এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
আমাকে তোমার প্রতাপ দেখিতে দাওSHOW ME THY GLORY লেখক : ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র 2017 সালের, 12ই অগাষ্ট, শনিবার সন্ধ্যাবেলায় লস্ এঞ্জেল্সের |
অনুগ্রহ করে আমার সঙ্গে আপনিও বাইবেলের 33তম অধ্যায়, যাত্রাপুস্তক খুলুন| এটা স্কোফিল্ড স্টাডি বাইবেলের 115 পৃষ্ঠাতে পাবেন| এবার উঠে দাঁড়ান আর যাত্রাপুস্তক 33:18 পদটি দেখুন| এখানে ঈশ্বরের প্রতি মোশির প্রার্থনা, ‘‘তখন তিনি কহিলেন, বিনয় করি, তুমি আমাকে তোমার প্রতাপ দেখিতে দেও’’ (যাত্রাপুস্তক 33:18)| আপনারা বসতে পারেন| জন্ শ্যমূয়েলের ‘‘প্রার্থনায় বিন্যাস এবং হেতুবাদ’’ নামের ধর্ম্মোপদেশের কথা যদি স্মরণ করেন, তবে সেখানে এমন অনেক প্রার্থনা খুঁজে পাবেন, যা যাত্রাপুস্তক, অধ্যায় 32 এবং 33 এর প্রার্থনার অনুরূপ| ঈশ্বরের কাছে মোশির প্রার্থনা, 15 এর্বং 18 নং পদে উচ্চসীমাতে পৌঁছেছে| 15 নং পদে মোশি বলছেন, ‘‘তোমার শ্রীমুখ যদি সঙ্গে না যান, তবে এখান হইতে আমাদিগকে লইয়া যাইও না|’’ 18 নং পদে মোশি বলছেন, ‘‘বিনয় করি, তুমি আমাকে তোমার প্রতাপ দেখিতে দেও|’’ ‘‘Glory’’ অর্থাৎ প্রতাপ বা গৌরব শব্দের ইব্রীয় রূপ হল kavōd (কাভোড), আক্ষরিকভাবে যার অর্থ হচ্ছে ‘‘ঈশ্বরের প্রভাব|’’ আমার জীবনে বেশ কয়েকবার আমি ব্যক্তিগতভাবে ঐ ‘‘প্রভাব’’ উপলব্ধি করেছি| আমার 15 বছর বয়সে একদিন যখন আমি লেওন সিমেটারীর বনে ঘাসের লনে বসে বসে ছবি আঁকছিলাম, আমি অনুভব করেছিলাম ঈশ্বরের খুব মৃদু প্রভাব আমার উপরে একটা হালকা বিছানার চাদরের মতন এসে পড়ল| তিনটি পৃথক উদ্দীপনাতে আমি প্রত্যক্ষ করেছি, আমার চারিদিকের বাতাসে kavōd (কাভোড) অনুভব করা যাচ্ছে| ব্রিয়ান এইচ. এডওয়ার্ড বলেছিলেন, ‘‘ঈশ্বরের ‘উপস্থিতি’ মানবিক ব্যাখ্যা তুচ্ছ জ্ঞান করে, কিন্তু ইহা উদ্দীপনার ব্যাতিক্রমী অভিজ্ঞতার বিবরণ প্রদান করে’’ (Revival: A People Saturated With God, p. 136)| ‘‘আদম ও হবা ঈশ্বরের উপস্থিতি হইতে লুকাইয়া ছিলেন, এবং কয়িন ‘প্রভুর উপস্থিতি হইতে চলিয়া গিয়াছিলেন’’’ (আইবিড.,পি.135)| ‘‘উদ্দীপনায় ঈশ্বরের উপস্থিতি বোধগম্যভাবে [স্পর্শসাধ্য] অনুভূত অভিজ্ঞতা’’ (আইবিড.,পি.134)| ‘‘উদ্দীপনায় [ঈশ্বরের উপস্থিতি] এত বেশি প্রতীয়মান হইয়া থাকে যে একসময়ে তাহা অপ্রতিরোধ্য হইয়া পড়ে’’ (আইবিড.,পি.135)| ‘‘উদ্দীপনা কি তাহা বুঝিবার পক্ষে ইহাই হইতেছে চাবিকাঠি| যদি বর্তমানে আরাধনার কোন এক দৃষ্টিভঙ্গী থাকে যাহার অভাব বোধ হইতেছে, তবে তাহা হইল ঈশ্বরের উপস্থিতির অনুভূতি প্রাপ্তির অভাব...ইহাই কারণ যে আমরা এত অগোছালভাবে আরাধনার কাজ করিতে পারিতেছি| উদ্দীপনাতে আত্মার গভীর কার্য্য সর্বদা সেই অভিজ্ঞতার নিমিত্ত চিহ্নিত করা হয় যাহা আমাদের প্রত্যয় উৎপন্ন করে যে ঈশ্বর উপস্থিত রহিয়াছেন...উদ্দীপনা হইতেছে পৃথক| ঈশ্বর সেইস্থানে আছেন উহা বিদিত আছে, এবং এমনকী অবিশ্বাসীগণও বাধ্য হন মানিয়া লইতে যে ‘ঈশ্বর বাস্তবিকই তোমাদের মধ্যবর্ত্তী,’ I করিন্থীয় 14:25’’ (আইবিড.,পি.134)| ‘‘যখন ঈশ্বরের আত্মা [নামিয়া] আসেন তিনি মন্ডলীর প্রার্থনা চালনা করেন এবং তাহাদের মধ্যে নূতন জীবন সঞ্চার করেন’’ (আইবিড.,পি.129)| পাপের স্বীকারোক্তি খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের খ্রীষ্টের রক্তের সাহায্যে এক নব্য শুচিকৃত অবস্থাতে আনিবার পরে ‘‘উদ্দীপনায়, প্রার্থনা পরম আনন্দ ও উল্লাসে পরিণত হয়’’ (আইবিড.,পি.128)| প্রাচীন ইংরাজি ভাষাতে, ‘‘খ্রীষ্টের নিকটবর্তী হইবার অনুভূতি সকল আমাদের এক মুহূর্তেই দেওয়া হইয়াছিল...প্রভু যাহা করিয়াছিলেন [সেইস্থানে], সেই সময় হইতে একই বৎসরের শীতকাল অবধি, হইতেছে অবর্ণনীয়| সমগ্র স্থানটি মনুষ্যের সহিত ঈশ্বরের একটি আবাসের ন্যায় দৃষ্টিগোচর হইতেছিল’’ (আইবিড., পি.135)| 1907 সালে, কোরিয়াতে, ‘‘প্রত্যেকে [প্রত্যেক ব্যক্তি] যখন মন্ডলীতে প্রবেশ করিতেছিলেন, তাহারা অনুভব করিয়াছিলেন যে সেই কক্ষ ঈশ্বরের উপস্থিতিতে পরিপূর্ণ হইয়াছে... সেই রাত্রে সেইস্থানে ঈশ্বরের ঘনিষ্ঠ হইবার অনুভূতি ছিল যাহা বর্ণনার অসাধ্য’’ (আইবিড.,পিপি.135,136)| আমরা বানাচ্ছিলাম এমন একটা টেলিভিশন প্রোগ্রামের জন্যে ডঃ জন্ আর. রাইসের সাক্ষাৎকার নিতে আমি আমার এক বন্ধুকে নিয়ে 1980 সালের নভেম্বর মাসে টেনিসির, ম্যূরফিসবোরোতে গিয়েছিলাম| ডঃ রাইস খুবই বৃদ্ধ মানুষ, এবং পক্ষাঘাতে প্রায় পঙ্গু হয়ে গেছিলেন| 85 বছর বয়সে তাকে হুইল চেয়ারে বসিয়ে আমাদের সঙ্গে দেখা করাতে নিয়ে আসা হয়েছিল| যখন তাকে চেয়ারে বসিয়ে ঘরে আনা হচ্ছিল, আমার বন্ধু এবং আমি অনুভব করলাম পরিবেশে ঈশ্বরের মৃদু প্রভাবের মতন ‘‘kavōd’’ (কাভোড) নেমে আসছে| আমি জানি যে সেদিন ঈশ্বর নেমে এসেছিলেন কারণ ঠিক একরকম অনুভূতি আমার হয়েছিল যেরকম আমি পেয়েছিলাম সেই তিনটি সর্বোত্তম উদ্দীপনার সাক্ষী হিসাবে| সেই শহরে আমরা একটা ক্যামেরা ও ক্যামেরা চালানোর লোক ভাড়া করেছিলাম| যে লোকটি ক্যামেরা চালাচ্ছিলেন তার একটা ক্যাথলিক পশ্চাৎপট ছিল, কিন্তু তিনি মন্ডলী ত্যাগ করেছিলেন| আমরা যখন ডঃ রাইসের সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলাম তখন সেই ক্যামেরা চালানো লোকটির গাল বেয়ে তার চোখের জল নেমে আসছিল, যা তিনি মাঝে মাঝে মুছতে থাকছিলেন যেহেতু ডঃ রাইস তার পরিচালিত সুসমাচার সংক্রান্ত মহান সেবাকাজের সম্বন্ধে থেমে থেমে বলছিলেন| তারপর সাক্ষাৎকার সমাপ্ত হল এবং তারা ডঃ রাইসকে হুইল চেয়ারে নিয়ে বাইরে রাখা একটি গাড়িতে বসালেন| ক্যামেরা চালানোর লোকটির সঙ্গে খালি আমাকে ও আমার বন্ধুকে ঐ ঘরটিতে ছেড়ে যাওয়া হয়েছিল| তিনি তখনও কাঁদছিলেন| ডঃ রাইসের সম্বন্ধে তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, আর আমি তাকে ব্যাখ্যা করে বলেছিলাম যে তিনি হলেন একজন বিখ্যাত ঈশ্বরের মানুষ| যেমন আমি এটা বলছিলাম, আমি অনুভব করতে পারছিলাম যে আরও বেশি বোধগম্যভাবে ঈশ্বরের উপস্থিতি বৃদ্ধি পাচ্ছে| সেই লোকটি কেঁদেই চলেছিলেন| সর্বসাকুল্যে আমি বলতে পেরেছিলাম, ‘‘যীশু আপনাকে ভালবাসেন| তাঁকে বিশ্বাস করুন এবং তিনি আপনাকে আপনার কৃত পাপ থেকে শুচি করবেন|’’ তাকে আমার কিছু বলতে হয়নি| তিনি নতজানু হয়ে বসেছিলেন এবং তার দুই গাল বেয়ে গড়িয়ে আসা চোখের জল নিয়ে তিনি যীশুতে বিশ্বাস স্থাপন করেছিলেন| এই কাজটি এতটা সহজ হয়েছিল তার কারণ সেখানে ঈশ্বরের উপস্থিতি ছিল| আমি বাইবেলের একটি পদের বিষয়ে ভেবেছিলাম, ‘‘যেখানে প্রভুর আত্মা, সেইখানে স্বাধীনতা’’ (II করিন্থীয় 3:17)| আমি জানি দর্শনার্থীদের, এমনকী প্রথমবার এসেছেন এমন দর্শনার্থীদেরও, মন পরিবর্তন করা কত সহজ হবে যদি আমাদের কাছে ঈশ্বরের আত্মার ক্ষমতা থাকে যেমন ডঃ জন্ আর. রাইসের কাছে ছিল! কিন্তু সেখানে প্রভুর উপস্থিতি থাকার আর একটা মহা উপকার হয়েছিল| তা হলো স্বর্গ সম্বন্ধে আগাম অনুমান| আমি জানি বর্তমানে আপনাদের অনেকের কাছেই স্বর্গকে অবাস্তব বলে মনে হয়| কিন্তু যখন আমাদের মন্ডলীতে ঈশ্বরের ‘‘kavōd’’ (কাভোড) নেমে আসবে, এবং যখন তা আপনাকে স্পর্শ করবে, তখন আপনি স্বর্গে যেতে কিরকম লাগে তা অনুভব করবেন| সেটা হবে ‘‘স্বর্গীয় প্রতাপের একটা পূর্ব-আস্বাদন|’’ আর কখনো আপনি স্বর্গকে একটা বিমূর্ত ধারণা হিসাবে চিন্তা করবেন না| যখন আপনি আমাদের মন্ডলীতে প্রবেশ করছেন এবং ঈশ্বর এখানে আছেন, আপনি আক্ষরিক অর্থেই স্বর্গের বাস্তবতা ও আনন্দের ‘‘স্বাদ’’ গ্রহণ করবেন| তখন আপনি অতি আনন্দের সঙ্গে জন্ ডব্লিউ. পিটারসনের এই ছোট্ট গানটি গাইতে সক্ষম হবেন! স্বর্গ নেমে এসেছে ও প্রতাপ আমার আত্মা পূর্ণ করেছে, এখন আমি কয়েকজন পেন্টিকোষ্টালদের বন্য, অসংযত ধর্ম্মান্ধতার সম্বন্ধে, বা কয়েকজন ক্যারিসমেটিকদের ভ্রান্ত ধারণার সম্বন্ধে বলছি না| ওহ, না! তারা প্রায়ই ঢাক পিটিয়ে বা পরভাষাতে কথা বলে ঈশ্বরের আত্মা পাওয়ার চেষ্টা করে থাকেন| তারা হয়তো ভালই বোঝেন, কিন্তু এটা সেরকমভাবে নয় যেভাবে ঈশ্বর সভাতে নেমে এসেছিলেন এবং 1905 সালের পঞ্চসপ্তমীর তত্ত্ব শুরু হওয়ার আগে লোকদের উদ্দীপ্ত করেছিলেন| আমাদের প্রাচীন ধারার মাঝে ফিরে যাওয়ার দরকার - কারণ প্রাচীন ধারাই ছিল প্রকৃত পথ - আর এটা এখনও সত্য পথ! আমাদের মাঝে kavōd (কাভোড) নামিয়ে আনার জন্যে আমরা অবশ্যই মেঝেতে গড়াগড়ি দিয়ে সেই চেষ্টা করব না, যদিও ঈশ্বর যখন নেমে আসেন কেউ কেউ হয়তো মেঝেতে পড়ে যেতে পারেন| কিন্তু অত্যধিক ভাবপ্রবণতা বা আর্তনাদের মধ্যে দিয়া আমরা আনন্দ প্রকাশ করব না| ওহ, না! আমরা আনন্দ করব যখন খ্রীষ্ট বিশ্বাসী লোকেরা অনুভব করবেন সেই পাপ যা তাদের জীবনে গুঁড়ি মেরে প্রবেশ করেছে, যে পাপের জন্যে তারা লজ্জিত, কিন্তু সেই পাপ অবশ্যই ঈশ্বরের সামনে স্বীকার করে নিতে হয় - সেই ত্রুটি অবশ্যই একে অন্যের কাছে স্বীকার করতে হয়, যাতে করে আমরা হয়তো আমাদের স্বর্গীয় পিতা, ঈশ্বরের দ্বারা আত্মিকভাবে নিরাময় পেতে পারি! অনুগ্রহ করে উঠে দাঁড়ান আর গানের পাতার 10 নম্বর গানটি করুন| ‘‘হে ঈশ্বর, আমাকে অনুসন্ধান কর, এবং আমার অন্তঃকরন জ্ঞাত হও: ভয় পাবেন না! ঈশ্বর আপনাকে ভালবাসেন| যখন স্বীকারোক্তি দেবেন তিনি আপনার বিচার করবেন না| ভয় পাবেন না| আপনার পাপ কত মন্দ তা কোন ব্যাপার নয়, ঈশ্বর এর নিরাময় করতে পারেন| যীশুর রক্ত দিয়ে ঈশ্বর সেগুলি ধুয়ে দিতে পারেন| এখানে পুলপিটের ধারে নেমে আসুন| কোন একজনের হাত শক্ত করে ধরুন এবং দুইজন দুইজন করে একে অন্যের জন্য প্রার্থনা করুন| আজ রাত্রেই স্বীকারোক্তি দিতে একে অন্যের জন্যে প্রার্থনা করুন| আমি আপনাকে ভালবাসি! ঈশ্বর আপনাকে আশীর্ব্বাদ করুন! এখানে আপনারা এত ভালবাসা পাচ্ছেন যে আজ রাত্রে আপনি কি বলছেন সেটা কোন বিষয়ই না, আপনার প্রতি ভালবাসা প্রদান থেকে আমরা বিরত হব না! আমাদের বিশ্বাস করুন এবং ভীত হবেন না| যীশুর কাছে ফিরে আসুন, ফিরে আসুন আর আপনার পাপ স্বীকার করুন যাতে আমাদের পরিত্রাতা, যীশুর রক্তের দ্বারা আপনাকে শুচি করানো যেতে পারে| আর তারপরে এমনকী আপনি যদি আর যুবক বয়সি নাও হন, তাও আপনি আজ সন্ধ্যাতে এখানে আসতে পারেন| পুলপিটের ধারে আমার দুটি চেয়ার রাখা থাকবে| যদি আপনি মনে করেন যে আপনার স্বীকারোক্তি জনসমক্ষে জানানো উচিৎ নয়, এখানে আসুন ও এই বিষয়ে আমাকে বলুন, এবং আমি আপনাকে বলতে সক্ষম হব যে তা বলা আপনার পক্ষে উচিৎ কি না| আমার 76তম জন্মদিনে আমার ভাই জ্যাক নগান্ন নিচে দেওয়া চিঠিটি আমাকে লিখেছিলেন| প্রিয় ডঃ হেইমার্স, ভাই জ্যাক নগান্ন জানেন যে আমি আমার মন্ডলীর, এবং আপনাদের প্রত্যেকের জন্যে গভীরভাবে যত্ন নিয়ে থাকি| সেই কারণে আমি উদ্দীপনার প্রয়োজনের উপরে জোর দিই| খ্রীষ্টিয় জীবনে কেবলমাত্র তাদের মন পরিবর্তনের সাক্ষ্যের উপরে নির্ভর করে কেউ সাফল্য অর্জন করতে পারেন না| আপনাকে অবশ্যই অনুগ্রহে বৃদ্ধি পেতে হবে - আর প্রায়ই সেটা অত্যন্ত যন্ত্রণাপূর্ণ হতে পারে| আপনি সেই পাপ এবং ত্রুটির সম্মুখীন হচ্ছেন যা আপনার জীবনে গুঁড়ি মেরে প্রবেশ করেছে| আপনি ‘‘হে ঈশ্বর, আমাকে অনুসন্ধান কর, আমার অন্তঃকরণ জ্ঞাত হও, আমাকে পরীক্ষা কর এবং আমার চিন্তাসকল জ্ঞাত হও, আর দেখ আমাতে দুষ্টতার পথ পাওয়া যায় কি না...’’ গানটির সম্বন্ধে ভাবনাচিন্তা করা পছন্দ করছেন না| কিন্তু এই সম্বন্ধে চিন্তা করার প্রয়োজন আপনার রয়েছে| আপনার প্রয়োজন আছে নিজেকে পরীক্ষা করার, এমনকী যদি সেটা যন্ত্রণাময় হয় তবুও| সব পাপের স্বীকারোক্তি করার এবং আবার যীশুর রক্তের দ্বারা শুচি হওয়ার প্রয়োজন আপনার রয়েছে| তারপর আপনি ঈশ্বরের উপস্থিতির অনুভূতি, সেই kavōd (কাভোড), উদ্দীপনাতে ঈশ্বরের উপস্থিতির সেই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা লাভ করবেন! ‘‘বিনয় করি, তুমি আমাকে তোমার প্রতাপ দেখিতে দেও|’’ প্রার্থনা করুন এবং স্বীকার করুন এবং ঈশ্বর আপনাকে উত্তর দেবেন যেমন তিনি মোশিকে দিয়েছিলেন| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তাহলে ডঃ হাইমার্স আপনার কাছ থেকে কিছু শুনতে চান| যখন আপনি ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখবেন তখন অবশ্যই তাকে জানাবেন যে কোন দেশ থেকে আপনি তাকে লিখছেন নয়ত তিনি আপনার ই-মেলের জবাব দিতে সক্ষম হবেন না| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তবে ডঃ হাইমার্সকে একট ই-মেল পাঠান এবং তাকে সেইকথা জানান, কিন্তু কোন দেশ থেকে আপনি লিখছেন চিঠিতে সেটা অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করবেন| ডঃ হাইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net (এখানে ক্লিক করুন) | আপনি যে কোন ভাষায় ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখতে পারেন, কিন্তু যদি পারেন তো ইংরাজিতেই লিখুন| যদি আপনি ডঃ হাইমার্সকে ডাক-ব্যবস্থার মাধ্যমে চিঠি পাঠাতে চান, তবে তার ঠিকানা হল P.O. Box 15308, Los Angeles, CA 90015 | আপনি তাকে (818)352-0452 নম্বরে ফোন করতে পারেন| (সংবাদের পরিসমাপ্তি) আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা সংবাদের আগে শাস্ত্রাংশ পাঠ করেছেন ড: ক্রেইগটন এল. চান: যিশাইয় 64:1-3 | |