এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
প্রকৃত মনপরিবর্তন – ২০১৫ সংষ্করনREAL CONVERSION – 2015 EDITION লেখক : ডঃ আর এল হাইমার্স, জুনিয়র। ২০১৫ সালের, ৪ঠা জানুয়ারী, সদাপ্রভুর একটি দিনে সকালবেলায় লস্ এঞ্জেলসের “আমি তোমাদিগকে সত্য কহিতেছি, তোমরা যদি না ফির, ও শিশুদের ন্যায় না হইয়া উঠ, তবে কোন মতে স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করিতে পাইবে না” (মথি ১৮:৩)| |
যীশু স্পষ্টভাবে বলেছিলেন, “তোমরা যদি না ফির…তবে কোনমতে স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করিতে পাইবে না|” সুতরাং, তিনি সঠিকভাবে পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে আপনাকে অবশ্যই মন পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা লাভ করতে হবে| তিনি বলেছেন যদি আপনি মন পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা লাভ না করেন “তবে আপনি কোনমতে স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করিতে পাইবে না|” আজ সকালে আমি আপনাকে বলতে যাচ্ছি যে প্রকৃত মন পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা লাভ করেছিলেন এমন এক ব্যক্তির প্রতি কি ঘটেছিল| লক্ষ্য করুন যে আমি বলেছি একটি “প্রকৃত” মন পরিবর্তন| “পাপীর প্রার্থনা” ব্যবহারের মাধ্যমে, এবং অন্য সিদ্ধান্তমূলক মতবাদের আকারে, লক্ষাধিক লোকের কেবলমাত্র ভ্রান্ত মন পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা আছে| আমাদের মন্ডলীতে আমার স্ত্রী সহ, আরও কিছু লোক আছেন, যারা প্রথমবারেই মন পরিবর্তন করেছিলেন স্পষ্টভাবে প্রচারিত সুসমাচার শোনামাত্র| কিন্তু এরা সকলেই সাবালক ছিলেন যারা সুসমাচার শোনার আগে থেকেই জীবনের পারিপার্শ্বিক অবস্থা দ্বারা সঠিকভাবে প্রস্তুত ছিলেন| তাদের মধ্যে কেউই ছোট্ট শিশু ছিলেন না| আমাদের বেশির ভাগ প্রকৃত মন পরিবর্তনগুলি, যতদূর সম্ভব, হয়েছিল সাবালক যুবকদের মধ্যে যারা অনেক মাস ধরে (অথবা এমনকী বছরের পর বছর ধরে) সুসমাচার শোনার পর খ্রীষ্টের কাছে এসেছিলেন| সুপারজিয়ন বলেছেন, “সেখানে হয়তো প্রথম দর্শনেই বিশ্বাসের মতন একটি বিষয় থাকতে পারে, কিন্তু সাধারনত আমরা ধাপে ধাপে বিশ্বাসে পৌঁছাই” (C. H. Spurgeon, Around the Wicket Gate, Pilgrim Publications, 1992 reprint, p. 57)| এখানে সেই “ধাপগুলি” দেওয়া হল যার মধ্যে দিয়ে অধিকাংশ লোক অতিক্রম করে| ১| প্রথম, মন পরিবর্তনের তুলনায় অন্য কোন উদ্দেশ্য নিয়ে আপনি মন্ডলীতে আসেন | প্রায় প্রত্যেকেই প্রথম কয়েকবার মন্ডলীতে আসেন “ভুল” কারণের জন্য, যেমন আমি করেছিলাম| এক কিশোর হিসাবে আমি মন্ডলীতে এসেছিলাম কারণ আমার প্রতিবেশী তাদের সঙ্গে মন্ডলীতে আসার জন্য আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন| সেইজন্য আমি ১৯৫৪ সাল থেকে মন্ডলীতে আসা শুরু করি কারণ আমি খুব একলা ছিলাম, এবং আমার পাশের দরজার প্রতিবেশীরা আমার কাছে ভাল ছিল| সেটা প্রকৃতপক্ষে “সঠিক” কারণ ছিল না, তাই কী? প্রথম সমাচার শোনার শেষে আমি “এগিয়ে” গিয়েছিলাম এবং কোন রকম পরামর্শ ছাড়াই, এমনকী কেন আমি এগিয়ে এসেছিলাম সেটাও জিজ্ঞাসা করা ছাড়াই আমাকে ব্যাপ্তিষ্ম দেওয়া হয়েছিল| এইভাবেই আমি ব্যাপটিষ্টে পরিণত হয়েছিলাম| কিন্তু আমার মন পরিবর্তন হয়নি| আমি এসেছিলাম কারণ আমার প্রতিবেশী আমার কাছে ভাল ছিলেন, এইজন্য নয় যে আমি পরিত্রাত হতে চেয়েছিলাম| অতএব, সবশেষে ১৯৬১ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বর আমি পরিত্রাণ পেয়েছিলাম, যখন আমি বাইওলা কলেজে (বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়) ডঃ চার্লস জে. উডব্রীজের প্রচার শুনি, যার আগে আমি একটা দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে গিয়েছিলাম যেটা সাত বছর যাবৎ স্থায়ী হয়েছিল| সেটাই ছিল সেই দিন যেদিন আমি যীশুতে বিশ্বাস স্থাপন করেছিলাম, এবং তিনি আমাকে শুদ্ধ করেছিলেন এবং পাপ থেকে মুক্ত করেছিলেন| আপনার ব্যাপারটি কী? আপনি কি একাকী ছিলেন বলে মন্ডলীতে এসেছিলেন – না কি শিশু হিসাবে আপনার বাবা-মা আপনাকে মন্ডলীতে নিয়ে এসেছিলেন? আপনি যদি আজ সকালে অভ্যাসবশতঃ এখানে এসে থাকেন, যেমন একটি শিশু মন্ডলীতে বেড়ে ওঠে, তার মানে এই নয় যে আপনি পরিত্রাণ পেয়েছেন| অথবা আপনি কি তেমনভাবে এসেছেন যেমন আমি এসেছিলাম, কারণ আপনি একাকী ছিলেন এবং কেউ আপনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল, এবং সেই লোকেরা আপনার কাছে ভাল ছিল? আপনি যদি সেইরকম করেছেন, তার মানে এই নয় যে আপনি পরিত্রাত হয়েছেন| আমাকে ভুল বুঝবেন না| আপনারা এখানে আসাতে আমি আনন্দিত – তা সেটা মন্ডলীর শিশুদের মতন অভ্যাসবশেই হোক, বা সেইরকম একাকীত্বের কারণেই হোক, যেরকম একাকীত্ব আমার তের বছর বয়সে ছিল| এখানে আসার জন্য সেইগুলি হল বোধগম্য কারণ – কিন্তু ঐগুলি আপনাকে পরিত্রাণ দেবে না| পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রকৃত মন পরিবর্তন করতে হবে| যীশুর দ্বারা পরিত্রাণ হবে এমন আকাঙ্খা আপনাদের অবশ্যই প্রকৃতভাবে থাকা চাই| সেটাই হল “সঠিক” কারণ – একমাত্র যা আপনাকে পাপের জীবন থেকে উদ্ধার করবে| অভ্যাসের বশে বা আপনি একাকী সেই কারণে এখানে থাকাটা খারাপ নয়| এটা একেবারেই সঠিক কারণ নয়| শুধুমাত্র এই কারণে নয় যে মন্ডলীতে আসতে পারলে আপনি ভাল অনুভব করেন, মন পরিবর্তনের জন্য আপনার অবশ্যই আরও বেশি কিছু চাওয়া প্রয়োজন| ২| দ্বিতীয়, আপনার অবশ্যই জানা উচিৎ যে সেখানে প্রকৃতই ঈশ্বর আছেন | আপনি হয়তো গভীরভাবে অনুভব করেছিলেন যে আপনি মন্ডলীতে আসার আগে থেকেই সেখানে ঈশ্বর আছেন| কিন্তু সুসমাচারের মুখোমুখি হওয়ার আগে বেশির ভাগ লোকের মনেই ঈশ্বরের সম্বন্ধে একটা অস্বচ্ছ, অস্পষ্ট বিশ্বাস থাকে| সেইরকমটাই সম্ভবত আপনার ক্ষেত্রেও হয়েছে, যদি আপনাকে কেউ এখানে নিয়ে এসেছিলেন| আপনি যদি মন্ডলীতে বেড়ে উঠেছেন, তাহলে আপনি ইতিমধ্যেই শাস্ত্রের বিষয় অনেক কিছু জেনে গেছেন| আপনি সহজেই বাইবেলে সঠিক জায়গাটি খুঁজে বার করতে পারেন| আপনি জানেন পরিত্রাণের পরিকল্পনা| আপনি বাইবেলের অনেক পদ এবং গান জানেন| কিন্তু এখনও ঈশ্বর আপনার কাছে অপ্রকৃত আর অস্পষ্ট| তাহলে, আপনি একজন নতুন লোক বা মন্ডলীর শিশু যাই হন না কেন, কিছু একটা ঘটতে শুরু করুক| শুধুমাত্র ঈশ্বরের বিষয়ে কথা বলা নয় - আপনি অনুভব করতে শুরু করুন যে সেখানে প্রকৃতই একজন ঈশ্বর আছেন| ঈশ্বর আপনার কাছে খুব বাস্তব এক ব্যক্তি হয়ে উঠুন| আমার ঈশ্বরে আবছা, এবং অস্পষ্ট বিশ্বাস ছিল যেহেতু আমি ছোট শিশু ছিলাম| কিন্তু আমার পাশের বাড়ির লোকেদের সঙ্গে ব্যপটিষ্ট মন্ডলীতে যোগদান করার দুই বছর পর – যতদিন না আমার বয়স পনের বছর হয়েছিল ততদিন আমি বাইবেলের “মহান ও ভয়ঙ্কর ঈশ্বর”এর (নহিমিয় ১:৫) বিষয়ে সচেতন ছিলাম না| যেদিন আমার মাতামহীকে কবর দেওয়া হয়েছিল আমি ছুটে চলে গেছিলাম কবরখানার গাছের তলায় এবং মাটির উপর পড়ে গিয়ে হাঁপাচ্ছিলাম ও ঘামছিলাম| হঠাৎ ঈশ্বর আমার উপর নেমে এসেছিলেন – এবং আমি জানতাম তিনি প্রকৃত ছিলেন, এবং তিনি ছিলেন সর্ব-শক্তিমান, এমনকী তাঁর পবিত্রতায়, ভয়ঙ্কর ছিলেন| কিন্তু আমি তখনও পরিত্রাণ পাইনি| আপনি কী এইরকম কোন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন? বাইবেলের ঈশ্বর কী আপনার কাছে প্রকৃত ব্যক্তি? সেটা ভীষণভাবে গুরুত্বপূর্ণ| বাইবেল বলছে, “বিনা বিশ্বাসে প্রীতির পাত্র হওয়া কাহারও সাধ্য নয়: কারণ যে ব্যক্তি ঈশ্বরের নিকটে উপস্থিত হয় তাহার ইহা বিশ্বাস করা আবশ্যক যে তিনি আছেন [তার মানে এই যে তিনি বিরাজমান]” (ইব্রীয় ১১:৬)| ঈশ্বরে বিশ্বাস করার জন্য নির্দ্দিষ্ট কিছু পরিমান বিশ্বাসের প্রয়োজন – কিন্তু এটা ত্রাণকারী বিশ্বাস নয়| এটা মন পরিবর্তন নয়| আমার মা প্রায়ই বলতেন, “আমি সবসময়ে ঈশ্বরে বিশ্বাস করেছি|” আর আমার মনে কোন প্রশ্ন ছিল না যে তিনি বিশ্বাস করেছিলেন| তিনি ছেলেবেলা থেকেই ঈশ্বরে বিশ্বাস করে এসেছেন| কিন্তু তার বয়স ৮০ বছর হওয়ার আগে তিনি পরিত্রাণ প্রাপ্ত হননি| এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে তিনি ঈশ্বরে বিশ্বাস করেছিলেন, কিন্তু কোন ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রকৃত মন পরিবর্তন হতে হলে তার থেকেও বেশি কিছু অবশ্যই ঘটতে হবে| সেইজন্য, আমি বলছি যে, সম্ভবত আপনি আজ সকালে ঈশ্বরের সত্যতা না জেনেই মন্ডলীতে এসেছেন| তারপর, হয়তো ধীরে ধীরে, বা সম্ভবত আরও তাড়াতাড়ি, আপনি দেখবেন যে সেখানে প্রকৃতই ঈশ্বর বিরাজ করছেন| এটা হল দ্বিতীয় ধাপ, কিন্ত এখনও এটা মন পরিবর্তন নয়| ৩| তৃতীয়, আপনি অনুভব করুন যে আপনি আপনার পাপের দ্বারা ঈশ্বরকে অসন্তুষ্ট এবং রুষ্ট করেছেন | বাইবেল বলে, “যাহারা মংসের অধীনে থাকে [তার মানে যাহাদের মন পরিবর্তন হয় নাই] তাহারা ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করিতে পারে না” (রোমীয় ৮:৮)| সুতরাং আপনি অনুভব করতে শুরু করুন, একজন মন পরিবর্তনবিহীন ব্যক্তি হিসাবে, যে আপনি যা কিছুই করুন না কেন আপনি ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করতে পারবেন না| বাস্তবিকপক্ষে, আপনি অনুভব করতে শুরু করুন যে আপনি একজন পাপী| প্রত্যেকদিন আপনার “অপরিবর্তনশীল চিত্ত অনুসারে আপনার জন্য আপনি ক্রোধ সঞ্চয় করিতেছ” (রোমীয় ২:৫)| বাইবেল বলছে: “তিনি প্রতিদিন ক্রোধকারী ঈশ্বর” (গীতসংহিতা ৭:১১)| সেখানে এক ঈশ্বর আছেন এটা আবিষ্কার করার পর, আপনি অনুভব করা শুরু করুন যে আপনি আপনার পাপের দ্বারা ঈশ্বরকে অসন্তুষ্ট করেছেন| ঈশ্বরকে না ভালবেসে আপনি ঈশ্বরকে অসন্তুষ্ট করেছেন| যে পাপগুলি আপনি করেছেন তা সবই করেছেন ঈশ্বরের বিরুদ্ধে এবং তাঁর আদেশের বিরুদ্ধে| আপনার কাছে সেটা তখন খুব স্পষ্ট হয়ে উঠবে যে এইসবই সত্যি| এই সময়ে ঈশ্বরের প্রতি আপনার ভালবাসার অভাবকে আপনি দেখবেন এক মহা পাপ হিসাবে| কিন্তু, তার থেকেও বেশি হল, আপনি দেখতে শুরু করবেন যে আপনার স্বভাব পাপপূর্ণ, আপনার মধ্যে ভাল কিছুই নাই, আর আপনার নিজের হৃদয় হল পাপময়| এই ধাপটিকে পিউরিটানরা প্রায়ই বলে থাকেন “জাগরণের” ধাপ| কিন্তু পাপের তীক্ষ্ণ অনুভূতি এবং আত্ম-দোষারোপ ছাড়া কোন জাগরণ হতে পারে না| আপনি অনুভব করবেন সেটাই যা জন নিউটন অনুভব করেছিলেন যখন তিনি লেখেন: হে প্রভু, কত জঘণ্য হই আমি, অপবিত্র আর অশুচি! তখন, আপনার মন ও হৃদয়ের অন্তঃস্থলের পাপপূর্ণ স্বভাবের বিষয়ে, আপনি গভীরভাবে ভাবতে শুরু করবেন| আপনি চিন্তা করবেন, “আমার হৃদয় বড় পাপময়, এবং ঈশ্বরের থেকে অনেক দূরে তার অবস্থান|” সেই চিন্তা আপনাকে বিক্ষুব্ধ করে তুলবে| আপনার পাপপূর্ণ মনোভাব এবং ঈশ্বরের জন্য আপনার নিজের ভালবাসার অভাবের কথা চিন্তা করে আপনি খুব বিপর্যস্ত এবং বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়বেন| এই অবস্থায় ঈশ্বরের প্রতি আপনার সেই শীতল হৃদয়হীনতা আপনাকে গভীরভাবে যন্ত্রনা দেবে| আপনি অনুভব করতে শুরু করবেন যে আপনার মতন একজন পাপপূর্ণ হৃদয়ের মানুষের কোন আশা নেই| আপনি দেখবেন যে ঈশ্বরের পক্ষে এটাই প্রয়োজনীয় ও সঠিক হবে আপনাকে নরকে পাঠান – কারণ আপনি নরকেরই যোগ্য| এইরকমই আপনি চিন্তা করবেন যখন আপনি প্রকৃতভাবে জাগ্রত হবেন এবং অনুভব করবেন যে আপনি আপনার পাপের দ্বারা ঈশ্বরকে অসন্তুষ্ট এবং তাঁকে ক্রুদ্ধ করেছেন| জাগরণের এই ধাপটি খুব গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু এটা এখনও মন পরিবর্তন নয়| এক ব্যক্তি যিনি দেখেন যে নিজে কতটা পাপপূর্ণ তবে তিনি জাগরিত হয়েছেন – কিন্তু তিনি তখনও পরিত্রাণপ্রাপ্ত হননি| শুধু পাপের চেতনার বিশুদ্ধভাব লাভের তুলনায় মনপরিবর্তন আরও অনেক দূরের ব্যাপার| আপনি হঠাৎ করে উপলব্ধি করেন যে আপনি ঈশ্বরকে অসন্তুষ্ট করেছেন, বা সেইরকম একটি চেতনা বৃদ্ধি পেতে পারে কোন সাধারন মতবাদ থেকে সম্পূর্ণ বোধশক্তিতে যে ঈশ্বর মর্মাহত হয়েছেন এবং তিনি আপনার উপর খুব অসন্তুষ্ট| যখন আপনি সম্পূর্ণভাবে চেতনাপ্রাপ্ত হবেন সেই সত্যের প্রতি যে আপনি পাপপূর্ণ এবং অপবিত্র কেবলমাত্র তখনই আপনি মনপরিবর্তনের চতুর্থ এবং পঞ্চম “ধাপগুলিতে” যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হবেন| চার্লস সুপারজিয়নের বয়স যখন ১৫ বছর ছিল তখনই তিনি নিজের পাপ সম্বন্ধে সচেতন হয়েছিলেন| তার পিতা এবং পিতামহ দুইজনেই প্রচারক ছিলেন| তারা এমন সময়ে বাস করতেন যখন আধুনিক “সিদ্ধান্তমূলক মতবাদ” প্রকৃত মনপরিবর্তনকে কর্দমাক্ত ও অস্পষ্ট করে তোলেনি| সেই কারণে, তার পিতা এবং পিতামহ তাকে ভাসা-ভাসা ধারনা নিয়ে “খ্রীষ্টের জন্য সংকল্প” নেওয়ার দিকে “ঠেলে” দেননি| পরিবর্তে, তারা অপেক্ষা করেছিলেন যেন ঈশ্বর তার মধ্যে পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে মনপরিবর্তনের কাজটি করেন| আমি মনে করি তারা ঠিক কাজ করেছিলেন| যখন সুপারজিয়নের বয়স পনের বছর তখন শেষ পর্যন্ত তিনি পাপের গভীর চেতনার মধ্যে এসেছিলেন| নিচের শব্দগুলির মধ্যে দিয়ে সুপারজিয়ন নিজের পাপজনক স্বভাবের প্রতি জাগরণের ব্যাখ্যা করেছেন: এক মুহুর্তের মধ্যে, আমি মোশির সহিত মিলিত হইয়াছিলাম, তখন তিনি নিজহস্তে ঈশ্বরের বিধান বহন করিতেছিলেন, এবং যেইমাত্র তিনি আমার প্রতি দৃষ্টিপাত করিলেন, মনে হইল তিনি যেন তাঁর উদ্দীপ্ত চক্ষুতে সর্বত্র ব্যপিয়া আমাকে অনুসন্ধান করিতেছেন| তিনি [আমাকে পড়িতে বলিলেন] ‘ঈশ্বরের দশটি বাক্য’ – সেই দশটি আজ্ঞা – এবং যখন আমি সেগুলি পড়িলাম তখন মনে হইল যেন সেগুলি একত্রিত হইয়া এক পবিত্র ঈশ্বরের দৃষ্টিতে আমাকে দোষারোপ ও আমার নিন্দা করিতেছে| তিনি দেখেছিলেন, সেই অভিজ্ঞতার কারণে, যে তিনি ঈশ্বরের চোখে একজন পাপী ছিলেন, এবং কোন মূল্যেই “ধর্ম’ অথবা “উত্তমতা” তাকে উদ্ধার করতে পারবে না| সেই একটা সময়কালের জন্য যুবক সুপারজিয়ন চরম দূর্দশার মধ্যে দিয়ে গিয়েছিলেন| তার নিজের প্রচেষ্টায় তিনি বিভিন্ন উপায়ে চেষ্টা করেছিলেন ঈশ্বরের সঙ্গে শান্তি অর্জন করতে, কিন্তু ঈশ্বরের সঙ্গে শান্তি স্থাপনের জন্য তার সমস্ত চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল| এটা আমাদেরকে নিয়ে যাচ্ছে মনপরিবর্তনের চতুর্থ ধাপে| ৪| চতুর্থ, আপনি চেষ্টা করুন আপনার পরিত্রাণ অর্জন করতে, অথবা শিখে নিন কেমন করে পরিত্রাণ পাবেন | জাগ্রত ব্যক্তি পাপপূর্ণভাব অনুভব করবে, কিন্তু তবুও যীশুর প্রতি ফিরবে না| ভাববাদী যিশাইয় এই অবস্থায় থাকা লোকেদের বিবরণ দিয়েছেন যখন তিনি বলেছেন, “লোকে যাহা হইতে মুখ আচ্ছাদন করে…আমরা তাঁহাকে মান্য করি নাই” (যিশাইয় ৫৩:৩)| আমরা হলাম আদমের মতন, যিনি জানতেন যে তিনি পাপপূর্ণ ছিলেন, কিন্তু পরিত্রাতা থেকে নিজেকে লুকিয়ে রেখেছিলেন, এবং ডুমুর পাতা দিয়ে নিজের পাপ ঢেকে রাখার চেষ্টা করেছিলেন (আদিপুস্তক ৩:৭, ৮)| আদমের মতন, জাগ্রত পাপীরা কিছু একটা করার চেষ্টা করেন যাতে নিজেকে পাপ থেকে রক্ষা করা যায়| তিনি “শিখতে” চেষ্টা করেন যে কিভাবে উদ্ধার পাওয়া যায়| কিন্তু তিনি দেখেন যে সেই “শিক্ষা” তার কোন ভাল করেনি, আরও দেখেন যে তিনি “এতকাল ধরিয়া শিক্ষা নিতেছেন, এবং সত্যের তত্ত্বজ্ঞান পর্যন্ত পৌঁছাইতে সক্ষম হন নাই” (২য় তিমথী ৩:৭)| অথবা তিনি হয়তো এক “অনুভূতি” খুঁজে বেড়াচ্ছেন স্বয়ং যীশুকে খোঁজ করার পরিবর্তে| কিছু লোক যারা “অনুভূতি” খুঁজে চলেছেন তারা মাসের পর মাস ধরে এইভাবেই খুঁজে যান, কারণ একটি “অনুভূতি”র দ্বারা কেউই পরিত্রাণ পায় না| সুপারজিয়ন তার পাপের প্রতি জাগ্রত হয়েছিলেন| কিন্তু তিনি বিশ্বাস করেননি যে সরলভাবে যীশুকে বিশ্বাস করার দ্বারা তিনি উদ্ধার পেতে পারেন| তিনি বলেছেন, খ্রীষ্টের নিকট আসিবার পূর্বে, আমি নিজেকে বলিয়াছিলাম, “ইহা নিশ্চিতভাবে উহা হইতে পারে না, যদি আমি যীশুতে বিশ্বাস করিয়া থাকি, যথাযথভাবে আমি যেমন, আমি পরিত্রাণ পাইব? আমাকে নিশ্চয়ই কিছু অনুভব করিতে হইবে; কিছু একটা করিতে হইবে” (ibid.)| আর এটা আপনাকে পঞ্চম পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে| ৫| পঞ্চম, শেষ পর্যন্ত আপনি যীশুর কাছে এসেছেন, এবং এককভাবে তাঁকে বিশ্বাস করেছেন | যুবক সুপারজিয়ন শেষ পর্যন্ত এক প্রচারককে বলতে শুনেছিলেন যে, “খ্রীষ্টের প্রতি দেখুন…আপনার নিজের প্রতি দেখার কোন প্রয়োজন নাই…খ্রীষ্টের প্রতি দেখুন|” সমস্তরকম কঠোর সংগ্রাম করার এবং নিজের অভ্যন্তরীন আলোড়ন এবং বেদনা ভোগ করার পরে – সুপারজিয়ন অবশেষে যীশুর প্রতি দেখেছিলেন ও তাঁকে বিশ্বাস করেছিলেন| সুপারজিয়ন বলেছিলেন, “আমি [যীশুর] রক্তের দ্বারা পরিত্রাণ পেয়েছিলাম! আমি বাড়ি পর্যন্ত গোটা রাস্তাটাতেই নাচতে নাচতে যেতে পারতাম|” ঐ সমস্ত কঠোর পরিশ্রম এবং সন্দেহের পর, তিনি নিজের ভাবপ্রবণতার জন্য মনোযোগী হওয়া, বা অন্য কিছুর খোঁজ করা বন্ধ করেছিলেন| তিনি সহজভাবে যীশুকে বিশ্বাস করেছিলেন – আর সেই মুহুর্তেই যীশু তাকে উদ্ধার করেন| সময়ের এক মুহুর্তকালে তিনি যীশু খ্রীষ্টের রক্তের দ্বারা পাপ থেকে শুচি হলেন! এটা সহজ, এবং তবুও এটা হতে পারে এক সর্বাধিক নিগূঢ় অভিজ্ঞতা একজন মানুষ যা পেতে পারে| আমার বন্ধু, এটাই হল, প্রকৃত মনপরিবর্তন! বাইবেল বলছে, “প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে বিশ্বাস কর, এবং তাহাতে পরিত্রাণ পাইবে” (প্রেরিত ১৬:৩১)| যোষেফ হার্ট বলেছেন, যে মুহুর্তে একজন পাপী বিশ্বাস করে, উপসংহার যীশু বলেছেন, “তোমরা যদি না ফির, ও শিশুদের ন্যায় না হইয়া উঠ, তবে কোনমতে স্বর্গ-রাজ্যে প্রবেশ করিতে পাইবে না” (মথি ১৮:৩)| যাত্রিকের গতির প্রধান চরিত্রের মতন, উপর-উপর “খ্রীষ্টের জন্য সংকল্প”র বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না| না! না! নিশ্চিত করুন যে আপনার মনপরিবর্তন যেন প্রকৃত হয়, কারণ যদি আপনি প্রকৃতভাবে মন পরিবর্তন না করেছেন, “আপনি কোনমতে স্বর্গ-রাজ্যে প্রবেশ করিতে পাইবে না” (মথি ১৮:৩)| প্রকৃত মনপরিবর্তনের জন্য ১| আপনি অবশ্যই আসুন প্রকৃতভাবে বিশ্বাসের জায়গায় যে সেখানে এক ঈশ্বর আছেন – একজন প্রকৃত ঈশ্বর যিনি পাপীদের নরকভোগের আদেশ দেন, এবং পরিত্রাণপ্রাপ্তদের স্বর্গে নিয়ে যান যখন তারা মারা যায়| ২| আপনার মনের গভীর অভ্যন্তরে, আপনি অবশ্যই জানবেন যে, আপনি একজন পাপী যিনি ঈশ্বরকে গভীরভাবে অপমান করেছেন| আপনি দীর্ঘসময় ধরে এইরকমভাবে থাকতে পারেন (বা কারো ক্ষেত্রে এইভাবে থাকাটা খুব অল্প সময়েরও হতে পারে)| আমাদের সহকারী পালক, ডঃ কেগান, বলেছেন, “ঈশ্বর আমার নিকট প্রকৃত হইবার পর বহু মাস ধরিয়া আমার নিদ্রাবিহীন রাত্রিগুলির মধ্যে আমি মল্লযুদ্ধ করিয়াছি| আমার জীবনের এই সময়কালটিকে আমি কেবল দুই বৎসরের মানসিক যন্ত্রনা হিসাবে বর্ণনা করিতে পারি” (C. L. Cagan, Ph.D., From Darwin to Design, Whitaker House, 2006, p. 41)| ৩| আপনি অবশ্যই জানেন যে অপমানিত এবং ক্রোধিত ঈশ্বরের সঙ্গে পুনঃসম্পর্ক স্থাপনের জন্য আপনি কোন ভাল জিনিষ করতে পারেন না| আপনি যা বলেন, বা শেখেন, বা করেন, বা অনুভব করেন তার কোনটাই আপনাকে আদৌ সাহায্য করতে পারে না| আপনার মনে এবং হৃদয়ে এই কথাটি নিশ্চয়ই পরিষ্কার হওয়া উচিৎ| ৪| আপনি অবশ্যই, ঈশ্বরের পুত্র, যীশু খ্রীষ্টের কাছে আসুন এবং তাঁর রক্তের দ্বারা আপনার পাপ থেকে শুচি হোন| ডঃ কেগান বলেছেন, “আমি স্মরণ করিতে পারি, একেবারে সঠিক সেই কয়েক সেকেন্ড সময়, যখন আমি [যীশুকে] বিশ্বাস করিয়াছিলাম…ইহা মনে হইতেছিল যেন আমি তৎক্ষনাৎ [যীশুর] সন্মুখীন হইয়াছিলাম…আমি নিশ্চিতভাবে যীশু খ্রীষ্টের উপস্থিতির মধ্যে ছিলাম এবং তিনি নিশ্চিতভাবে আমার নিকট গ্রহণসাধ্য ছিলেন| বহু বৎসর ধরিয়া আমি তাঁহাকে দূরে সরাইয়া রাখিয়ছিলাম, যদিও তিনি সর্বদা সেইস্থানে আমার জন্য উপস্থিত থাকিয়া, সদয়ভাবে আমাকে পরিত্রাণ উৎসর্গ করিতেছিলেন| কিন্তু সেই রাত্রে আমি জানিয়াছিলাম যে আমার জন্য তাঁহাকে বিশ্বাস করিবার সময় আসিয়াছে| আমি জানিয়াছিলাম যে আমাকে অবশ্যই হয় তাঁহার নিকট আসিতে হইবে অথবা ফিরিয়া যাইতে হইবে| সেই মুহুর্তে, মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে, আমি যীশুর নিকট আসিয়াছিলাম| আমি আর আত্ম-বিশ্বাসকারী অবিশ্বাসী ছিলাম না| আমি যীশু খ্রীষ্টকে বিশ্বাস করিয়াছিলাম| আমি তাঁহাতে বিশ্বাস স্থাপন করিয়াছিলাম| ইহা সেইরূপই সহ্জ ছিল… আমার সমস্ত জীবন ধরিয়া আমি পলাইয়া বেড়াইয়াছি, কিন্তু সেই রাত্রে আমি ফিরিয়া দাঁড়াইয়াছিলাম এবং সরাসরি ও অনতিবিলম্বে যীশু খ্রীষ্টের নিকট আসিয়াছিলাম” (C. L. Cagan, ibid., p. 19)| এটাই হল একটি প্রকৃত মনপরিবর্তন| খ্রীষ্ট যীশুর প্রতি মনপরিবর্তন করতে হলে আপনার এইধরনের অনুভূতি অবশ্যই থাকতে হবে! যীশুর কাছে আসুন এবং তাঁকে বিশ্বাস করুন! তিনি আপনাকে উদ্ধার করবেন এবং ক্রুশে প্রবাহিত তাঁর রক্তের মাধ্যমে আপনাকে সমস্ত পাপ থেকে শুচি করবেন! আমেন| (সংবাদের পরিসমাপ্তি) আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা সংবাদের আগে শাস্ত্রাংশ পাঠ করেছেন মিঃ আবেল প্রধুম্মে | |
খসড়া চিত্র প্রকৃত মনপরিবর্তন – ২০১৫ সংষ্করণ লেখক : ডঃ আর এল হাইমার্স, জুনিয়র। “আমি তোমাদিগকে সত্য কহিতেছি, তোমরা যদি না ফির, ও শিশুদের ন্যায় না হইয়া উঠ, তবে কোন মতে স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করিতে পাইবে না” (মথি ১৮:৩)| ১| প্রথম, মন পরিবর্তনের তুলনায় অন্য কোন উদ্দেশ্য নিয়ে আপনি মন্ডলীতে আসেন| ২| দ্বিতীয়, আপনার অবশ্যই জানা উচিৎ যে সেখানে প্রকৃতই ঈশ্বর আছেন, নহিমিয় ১:৫; ইব্রীয় ১১:৬ | ৩| তৃতীয়, আপনি অনুভব করুন যে আপনি আপনার পাপের দ্বারা ঈশ্বরকে অসন্তুষ্ট এবং রুষ্ট করেছেন, রোমীয় ৮:৮; ২:৫; গীতসংহিতা ৭:১১ | ৪| চতুর্থ, আপনি চেষ্টা করুন আপনার পরিত্রাণ অর্জন করতে, অথবা শিখে নিন কেমন করে পরিত্রাণ পাবেন, যিশাইয় ৫৩:৩; আদিপুস্তক ৩:৭, ৮; ২য় তিমথী ৩:৭ | ৫| পঞ্চম, শেষ পর্যন্ত আপনি যীশুর কাছে এসেছেন, এবং এককভাবে তাঁকে বিশ্বাস করেছেন, প্রেরিত ১৬:৩১ | |