুন| তিনি একজন সচেতন মহিলা| তিনি যা বলেছেন আপনি তা বিশ্বাস করতে পারেন| আমি খ্রীষ্টে বিশ্বাস করিতাম না| ‘‘যীশু’’ ছিলেন কেবলমাত্র একটি শব্দ, একটি মতবাদ, অথবা এমন কেহ একজন যাহার অস্তিত্ব ছিল বলিয়া আমি জানিতাম কিন্তু তাহা সত্ত্বেও তিনি বহুদূরে ছিলেন| খ্রীষ্টের জন্যে কঠোর সংগ্রাম করিবার পরিবর্তে, আমি একটি অনুভূতি অথবা কোন একটি অভিজ্ঞতার অন্বেষণ করিতেছিলাম|
এক রাত্রিশেষে সহসা আমি বুঝিতে পারিলাম যে যীশু আমার জন্যে মৃত্যুবরণ করিয়াছেন| সেই রাত্রিতে আমি [তাঁহার সম্বন্ধে] চিন্তা করিয়াছিলাম যে গেৎশিমানীর উদ্যানে, তিনি আমার পাপের ভারে অস্ফুটে আর্তনাদ করিতেছেন এবং ঘর্মাক্ত কলেবর হইয়াছেন| আমি [আমার মনের অভ্যন্তরে] ক্রুশারোপিত খ্রীষ্টকে দেখিতে পাইলাম| আমি তাঁহার প্রবাহিত রক্তের বলিদান এবং তাঁহাকে আমি প্রত্যাখ্যান করিবার জন্যে তিনি বর্শাবিদ্ধ হইয়াছেন এই [সম্বন্ধে] চিন্তা করিয়াছিলাম| কিন্তু আমি তখনও তাঁহাকে বিশ্বাস করিতে পারি নাই| নিশ্চয়তার একটি অনুভূতির জন্যে আমার থাকা চাহিদার প্রতি আমি তখনও দৃঢ়সংলগ্ন ছিলাম| প্রিয় বন্ধুগণ, যতক্ষণে না আমি খ্রীষ্টকে জেনেছিলাম আমি নিজে কখনও প্রকৃতপক্ষে ‘‘আনন্দ’’ শব্দটির অর্থ জানতে পারিনি| বহু পরীক্ষা ও কষ্টকর অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে আমি গিয়েছি| আমি যাদের বিশ্বাস করেছিলাম সেইরকম লোকদের দ্বারা আমি আশাহত হয়েছিলাম| আমি একাকী হয়েছিলাম এবং প্রবল দুঃখের অভিজ্ঞতা পেয়েছিলাম| আমি রাত্রিবেলা ঘন্টার পর ঘন্টা হেঁটেছি, প্রতি রাত্রে| কোন একজন মানুষ বন্ধু ছাড়া আমি একাকী হওয়ার সেই ‘‘কোমল ও উগ্র বিষন্নতা’’ অনুভব করেছিলাম| রাত্রিকালের সঙ্গে আমি পরিচিত হয়েছিলাম| কিন্তু চিরকাল এবং সর্বদা যীশু এই দুঃখের সময়ের মধ্যে দিয়ে আমাকে টেনে নিয়ে এসেছিলেন| এমনকী যখন আমি অনুভব করেছিলাম যে আর কেউ আমাকে গ্রহণ না করে থাকুন, যীশু সর্বদা তা করেছেন| ‘‘চিরকালের নির্মিত বিশ্বাসের দ্বারা আমি দেখেছি সেই স্রোত/ তাঁর প্রবাহিত ক্ষত যোগান দিয়ে চলছে,/ উদ্ধারকারী প্রেম আমার বিষয়বস্তু হয়েছে/ এবং আমার মৃত্যু পর্য্যন্ত তা হবে|/ এবং আমার মৃত্যু পর্য্যন্ত তা হবে,/ এবং আমার মৃত্যু পর্য্যন্ত তা হবে,/ উদ্ধারকারী প্রেম আমার বিষয়বস্তু হয়েছে,/ এবং আমার মৃত্যু পর্য্যন্ত তা হবে|’’ যদি আপনি এখনও দিশাহারা হয়ে আছেন তবে যত্নসহকারে এই সুন্দর গানটি শুনুন| সহস্র উপায়ে আমি বৃথা চেষ্টা করেছি আপনি হয়তো বলতে পারেন, ‘‘আমি বিশ্বাস পাইলাম না| আপনি প্রেম এবং বিশ্বাস এর কথা বলিতেছেন|’’ আপনি বলেন, ‘‘খ্রীষ্টের জন্য আমার কোন প্রেম নাই|’’ ‘‘তাঁহাতে আমার কোন বিশ্বাস নাই| আপনার যুক্তি আমার প্রত্যয় উৎপন্ন করিতেছে না|’’ তাহলে আমার আপনাকে অবশ্যই সতর্ক করতে হবে| একটা দিন আসছে যখন আপনি প্রেম এবং বিশ্বাসের সেই মধুর শব্দগুলি আর শুনতে পাবেন না| আপনার কানদুটি শীতল ও মৃত হবে| আপনার জন্য শান্তি এবং ক্ষমার আর কোন শব্দ সেখানে থাকবে না| নরকের চিরকালীন অন্ধকারে সমস্তই অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে| এখন আমার কথা শুনুন! ক্রোধ এবং বিচারে আপনার প্রতি ঈশ্বর কিছু বলার আগেই শুনুন| আর ঈশ্বর আপনাকে বলছেন, ‘‘আমি তোমাকে আহ্বান করিয়াছি এবং তুমি প্রত্যাখ্যান করিয়াছ|’’ সর্বসাকুল্যে আমি যা আপনাকে বলতে পারি তা হল, আপনি কি খ্রীষ্টে বিশ্বাস স্থাপন করবেন? আপনি কি এখন তা করবেন? আজ রাত্রেই? এর থেকে বেশি কিছু আমি করতে পারি না| যীশুকে বিশ্বাস করতে আমি আপনাকে বাধ্য করতে পারি না| আমাকে অবশ্যই এটা ঈশ্বরের উপরে ছেড়ে দিতে হবে| যীশুর উপরে বিশ্বাস স্থাপন করানোর প্রতি, ঈশ্বর তাঁর শক্তির দ্বারা অনেক হৃদয় উন্মুক্ত করেছেন| আপনি এমন অনেক লোকদের মধ্যে বসে রয়েছেন যাদের ঈশ্বর যীশুর প্রতি আকর্ষণ করেছিলেন| যীশুর প্রতি আকর্ষণ করতে ঈশ্বর তাদের মনোনীত করেছিলেন| যদি তিনি আপনাকে আকর্ষণ না করেন, তবে আমি করতে পারি তেমন কিছুই সেখানে নেই| পরিত্রাণ লাভ করতে যদি ঈশ্বর আপনাকে না মনোনীত করেন, তাহলে সেখানে খুব বেশি কিছু নেই যা আমি করতে পারি| যদি আপনি মনোনীতদের একজন না হন তবে আমি করতে পারি তেমন বেশি কিছু সেখানে নেই| কিন্তু যদি ঈশ্বর আজ রাত্রে আপনার হৃদয়ে কথা বলে থাকেন, তবে খ্রীষ্টকে গ্রহণ করুন| এখনই তাঁকে গ্রহণ করুন| যীশুর চাহিদা যার কাছে সবথেকে বেশি, সেই আপনি এগিয়ে আসুন আর এখনই তাঁকে বিশ্বাস করুন| আমি যা বলেছি তার সবই আপনার মঙ্গল করবে না যদি না ঈশ্বরের আত্মা আপনার হৃদয়ের প্রতি এটি প্রয়োগ করেন| আমরা প্রার্থনা করছি যে আপনি এখনই যীশুকে তাদেরই মতন করে বিশ্বাস করবেন যাদের প্রতি আমাদের পাঠ্যাংশে পিতর বলেছিলেন| আমরা প্রার্থনা করেছি যে ঈশ্বর জন্ কেগান, এবং এমি জাবালাগার জন্য এবং আপনার চারিপাশে যারা আছেন সেই লোকদের জন্যে যা করেছিলেন আপনার জন্যেও যেন তাই করেন| ঈশ্বর আজ রাত্রে আমাদের মধ্যে যারা মনোনীত তাদের পছন্দ করুন| আপনি যীশুর কাছে আসুন, যীশুকে বিশ্বাস করুন, এবং তাঁর সর্ব-প্রায়শ্চিত্তকারী রক্তের দ্বারা চিরকালের জন্য উদ্ধার লাভ করুন| আমেন| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তাহলে ডঃ হাইমার্স আপনার কাছ থেকে কিছু শুনতে চান| যখন আপনি ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখবেন তখন অবশ্যই তাকে জানাবেন যে কোন দেশ থেকে আপনি তাকে লিখছেন নয়ত তিনি আপনার ই-মেলের জবাব দিতে সক্ষম হবেন না| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তবে ডঃ হাইমার্সকে একট ই-মেল পাঠান এবং তাকে সেইকথা জানান, কিন্তু কোন দেশ থেকে আপনি লিখছেন চিঠিতে সেটা অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করবেন| ডঃ হাইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net (এখানে ক্লিক করুন) | আপনি যে কোন ভাষায় ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখতে পারেন, কিন্তু যদি পারেন তো ইংরাজিতেই লিখুন| যদি আপনি ডঃ হাইমার্সকে ডাক-ব্যবস্থার মাধ্যমে চিঠি পাঠাতে চান, তবে তার ঠিকানা হল P.O. Box 15308, Los Angeles, CA 90015 | আপনি তাকে (818)352-0452 নম্বরে ফোন করতে পারেন| (সংবাদের পরিসমাপ্তি) আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা সংবাদের আগে একক সংগীত পরিবেশন করেছেন মিঃ বেঞ্জামিন কিনকেড গ্রিফিত: |
খসড়া চিত্র দেখিতেছ অথবা বিশ্বাস করিতেছ ? SEEING OR BELIEVING? ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র “তোমরা তাঁহাকে না দেখিয়াও প্রেম করিতেছ; এখন দেখিতে পাইতেছ না, তথাপি তাঁহাতে বিশ্বাস করিয়া অনির্ব্বচনীয় ও গৌরবযুক্ত আনন্দে উল্লাস করিতেছ, এবং তোমাদের বিশ্বাসের পরিণাম অর্থাৎ আত্মার পরিত্রাণ প্রাপ্ত হইতেছ” (I পিতর 1:8, 9)| I. প্রথমত, দেখাই বিশ্বাস নয়, লূক 18:34; যোহন 20:22; 1:11; যিশাইয় 53:3 | II. দ্বিতীয়ত, বিশ্বাসই দেখা! সলোমনের সঙ্গীত 2:10; II করিন্থীয় 9:15 | |