এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
উদ্দীপনায় প্রার্থনার যুদ্ধ !THE BATTLE OF PRAYER IN REVIVAL! লেখক : ডঃ আর. এল. হেইমার্স, জুনিয়র 2017 সালের, 9ই জুলাই, প্রভুর দিনের সন্ধ্যাবেলায় লস্ এঞ্জেল্সের |
যখন আমি আমার গানের বইটির দিকে তাকাই সেখানে যুদ্ধরত মন্ডলীর সম্পর্কে কোন গান খুঁজে পাইনি - কেবল একটা ছাড়া| মাত্র একটি গান সংগ্রামরত মন্ডলীর বিষয়ে, এবং সেই গানেও মাত্র একটা পদ! ‘‘নিরাপত্তা’’ বিষয়ক পনেরটি গান| ‘‘প্রশংসা’’ বিষয়ক বত্রিশটি গান| ‘‘শিশু’’দের বিষয়ে কুড়িটি গান| ‘‘আরাধনা’’র উপরে একুশটি গান সেখানে আছে| কিন্তু ‘‘ধরাতলে অসতের সঙ্গে সংগ্রামরত’’ মন্ডলীর বিষয়ে সেখানে মাত্র একটি গান রয়েছে - সংগ্রামরত মন্ডলী! এবং সেই গানটিতেও মাত্র একটি স্তবক, আর এতে আমাদের বলা হয়নি যে কিভাবে আমাদের যুদ্ধ চালাতে হবে! গোটা গানের মধ্যে একমাত্র সেই স্তবকটি এখানে দেওয়া হল যা আমাদের বলছে যে আমরা শয়তান ও দিয়াবলের সঙ্গে সংগ্রাম চালাচ্ছি! মি: গ্রিফিত শুধু সেই একটি স্তবক একটু গেয়ে দিন| প্রবল সেনা তুল্য খ্রীষ্টের মন্ডলী; সেটাই হল সেই একমাত্র গানের একমাত্র স্তবক যা আমাদের বলছে যে আমরা শয়তান ও দিয়াবলের সঙ্গে সংগ্রাম চালাচ্ছি! আর আধুনিক সব কটি গানের বইতে সেই একটা স্তবক’কেও বাদ দেওয়া হয়েছে! 1957 সালে স্তবকটি বাদ দেওয়া হয়েছিল| এমনকী আরও খারাপ, আধুনিক প্রায় সমস্ত গানের বই থেকে এই গোটা গানটিকেই এখন বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে! পাশ্চাত্য জগতের খ্রীষ্ট বিশ্বাসীগণ এমনকী মোটে জানেনই না যে সেখানে একটা সংগ্রাম চলছে| আমরা ঘুমাচ্ছি| সাউদার্ণ ব্যাপটিষ্ট প্রতি বছরে তাদের মন্ডলী থেকে এক মিলিয়ন লোকের এক চতুর্থাংশ হারাচ্ছেন| প্রত্যেক বছর তাদের মন্ডলীগুলির মধ্যে থেকে এক হাজার মন্ডলী চিরদিনের জন্যে তাদের দরজা বন্ধ করে দিচ্ছে! এর মধ্যে আমাদের BBFI (বিবিএফআই) মন্ডলীও সেই দলেই আছে| প্রার্থনা সভা পরিণত হয়েছে বাইবেল অধ্যয়ন সমাবেশে অথবা সেটা সম্পূর্ণভাবে লোপ পেয়েছে| পাশ্চাত্য জগতের সর্বত্র রবিবারের সান্ধ্যকালীন সেবাকাজ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে| এর মধ্যে আমাদের BBFI (বিবিএফআই) মন্ডলীগুলিও আছে| তথাকথিত ‘‘প্রচার’’ ধূলার মতন নীরস বাইবেল বর্ণনাতে পরিণত হয়েছে| প্রকৃত সুসমাচার সংক্রান্ত প্রচার আজ মৃত| আমি এমন কোন পালকের কথা জানি না যিনি জানেন যে কিভাবে একটা সুসমাচার সংক্রান্ত ধর্ম্মোপদেশ লিখতে হয় - খুব কম করে কিভাবে একটা প্রচার করতে হয়! বর্তমানে আমাদের একটি মন্ডলীতেও আমি সুসমাচারমূলক প্রচারের বিষয়ে কিছু শুনতে পাই না| ড: মার্টিন লয়েড-জোনস ছিলেন বিংশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ঠ প্রচারকদের মধ্যে একজন| তিনি বলেছিলেন, ঈশ্বর জানেন যে খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের মন্ডলী সুদীর্ঘ বহু বৎসর যাবৎ প্রান্তরে অবস্থান করিতেছে| যদি আপনি প্রায় 1840 সালের পূর্বেকার মন্ডলীর ইতিহাস পাঠ করেন তাহা হইলে দেখিবেন যে তখন বহু দেশেই নিয়মিত উদ্দীপনা হইত...প্রায় প্রতি দশ বৎসরে একবার বা সেইরূপ| ইহা উহার ন্যায় হইতেছে না| 1859 সালের পরে সেখানে মাত্র একটি বৃহৎ উদ্দীপনা হইয়াছে...মন্ডলীর দীর্ঘ ইতিহাসের যুগে সর্ব্বাপেক্ষা অনুর্ব্বর [জীবনহীন] পর্য্যায়গুলির একটিকে আমরা অতিক্রম করিয়াছি...এবং ইহা এখনও চলিতেছে...[কাহাকেও] বিশ্বাস করিবেন না যাহা পরামর্শ দান করে যে আমরা ইহার বাহিরে আছি, আমরা বহিরে নাই| মন্ডলী প্রান্তরের মধ্যে অবস্থান করিতেছে (Martyn Lloyd-Jones, M.D., Revival, Crossway Books, 1992 edition, p. 129) | আমাদের মন্ডলীগুলি কেন এত জীবনহীন? চল্লিশ মিনিট ধরে সমবেতস্বরে গান গাওয়ার মাধ্যমে আমরা জীবন পাওয়ার চেষ্টা করেছি! গিটার ও ড্রামের ফাঁদে আমরা লোকদের আবেগকে তৎপর করার চেষ্টা করেছি| কিন্তু এই সব কিছুতেই কোন সাহায্য হয়নি! যা করা হয়েছে তার কোন কিছুই আমাদের সাহায্য করছে না - ঈশ্বর প্রেরিত একটি উদ্দীপনার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে ব্যাপটিষ্ট বা ক্যারিসমেটিকদের কোন কিছুই সাহায্য করছে না| আমি আবার বলছি - কোন কিছুই আমাদের সাহায্য করেনি! এর উত্তর কি? আমরা জানি না যে কাদের সঙ্গে আমাদের সংগ্রাম চলছে! আমরা এমনকী এটাও জানি না যে আমরা একটা সংগ্রামের মধ্যেই আছি! অনুগ্রহ করে স্কোফিল্ড স্টাডি বাইবেলের 1255 পৃষ্ঠাটি খুলুন| এটা হচ্ছে ইফিষীয় 6:11 এবং 12 পদ| যখন আমি 11 এবং 12 পদদুটি পড়ব আপনারা অনুগ্রহ করে উঠে দাঁড়ান| ‘‘ঈশ্বরের সমগ্র যুদ্ধসজ্জা পরিধান কর, যেন দিয়াবলের নানাবিধ চাতুরীর সম্মুখে দাঁড়াইতে পার| কেননা রক্তমাংসের সহিত নয়, কিন্তু আধিপত্য সকলের সহিত, এই অন্ধকারের জগৎপতিদের সহিত, স্বর্গীয় স্থানে দুষ্টতার আত্মাগণের সহিত আমাদের মল্লযুদ্ধ হইতেছে’’ (ইফিষীয় 6:11, 12)| আপনারা বসতে পারেন| নিউ আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড বাইবেল এই 12 নম্বর পদটির অনুবাদ এইভাবে করেছে, ‘‘কেননা আমাদের রক্তমাংসের [এক মনুষ্যশত্রুর] বিরুদ্ধে নয়, কিন্তু আধিপত্যের বিরুদ্ধে, ক্ষমতার বিরুদ্ধে, স্বর্গীয় স্থানে দুষ্টতার আত্মাগণের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম চলিতেছে’’ (ইফিষীয় 6:12 NASB)| ড: চার্লস রেইরী বলেছিলেন, ‘‘শয়তানের দিয়াবল দল হইতেছে বিশ্বাসীর শত্রু, সর্বদা নৈতিক লড়াইয়ের জন্যে সমবেত হইয়া থাকে’’ (ইফিষীয় 6:12 পদের টীকা)| এটা হল সেই অদৃশ্য যুদ্ধ - শয়তানের সঙ্গে একটা আত্মিক যুদ্ধ| শয়তান ও তার দিয়াবলদের সঙ্গে যুদ্ধ করার মতন আমাদের ক্ষমতা নেই, উদ্যম নেই| আমরা এমনকী এটাও জানি না যে তাদের সঙ্গে আমাদের যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে! শয়তান আমাদের ঘুম পাড়িয়ে রেখেছে! এমনকী ‘‘অগ্রসর হও, খ্রীষ্ট সেনা সব’’ গানটির মধ্যে সেই স্তবকটিও ভুল| এটা বলছে, ‘‘গৌরব সংঘোষণে নরকের ভিত্তি কম্পিত হয়!’’ না - তা হয় না‘! ‘গৌরব সংঘোষণে’’ দিয়াবলেরা ভীত হয় না! ‘‘গৌরব সংঘোষণে’’ তাদের হাসি পায়! ব্যাপটিষ্টরা সমবেতভাবে গান করলে তারা হাসে! ড্রামের ফাঁদ! এবং ইলেকট্রিক গিটার! ক্যারিসম্যাটিকদের চিৎকারে তারা হাসে! আমাদের ভাবনা যে জোরে চেঁচামেচি করে ও ড্রামে বিকট আওয়াজ তুলে আমরা তাদের ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দিতে পারি তা দেখে তারা আমাদের প্রতি হাসে! আমাদের পক্ষে কাজটা সহজ তা ভেবে নেওয়া আমাদের অবশ্যই উচিৎ নয়| শয়তানের সবচেয়ে বড় অস্ত্রগুলির মধ্যে একটা হল আমাদের ভাবতে বাধ্য করা যে উদ্দীপনাতে খুব সহজেই আমরা ঈশ্বরের উপস্থিতি পেতে পারি, ‘‘কেননা রক্ত মাংসের বিরুদ্ধে আমরা মল্লযুদ্ধ করিতেছি না|’’ মল্লযুদ্ধে আমাদের আহ্বান করা হয়েছে, অন্ধকারের জগৎপতিদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে| আমরা অবশ্যই যেন মনে না করি যে এই সব ক্ষমতার বিরুদ্ধে মল্লযুদ্ধ এবং সংগ্রাম করা খুব সহজ! সবার প্রথমে, তাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত একটা সংস্কৃতির মধ্যে আমরা বসবাস করছি| আমি লক্ষ করেছি যে পাশ্চাত্য জগতের তুলনায় পরজাতীয়দের দেশে প্রায়ই ঘন ঘন উদ্দীপনা আসে| এর কারণ হল আমেরিকা এবং পাশ্চাত্যের দেশে আমরা এমন এক সংস্কৃতির মধ্যে বাস করি যা শক্তিশালী এক দিয়াবলের দ্বারা গভীরভাবে নিয়ন্ত্রিত যে আমাদেরকে তার নিজের ক্ষমতার অধীন করে রেখেছে| এই জগতে অন্ধকারের অধিপতিদের বিরুদ্ধে আমাদের অবশ্যই সংগ্রাম চালাতে হবে| যেমন ড: আঙ্গার এর অনুবাদ করেছিলেন, ‘‘এই অন্ধকারের জগৎ এর অধিপতিদের বিরুদ্ধে|’’ ড: রেইরী বলেছিলেন, ‘‘মন্দ দূতগণ জাতির বিষয় শাসন করিতে চাহেন...উত্তম ও অধম দূতগণের মধ্যে জাতির উপরে আধিপত্যের বিস্তার লইয়া সংগ্রাম চলিতেই থাকে’’ (Ryrie Study Bible, note on Daniel 10:13)| ড: আঙ্গার তাদের উল্লেখ করেছেন ‘‘এই অন্ধকারের জগৎ এর অধিপতি’’ বলে (Biblical Demonology, Kregel, 1994, p. 196)| দানিয়েল 10:13 পদে কর্ত্তৃত্বকারী দিয়াবলকে ‘‘পারস্য রাজ্যের অধ্যক্ষ’’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে| আজকের দিনে ‘‘পশ্চিমের অধ্যক্ষ’’ আমেরিকা ও তার সাহায্যকারীদের নিয়ন্ত্রন করছে| কর্ত্তৃত্বকারী দিয়াবলদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে যাতে তারা আমাদের লোকদের জড়বাদের ক্রীতদাস করে রাখে| জড়বাদের দিয়াবল আমেরিকা ও তার সাহায্যকারীদের নিয়ন্ত্রন করছে| বস্তুবাদের দিবস্তুবাদের দিআবল আমাদের প্রার্থনায় বাধা সৃষ্টি করে, আমাদের লোকদের ক্রীতদাস করে রাখে, এবং উদ্দীপনায় বাধা দেয়| কয়েকজন বিখ্যাত প্রচারকদের মধ্যে একজন ছিলেন ড: মার্টিন লয়েড জোনস যিনি এই ব্যাপারটি বুঝতে পেরেছিলেন| তিনি বলেছিলেন যে এই দিয়াবল খ্রীষ্ট-অবিশ্বাসীদের মন অন্ধ করে রেখেছে এবং আমাদের মন্ডলীগুলিতে ভাঙ্গন ধরাচ্ছে| তিনি বলেছেন, ‘‘ঈশ্বর বিষয়ক সমগ্র ধারণা যথার্থভাবে চলিয়া গিয়াছে...ঈশ্বর এবং ধর্ম্ম এবং পরিত্রাণ সম্বন্ধিত বিশ্বাস পরিত্যক্ত এবং বিস্মৃত [হইতেছে]’’ (Revival, ibid., p. 13)| বস্তুবাদের সেই মস্ত দিয়াবলের কাজের কারণেই এই সমস্ত ঘটছে, যে দিয়াবলকে আমি বলেছি ‘‘পশ্চিমের অধ্যক্ষ|’’ আমাদের সংস্কৃতিতে কর্ত্তৃত্বকারী জড়বাদের দিয়াবলের য্তটা ক্ষমতা আছে তৃতীয় বিশ্বে কয়েকটি দেশ আছে যেখানে তার সেই একই ক্ষমতা নেই| চীন, আফ্রিকা, ইন্দোচীন, এমনকী মুসলিম দেশেও প্রচুর সংখ্যায় যুবক - লক্ষ লক্ষ যুবকেরা সেখানে খ্রীষ্টবিশ্বাসী হয়ে পড়ছেন| কিন্তু আমেরিকা এবং তার সহযোগী দেশে দশলক্ষ যুবক মন্ডলী ছেড়ে চলে যাচ্ছেন| পোলস্টার জর্জ বার্ণা আমাদের বলছেন যে যারা মন্ডলীতে বড় হয়েছেন তাদের মধ্যে প্রায় 88% যুবক 25 বছর বয়স হওয়ার আগেই, ‘‘আর কখনও ফিরে না আসতে’’ আমাদের মন্ডলী ছেড়ে চলে যান| বস্তুবাদের সেই মস্ত দিয়াবল কিভাবে তাদের নিয়ন্ত্রন করেন? তারা নিয়ন্ত্রিত হয় পর্ণোগ্রাফির দ্বারা, ইন্টারনেটে যার দিকে তারা ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে| প্রার্থনার সময়ে তারা হাসে, কিন্তু পরিশেষে সামাজিক মাধ্যমের দ্বারা ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে সম্মোহিত হয়ে থাকে| তারা সকালে যে মুহূর্তে ঘুম থেকে ওঠে তখনই তারা তাদের স্মার্টফোনটি আঁকড়ে ধরে| সাম্প্রতিক পাওয়া এক রিপোর্ট অনুসারে জানা গেছে যে, তারা তাদের স্মার্টফোনটি দিনে 150 বারেরও বেশিবার করে মিলিয়ে দেখে| মারিজুয়ানার দ্বারা একটা বিষাদাচ্ছন্ন উদ্যমহীনতার মধ্যে তাদের মাদকগ্রস্ত করে রাখা হয়| যা তাদেরকে সেই বস্তুবাদী দিয়াবলের সঙ্গে যুক্ত করে রাখে, সেই সব যন্ত্রপাতির দ্বারা সকাল থেকে রাত্রি অবধি তারা আক্ষরিকভাবেই নিয়ন্ত্রিত হয়| স্মার্টফোনের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে তারা নিজেদের প্রায় প্রত্যেকটি স্বাধীন মুহূর্ত কাটিয়ে দেয়| ভাববাদী হোশেয়র সময়ে প্রাচীন ইস্রায়েলীয়েরা যেমন এক দৃষ্টিতে তাদের প্রতিমার দিকে তাকিয়ে থাকতেন ঠিক সেইভাবে তারা নিজেদের স্মার্টফোনের দিকে এখন এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন| আমি বলি যে বর্তমানে আমাদের যুবকদের মন এবং হৃদয় নিয়ন্ত্রন করতে শয়তানের দ্বারা ব্যবহৃত প্রতিমা হল সামাজিক মাধ্যম! এবং বেশির ভাগ প্রচারক এই বিষয়টিকে শান্ত ও আধুনিক বলে মনে করেন! তারা এমনকী এটাও উপলব্ধি করেন না যে তারা দিয়াবলীয় শক্তি নিয়ে কারবার করছেন, যেমন ড: লয়েড-জোনস বলেছিলেন! আশ্চর্যের কিছুই নেই যে আমাদের মন্ডলীগুলি খুব জাগতিক এবং খুব দুর্বল হয়ে গেছে! ভাববাদী হোশেয়র সময়ে এটা এতটাই খারাপ হয়েছিল যে ঈশ্বর তাকে বলেছিলেন, ‘‘[ইস্রায়েল] প্রতিমাগণে আসক্ত; তাহাকে থাকিতে দেও’’ (হোশেয় 4:17)| ঐ দেশ ঈশ্বরের দ্বারা পরিত্যক্ত হয়েছিল| তাদের একাকী ছাড়া হয়েছিল, দিয়াবলের ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রনের উপরে একাকী ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল - দিয়াবলীয় শক্তির ক্রীতদাস করে দিয়ে! আমরা তাদের মন্ডলীতে নিয়ে আসছি| কিন্তু এখানে ঈশ্বর নেই| তারা অনুভব করতে পারছেন যে ঈশ্বর এখানে নেই| ভাববাদী হোশেয় বলেছিলেন যে তারা ‘‘সদাপ্রভুর অন্বেষণ করিতে যাইবে, কিন্তু তাঁহার উদ্দেশ্য পাইবে না; তিনি তাহাদের নিকট হইতে চলিয়া গিয়াছেন’’ (হোশেয় 5:6)| ঈশ্বর চলে গেছেন! তিনি আমাদের সব মন্ডলী ত্যাগ করে গেছেন| এখন বেশ কয়েক সপ্তাহের জন্য তিনি আমাদের মন্ডলী ত্যাগ করেছেন| তিনি বিদ্যমান নন সেই কারণে তিনি চলে গেছেন তা নয়| ওহ, না! তিনি গেছেন কারণ তিনি বিদ্যমান আছেন! সেই কারণে তিনি আমাদের একাকী ছেড়ে গেছেন| তিনি সর্বতোভাবে পবিত্র| তিনি সম্পূর্ণভাবে আমাদের প্রতি ক্রুদ্ধ| সেই কারণে তিনি আমাদের একাকী ছেড়ে গেছেন| সেই কারণে আমরা তাঁর উপস্থিতি আমাদের মধ্যে পাচ্ছি না| সেই কারণে পবিত্র আত্মা চলে গেছেন| সেই কারণে আমরা উদ্দীপনা পাচ্ছি না! আমরা তাদের মন্ডলীতে নিয়ে আসছি| আমরা তাদের জন্মদিনে পার্টি দিচ্ছি এবং সুন্দর খাবারদাবারের ব্যবস্থা করছি| আমরা তাদের কার্টুন ছবি দেখাচ্ছি| কিন্তু তাদের জন্য আমাদের কাছে সেই সবই শুধু রয়েছে! আমরা সেই নাছোড়বান্দা বন্ধুর মতন অনুভব করছি যিনি বলেছিলেন, ‘‘তাহার সম্মুখে রাখিবার আমার কিছুই নাই’’ (লূক 11:6)| তার বন্ধু এসেছিলেন কিন্তু বন্ধুর সামনে রাখার মতন কিছুই তার কাছে ছিল না! কিছুই না শুধু একটুখানি খাবার আর একটা পুরানো কার্টুন ছবি| ঈশ্বর বিষয়ক কোন কিছুই তাদের সামনে রাখার মত নেই! এবং ঐ দৃষ্টান্তটি এই বাক্য দিয়ে শেষ করা হয়েছে, ‘‘তবে ইহা কত অধিক নিশ্চয় যে, স্বর্গস্থ পিতা, যাহারা তাঁহার কাছে যাচ্ঞা করে, তাহাদিগকে পবিত্র আত্মা দান করিবেন’’ (লূক 11:13)| কিন্তু আমরা ফিরে যেতে চাই না এবং গত বছরে যা করেছিলাম আর তা করতে চাই না| আমাদের উদ্যমহীন তন্দ্রাচ্ছন্নতা এবং অলসতা বরং একটা পবিত্র আত্মা ব্যতীত মন্ডলী পাবে| শুধু গতানুগতিক কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে চলুন| আলোড়ন তোলার কি দরকার? কেন আমাদের বিরক্ত করা? আসুন ঝিমুনির সাথে ঘুমাই| ঈশ্বরের উপস্থিতি এবং ক্ষমতা লাভের জন্যে প্রার্থনা এবং উপবাসের মত কঠিন কাজে আমরা আর ফিরে যেতে চাই না| চল্লিশ বছর যাবৎ আমাদের মন্ডলীতে আমরা একটাও উদ্দীপনা পাইনি| কেন পাইনি? উদ্দীপনার উপরে আমি অনেকবার প্রচার করেছি| কিন্তু আমরা একটাও পাইনি| য্তবার আমরা উদ্দীপনার উপরে গুরুত্ব আরোপ করেছি প্রত্যেকবারেই সেখানে একটা ভয়ানক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে| লোকেরা রেগে গেছেন| লোকেরা মন্ডলী ছেড়ে চলে গেছেন| উদ্দীপনায় জোর দিতে আমরা আসলে ভয় পেয়েছি| আশীর্ব্বাদের পরিবর্তে মনে হয়েছিল এটা একটা অভিশাপ! এটা প্রধানত এই কারণে হয়েছিল যে আমাদের মন্ডলীর বেশির ভাগ লোক ছিলেন অপরিত্রাণপ্রাপ্ত| যারা উদ্দীপনা চেয়েছিলেন তারা ছিলেন সংখ্যায় খুব কম| যারা মন পরিবর্তন করেননি তাদের নিয়ে আমরা অসহায় ছিলাম| কিন্তু ক্রমে ক্রমে তারা চলে গিয়েছিলেন| আমাদের অধিকাংশ লোক মন পরিবর্তন করেছিলেন| আমি অনুভব করেছিলাম যে আবার উদ্দীপনার জন্যে প্রার্থনা শুরু করার সময় তখন হয়েছিল| যারা মিথ্যা মন পরিবর্তন করেছিলেন তাদের থেকে দলে ভারী হওয়ার পক্ষে সেখানে অনেক প্রকৃত খ্রীষ্ট বিশ্বাসী তখন ছিলেন| সেইজন্যে আমরা আবার উদ্দীপনার প্রার্থনা শুরু করেছিলাম| সেখানে আমাদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা ঈশ্বরে এই বিশ্বাস রাখতেন যে তিনি আমাদের উত্তর দেবেন| জেসি জ্যাকামিৎজিন পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| মিনহি ভো পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| ড্যানি কার্লোস পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| এয়াকো জাবালাগা পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| তিমথী চান পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| যোষেফ গং পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| জুলি সিভিলে পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| বাইইয়াং ঝাং পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| এন্ড্রু মাৎসুসাকা পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| এ্যালিসিয়া জাকামিৎজিং পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| থমাস লুওং পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| টম সিয়া পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| এরউইন ল্যু পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| জেসিকা ইং পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| রবার্ট ওয়াং পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| সুসান চু পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| ভিরগেল নিককেল পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| 17 জন লোক পরিত্রাণ পেয়েছিলেন| ড: চান পুনরুদ্দীপ্ত হয়েছিলেন| জন শ্যমূয়েল কেগান সুসমাচার প্রচারের কাজে নিজেকে সমর্পণ করেছেন| এ্যারন ইয়ানসি এবং জ্যাক নাগানন ডিকন প্রার্থী হয়েছেন| খ্রীষ্টিনি নগ্যুয়েন এবং মিসেস লী প্রার্থনা যোদ্ধায় পরিণত হয়েছেন| কিন্তু প্রায় প্রতি রাত্রেই শয়তান এবং তার দিয়াবলের সাথে আমাদের যুদ্ধ করতে হবে! ড: কেগান উদ্দীপনার বিষয়ে তার প্রতিদিনের বর্ণনায় এটা লিখেছিলেন| ‘‘ড: হেইমারস বলেছিলেন তিনি এই ডায়েরি পড়ার সময় দুটি বিষয় লক্ষ করেছিলেন| প্রথমত, যখন সেই পবিত্র আত্মা, ঈশ্বর উপস্থিত ছিলেন তখন মহান ও পরাক্রমী বিষয় ঘটেছিল| দ্বিতীয়ত, যখন ঈশ্বর উপস্থিত ছিলেন না, তখন কিছুই ঘটেনি|’’ উদ্দীপনার সময়ে এক ভদ্রলোক আমাকে আক্রমণ করেছিলেন এবং পরে তিনি তার পরিবারসহ মন্ডলী ত্যাগ করেছিলেন| এবং এক যুবতী স্ত্রীলোক মন্ডলী ত্যাগ করেছিলেন| তারা প্রাচীন ‘‘ওপেন ডোর’’ লোকদের সমান প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন| এই ধরনের ঘটনাগুলি স্পষ্টভাবে শয়তানের উদ্দীপনা বিরোধী মুখটি দেখিয়ে দিচ্ছে| জ্যাক নগানন প্রার্থনায় শয়তানের সঙ্গে সংঘর্ষের বিষয়ে লিখে গেছেন| এ্যারন ইয়ানসির সঙ্গে জ্যাক একসঙ্গে প্রার্থনা করছিলেন| জ্যাক বলেছিলেন, ‘‘ঈশ্বরের উপস্থিতির জন্যে আমরা প্রার্থনা শুরু করিয়াছিলাম| যখন আমি আমার দ্বিতীয় প্রার্থনা শুরু করিলাম, আমি মস্তিষ্কে ঝিমধরার অনুভূতি পাইতে শুরু করিলাম এবং হতচেতন হইবার উপক্রম হইল| গঠনমূলক প্রার্থনা করিতে আমার অসুবিধা হইতেছিল এবং আমি এ্যারনকে বলিলাম যে আর প্রার্থনা চালাইতে আমি সক্ষম হইতেছি না| এ্যারন তখন প্রার্থনা করিতে শুরু করিয়াছিলেন এবং তিনিও তাহার প্রার্থনা সংঘটিত করিতে অসুবিধা বোধ করিতে লাগিলেন| আমরা অনুভব করিয়াছিলাম যে তথায় দিয়াবল সংক্রান্ত এক বিশাল বাধা ছিল এবং খ্রীষ্টের রক্ত যাচ্ঞা করিবার সহিত সেই দিয়াবলীয় উপস্থিতি উঠাইয়া লওয়ার জন্যেও আমরা নতজানু হইয়া উভয়েই প্রার্থনা করিতে শুরু করিয়াছিলাম| আমার মুখমন্ডল নিম্নমুখী করিয়া ভূমিতে উপুড় হইয়া শুইয়া আমি প্রার্থনা শেষ করিলাম| এই অবস্থাতেই থাকিয়া আমরা আমাদের প্রার্থনার তৃতীয় চক্র শুরু করিলাম এবং আমরা অনুভব করিতে লাগিলাম যে ঈশ্বর সেই তিমির ভেদ করিলেন এবং দিয়াবলীয় উপস্থিতি উঠাইয়া লওয়া হইল| আমরা জানিতাম যে সেই সভা পরীক্ষাতুল্য হইতে চলিয়াছে| বৈকাল প্রায় 4 ঘটিকার সময় এই ঘটনাটি ঘটিয়াছিল|’’ এর দুই ঘন্টা পরে অনুষ্ঠিত সান্ধ্যকালীন সভাতে, সেই রাত্রেই, আমি প্রচার করলাম যে কেন আমেরিকা এবং পাশ্চাত্যের মন্ডলীগুলিতে উদ্দীপনা হচ্ছে না| সেই ধর্ম্মোপদেশটিতে জন কেগানের সম্পূর্ণ সাক্ষ্যটি অন্তর্ভূক্ত হয়েছে| যখন আমি আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম মি: নিককেল সজলচোখে সামনে এসেছিলেন এবং স্বীকার করেছিলেন যে তিনি দিশাহারা হয়ে আছেন| ড: কেগান তাকে পরামর্শ দেন এবং তিনি যীশুকে বিশ্বাস করেন এবং পরিত্রাণ লাভ করেন| এখন আমরা জেনে গেছি যে দুই ঘন্টা আগে এ্যারন ও জ্যাক নগানন এর প্রার্থনায় শয়তানের সঙ্গে সেইরকম সংগ্রাম কেন হয়েছিল! নববর্ষের দিন আমি একটি ধর্ম্মোপদেশ প্রচার করেছিলাম যার শিরোনাম ছিল, ‘‘একটি নরকের বছর - একটি উদ্দীপনার বছর!’’ আমি বলেছিলাম যে আমাদের নতুন নিয়মের খ্রীষ্টধর্মের প্রকৃত অভিজ্ঞতা আছে - যা হল আত্মিক যুদ্ধ| ‘‘কেননা রক্তমাংসের সহিত নয়, কিন্তু আধিপত্য সকলের সহিত, এই অন্ধকারের জগৎপতিদের সহিত, স্বর্গীয় স্থানে দুষ্টতার আত্মাগণের সহিত আমাদের মল্লযুদ্ধ হইতেছে’’ (ইফিষীয় 6:12)| কেবলমাত্র প্রার্থনায় প্রকৃত যুদ্ধের দ্বারাই সেই সংগ্রামে জয় হয়| মঙ্গলবারে জন স্যামূয়েল এবং ড: কেগান ভারত ভ্রমণে যাবেন যেখানে জন তিনটি বিভিন্ন সুসমাচারমূলক ধর্মযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে প্রচার করবেন| আমি আমাদের মন্ডলীর প্রত্যেককে বুধবার সন্ধ্যায় একটা প্রার্থনা সভায় উপস্থিত থাকার জন্যে আসতে বলছি - কোন সুসমাচারমূলক প্রচার হবে না| জন কেগানের সভাতে মন পরিবর্তন ঘটানোর জন্যে প্রার্থনা জানিয়ে আমরা এক ঘন্টা সময় ব্যয় করব, এবং প্রার্থনাতে আর এক ঘন্টা ব্যয় করব যেন ঈশ্বর আমাদের মন্ডলীতে উদ্দীপনা পাঠান তার জন্য| আমি আপনাদের সবাইকে বুধবার রাত্রি 7টাতে অনুষ্ঠিতব্য এই সভায় উপস্থিত হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি| আজ রাত্রে আমি কোন সুসমাচার প্রচার করিনি| কিন্তু আমি সবসময়ে প্রত্যেকটি সেবাকাজে প্রচার করে থাকি| আপনার পাপের জন্যে যীশু ক্রুশের উপরে মৃত্যুবরণ করেছিলেন| আপনাকে সব পাপ থেকে শুচি করতে তিনি ক্রুশের উপরে তাঁর পবিত্র রক্ত ঝরিয়েছিলেন| ঈশ্বরের দক্ষিণে জীবিত বিরাজ করে তিনি আপনার জন্যে প্রার্থনারত আছেন| যীশু খ্রীষ্ট স্বয়ংকে বিশ্বাস করুন| তিনি আপনাকে সমস্ত পাপ থেকে এবং ঈশ্বরের বিচারের হাত থেকে রক্ষা করবেন| আমি প্রার্থনা করছি যে আপনি দ্রুত যীশুকে বিশ্বাস করবেন| ড: কেগান এবং জন কেগান, অনুগ্রহ করে এখানে আসুন এবং এই পুলপিটের সামনে রাখা চেয়ার দুটিতে বসুন| এরা আগামি মঙ্গলবারে ভারতবর্ষের উদ্দেশ্যে তিন সপ্তাহের জন্যে যাত্রা করবেন| সেখানে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন শহরের সুসমাচারমূলক ধর্মযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে জন প্রচার করবেন| এই সমাবেশে উপস্থিত সকলেই, অনুগ্রহ করে সামনে এগিয়ে আসুন এবং এদের জন্যে প্রার্থনা করুন| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তাহলে ডঃ হাইমার্স আপনার কাছ থেকে কিছু শুনতে চান| যখন আপনি ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখবেন তখন অবশ্যই তাকে জানাবেন যে কোন দেশ থেকে আপনি তাকে লিখছেন নয়ত তিনি আপনার ই-মেলের জবাব দিতে সক্ষম হবেন না| যদি এই প্রচার আপনাকে আশীর্বাদ দান করেছে তবে ডঃ হাইমার্সকে একট ই-মেল পাঠান এবং তাকে সেইকথা জানান, কিন্তু কোন দেশ থেকে আপনি লিখছেন চিঠিতে সেটা অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করবেন| ডঃ হাইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net (এখানে ক্লিক করুন) | আপনি যে কোন ভাষায় ডঃ হাইমার্সকে চিঠি লিখতে পারেন, কিন্তু যদি পারেন তো ইংরাজিতেই লিখুন| যদি আপনি ডঃ হাইমার্সকে ডাক-ব্যবস্থার মাধ্যমে চিঠি পাঠাতে চান, তবে তার ঠিকানা হল P.O. Box 15308, Los Angeles, CA 90015 | আপনি তাকে (818)352-0452 নম্বরে ফোন করতে পারেন| (সংবাদের পরিসমাপ্তি) আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা সংবাদের আগে শাস্ত্রাংশ পাঠ করেছেন ড: সি. এল. কেগান: ইফিষীয় 6:10-12 | |