এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
ধর্ম্মভ্রষ্টতা - ২০১৪THE APOSTASY – 2014 লেখক : ডঃ আর এল হাইমার্স, জে আর। ২০১৪ সালের, ৮ই জুন, সকালবেলা সদাপ্রভুর দিনে লস এঞ্জেলসের ব্যাপটিষ্ট ট্যাবারন্যাকলে একটি সংবাদ প্রচারিত হয়েছিল “কেহ কোনমতে যেন তোমাদিগকে না ভুলায়: কেননা, প্রথমে যে ধর্ম্মভ্রষ্টতা উপস্থিত হইবে” (২য় থিষলনিকীয় ২:৩)| |
মহাপ্লাবনের আগে থেকেই আমি শয়্তানের ধর্ম্মভ্রষ্টতার বিষয়ে প্রচার করছি| নোহের সময়ের, জলপ্লাবনের আগে, ধর্ম্মভ্রষ্টতার একটা স্বচ্ছ ছবি আমাদের কাছে আছে| আর যীশু বলেছেন যে বাস্তবিক নোহের সময়ে যেরূপ হইয়াছিল মনুষ্যপুত্রের আগমনেও তদ্রূপ হইবে (মথি ২৪:৩৭)| আজ সকালে আমি আপনাদের বাইবেলের একটি পদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই যেখানে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ রয়েছে ধর্ম্মভ্রষ্টতার ভবিষ্যৎবাণী| থিষলনিকীয়ের খ্রীষ্ট বিশ্বাসীরা ছিল বিভ্রান্ত ও আতঙ্কিত| ভ্রান্ত শিক্ষকেরা তাদের শিক্ষা দিয়েছিল যে প্রভুর দিন ইতিমধ্যে এসে গেছে, এবং সেইজন্য, তারা মহাতাড়নার মধ্যে রয়েছে| কিন্তু প্রেরিত পৌল তাদের বলেন যে এটা সম্ভব নয়| মহাতাড়নার যুগের শুরুতে দুটি ঘটনা ঘটবে| মন্ডলীর যুগের শেষে সাতবছরের জন্য মহাযাতনার যুগ থাকবে| ঐ সময় খ্রীষ্ট-শত্রুরা সর্ব্বোচ্চ অধিকারে পৃথিবী শাসন করবে| সাতবছরের মহাযাতনার যুগের শেষের দিকে ইশ্বর এই খ্রীষ্ট-অস্বীকারকারী জগতের উপর রোষের সপ্তবাটি ঢেলে দিবেন| দ্বিতীয় আগমন, ও খ্রীষ্টের রাজ্য প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে “খ্রীষ্টের দিন” এবং “প্রভুর দিন” এর সঙ্গে বন্ধনমুক্ত পূর্ণাঙ্গ একটা ছবি হিসাবে মহাযাতনাকে সম্পর্কযুক্ত করা হয়েছে| থিষলনিকীয়ের খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের মিথ্যাভাবে বলা হয়েছিল যে তারা ইতিমধ্যে ভবিষ্যতের বিচারের মধ্যে জীবনযাপন করছেন| এবং এই পদে, প্রেরিত তাদের বলেছেন ভয় করো না কারন মহাযাতনা আরম্ভের আগে দুটি ঘটনা ঘটবেই| ১| প্রথমত, “কেননা, প্রথম সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা উপস্থিত হইবে” [যেহেতু এটা মহাযাতনার আগে শুরু হবে]| ২| দ্বিতীয়ত, “সেই পাপপুরুষ, সেই বিনাশ সন্তান প্রকাশ পাইবে” [প্রেরিত জগতের শেষ অধিপতির নাম হলো, খ্রীষ্টারী| তিনি মহাযাতনার শুরুতে প্রকাশিত হবেন]| বেশিরভাগ ভাববাণী শিক্ষকেরা মহাযাতনার ঘটনার বিষয়ে সরাসরি অস্বস্তিকর অবস্থার মধ্যে পড়ে যান| কিন্তু আমি সবসময়ে এইসব করতে অনিচ্ছুক বোধ করি| আমি এই সমস্ত ঘটনা সময়ে সময়ে উল্লেখ করি, কিন্তু আমি মহাযাতনার আগে যা কিছু ঘটেছিল সেই বিষয়ে খুব বেশি কৌতুহলী – কারন আজ আমরা ঐ সময়েই বাস করছি! অতএব, আমরা বর্তমানে “ধর্ম্মভ্রষ্টতার যুগে” বাস করছি| আমি কখনো বুঝতে পারি না যে ব্যক্তিজীবনে প্রয়োগ না করে কিভাবে মানুষ বাইবেলের ভাববাণীর সম্বন্ধে প্রচার করে| আমি মনে করি এই ধরনের শিক্ষা তাদের কাছে প্রযোজ্য যারা “কান-চুলকানি বিশিষ্ট হইয়া, আপন আপন অভিলাষ অনুসারে আপনাদের জন্য রাশি রাশি গুরু ধরিবে” (২য় তিমথীয় ৪:৩)| আজ সকালে আমি কিছুক্ষন আমাদের পাঠ্যাংশে উল্লেখিত “ধর্ম্মভ্রষ্টতা”, যাহা স্বধর্ম্ম ত্যাগ, এই বিষয়ে প্রচার করবো| বর্তমানে ধর্ম্মভ্রষ্টতার ভিত্তির বিষয়ে আমার ঐতিহাসিক ও ঈশ্বরতাত্ত্বিক আলোচনা পাঠ করার জন্য এখানে ক্লিক করুন| ১. প্রথম, ধর্ম্মভ্রষ্টতার প্রকাশ । “কেহ কোনমতে যেন তোমাদিগকে না ভুলায়: কেননা, প্রথমে সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা উপস্থিত হইবে” (থিষলনিকীয় ২:৩)। এখন, চিন্তা করুন, “ধর্ম্মভ্রষ্টতা” শব্দটির বিষয়ে| “ধর্ম্মভ্রষ্টতা” শব্দটি, এইভাবেই NASB’র আক্ষরিক অনুবাদ| প্রথমত, “apostasy” (এপোস্ট্যাসি) শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ “apostasia” (এপোস্টাসিয়া) থেকে| এই গ্রীক শব্দটির অর্থ হলো “স্ববিশ্বাস থেকে সরে যাওয়া”| একে বাইবেলের সত্য থেকে সরে যাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত করা হয়েছে| ডাঃ ডব্লিউ. এ. ক্রিসওয়েল বলেছেন, “সেই ‘প্রভুর দিনের’ পূর্বে পেশাদারী বিশ্বাসীদের মধ্যে ধর্ম্মভ্রষ্টতার একটি চিহ্ন দৃষ্ট হইবে| বিষয়বস্তু [সেই] ব্যবহারের মাধ্যমে এক বিশেষ ধর্ম্মভ্রষ্টতার বিষয় পৌলের মনে ছিল” (The Criswell Study Bible, note on II Thessalonians 2:3)| গ্রীক শব্দগুলি “hē apostasia” (দ্য এপোস্টাসিয়া) - সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতাটি – আগে এইরকম ছিল না, পরবর্তীতে এইরকম হবে না – সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতাটি| ডাঃ চার্লস সি. রাইরী আমাদের পাঠ্যাংশে নির্দিষ্ট ভাবে বলেন, “সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা| এটা আক্রমনাত্মক ও পরিস্থিতিগতভাবে ঈশ্বরের প্রতি বিদ্রোহ যা পাপপুরুষ, [সেই] মহান খ্রীষ্টারীকে প্রত্যক্ষ করার জন্য পথ প্রস্তুত করে” (The Ryrie Study Bible, note on II Thessalonians 2:3)| সুতরাং, বর্তমানে কিভাবে এই পাঠ্যাংশ আমাদের প্রভাবিত করবে? উত্তর হল খুবই সহজ – এটা আমাদের উপর গভীরভাবে প্রভাব ফেলে, কারন বর্তমানে, আমরা সঠিক মুহূর্তে, যেরকম ভাববাণী করা হয়েছিল, সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতার শেষ লগ্নে বাস করছি! আমি জানি ধর্ম্মভ্রষ্টতা মন্দ - এবং অধিকতর মন্দভাবে দেখা দেবে| কিন্তু এটা শুরু হয়ে গেছে| ডাঃ জন এফ. ওয়ালভূর্ড বলেছেন যার চিহ্ন মথি ২৪:৪-১৪ পদে উল্লেখিত হয়েছে “অধিকন্তু কিছু কিছু বর্তমান যুগে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে…লক্ষণীয় বিষয় যে অবশিষ্টাংশ মহাযাতনার সময়ে অধিক প্রত্যক্ষভাবে চিহ্ন স্বরূপ পরিপূর্ণতা লাভ করবে” (John F. Walvoord, Th.D., Major Bible Prophecies, Zondervan Publishing House, 1991, p. 254)| ধর্ম্মভ্রষ্টতা সম্বন্ধে এই হল আমার চিন্তাধারা| এটা বর্তমান সময়ে শুরু হয়েছে| এটা “এখন লক্ষণীয়, কিন্তু মহাযাতনার সময়ের চিহ্নস্বরূপ ইহা অধিক প্রত্যক্ষরূপে পরিপূর্ণতা লাভ করবে”| এখন কি আমরা “ধর্ম্মভ্রষ্টতা”র শুরুতে রয়েছি? ডাঃ হ্যারল্ড ও. জে. ব্রাউন কি বলেছেন শুনুন| তিনি বলেছেন, “ধর্ম্ম শোভিত সংষ্কৃতি হইতে দূরে সরিয়া গিয়াছে, আর যাহা পথ প্রদর্শন করে যোগ্যতার সেই পশ্চাৎপটে সমকালীন বিশৃঙ্খলাকে” (The Sensate Culture, Word, 1996, p. 54)| বর্তমানে মন্ডলীগুলি যে গভীর সমস্যার মধ্যে রয়েছে তা দেখার জন্য আপনাকে ঈশ্বরতত্ত্বের পি.এইচডি করতে হবে না| সমস্ত ঐতিহাসিক সম্প্রদায়্গুলি সংখ্যায় হ্রাস পেয়েছে এবং তারা কি করতো বর্তমানে তা ছায়া হিসাবে প্রতীয়্মান| এমনকি একসময় উচ্ছাসপূর্ণ সাদার্ণ ব্যপটিষ্ট কনভেনশন বর্তমানে প্রতিবছর ১,০০০ মন্ডলীকে হারাচ্ছে! এটাই সঠিক - প্রতিবছর ১,০০০ সাদার্ন ব্যপটিষ্ট চার্চের দরজা চিরকালের জন্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে| আর, ২০০৬ সাল থেকে শুরু করে, তাদের জলব্যপ্তিস্মর সংখ্যা প্রতিবছর ক্রমাগতভাবে হ্রাস পাচ্ছে| সাদার্ন ব্যপটিষ্ট মন্ডলী “১০০,০০০ জনেরও বেশি সদস্য” গত বছরে হারিয়েছে (Baptist Press News)| আর সমস্ত মন্ডলীতে আমরা দেখি ও নজর রাখি যে মন্ডলীর সদস্যরা নিরুৎসাহ ও ভীতসন্ত্রস্ত| আমি জানি না একটিও মন্ডলীর বিষয়ে, এমনকি জোয়েল ওসটিনের মন্ডলীতেও, মনপরিবর্তনজনিত বৃদ্ধি হচ্ছে কি না| মূলতঃ তারা যেটা করতে পারে তা হলো অন্য মন্ডলী থেকে কোন বিশ্বাসীকে “অপহরন” করে চাতুরীতার সঙ্গে মন্ডলীর সদস্য বৃদ্ধি করতে পারে| আমাদের মন্ডলী দ্রুতগতিতে গভীর এবং গভীরতম ভাবে ধর্ম্মভ্রষ্টতার দিকে সরে যাচ্ছে| আমি সবসময়ে লুইস স্পেরী শাফের এর সঙ্গে একমত হই না, কিন্তু আমি মনে করি তার এই বিবৃতি প্রকৃতই সঠিক, এই পাঠ্যাংশগুলিতে [ধর্ম্মভ্রষ্টতা সম্পর্কে] দেখা যায় মনুষ্যেরা বিশ্বাস হইতে সরিয়া পড়িতেছে (১ম তীমথিয় ৪:১-২)| এই বিষয়ে নবজন্মরহিত ব্যক্তির ন্যায় তাহাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট প্রকাশ পাইবে, যদিও শেষের দিনে মন্ডলী তাহাদের নিকট হইতে বর্তমানে চলমান অবস্থা ছাড়া কোন আত্মীকতা আশা করিতে পারে না “ইহা ঈশ্বরতুল্যরূপ” ধর্ম্মবিশ্বাসের মধ্যে পড়ে (cf. ২য় তীমথিয় ৩:১-৫)| ইহা নির্দেশ করে যে, খ্রীষ্টের রক্তের শক্তিকে অস্বীকার করা…ধার্ম্মিকতার অবয়বধারী এই সমস্ত নেত্রীবর্গ নবজন্মরহিত এবং শেষের দিনের [মধ্যে] মন্ডলী তাহাদের নিকট হইতে বর্তমানে চলমান অবস্থা ছাড়া কোন আত্মীকতা আশা করিতে পারে না (Lewis Sperry Chafer, D.D., Systematic Theology, vol. IV, Dallas Seminary Press, p. 375)| হ্যাঁ! আমাদের উত্তম মন্ডলীগুলি প্রায়ই এমন পালক দ্বারা পরিচালিত হয় যারা এতটাই স্বধর্ম্মত্যাগী যে “খ্রীষ্টের রক্তের শক্তিকে অস্বীকার করে”| রক্ষণশীল বেশ কিছু পালক আছেন যারা ইব্রীয় ১২:২৪ পদকে অস্বীকার করেন, যেখানে বলা হয়েছে যে “প্রোক্ষনের রক্ত” হচ্ছে “স্বর্গীয় যিরুশালেমে”, যেমন বাইবেল এখানে খুবই সহজভাবে শিক্ষা দিয়েছে| অনেকেই এই সমস্ত শিক্ষকদের অনুসরন করেন, যেমন জন ম্যাকাআর্থার, যিনি বলেন যে খ্রীষ্টের রক্ত শুধুমাত্র “লক্ষ্যার্থক”, যা তাঁর মৃত্যুর অন্য একটি শব্দ| কিন্তু ডাঃ মার্টিন লয়েড-জোন্স বলেন, একজন প্রকৃতই সুসমাচার প্রচার করছে কি না তার চূড়ান্ত প্রমাণ করার জন্য, লক্ষ্য করতে হবে যে “রক্ত”কে সে কোথায় স্থান দিচ্ছে| মৃত্যু এবং ক্রুশের বিষয়ে বলাই যথেষ্ট নয়; লক্ষ্য হলো “একমাত্র রক্ত” (D. Martyn Lloyd-Jones, M.D., God’s Way of Reconciliation (Ephesians 2), The Banner of Truth Trust, 1981, p 331)| প্রায়শ্চিত্তের রক্তের বিষয়ে বাইবেল আক্ষরিক অর্থে কি শিক্ষা দিচ্ছে সেখান থেকেই আজ গুরুতর ধর্ম্মবিভ্রাটের শুরু| প্রচারক হয়তো বলতে পারেন আমি এইরকম বিশ্বাস করি, কিন্তু আমার জানা নেই এমন কোন গুরুত্বপূর্ণ প্রচারক যে ঘোষনা করে যে খ্রীষ্টের রক্তই প্রকৃত রক্ত এবং স্পারজান ও ডাঃ লয়েড-জোন্স তাই মনে করেন| ঈশ্বর আমাদের সাহায্য করুন! আমরা এই মুহূর্তে ধর্ম্ম বিভ্রান্তির মধ্যে রয়েছি! “কেহ কোনমতে যেন তোমাদিগকে না ভুলায়: কেননা, প্রথমে সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা উপস্থিত হইবে” - hē apostasia – ধর্ম্মভ্রষ্টতা (থিষলনিকীয় ২:৩)| সেটাই হলো ধর্ম্মভ্রষ্টতার প্রকাশ! তাঁর আগমন বারে বারে গাও, ২. দ্বিতীয়, ধর্ম্মভ্রষ্টতার কারন । আপনার বাইবেল খুলুন| দাঁড়িয়ে উচ্চস্বরে প্রকাশিত বাক্য ১২:১২ পদ পড়ুন| “অতএব, হে স্বর্গ, আর তন্নিবাসীগন আনন্দ কর| পৃথিবী ও সমুদ্রের সন্তান হইবে! কেননা দিয়াবল তোমাদের নিকটে নামিয়া গিয়াছে, সে অতিশয় রাগাপন্ন, কারন সে জানে যে তাহার কাল সংক্ষিপ্ত” (প্রকাশিত বাক্য ১২:১২)। শেষ বাক্যটি দেখুন – “কেননা দিয়াবল তোমাদের নিকট নামিয়া আসিয়াছে, সে অতিশয় রাগান্বিত, কারন সে জানে যে তাহার কাল সংক্ষিপ্ত” (প্রকাশিত বাক্য ১২:১২)| আপনারা বসতে পারেন| হ্যাঁ, আমি জানি মহাযাতনার সময় এটা শয়্তানের ক্রোধের বর্ণনা| কিন্তু চিনা মন্ডলীতে আমার দীর্ঘদিনের পালক, ডাঃ তীমথি লিন, অন্য কিছু অনুভব করেছিলেন| তিনি বলেন, “যে কোন খ্রীষ্টবিশ্বাসীর তুলনায় শয়্তান অনেক বেশি ভাববাণীর বিষয় জানে”| তিনি বলেন যে দিয়াবল এই মুহূর্তে জানে যে শৃঙ্খলে বন্দী হয়ে হাজার বছর “অগাধলোকে” বদ্ধ হওয়ার আগে তার সময় খুবই সংক্ষিপ্ত (প্রকাশিত বাক্য ২০:১-২)| জন ফিলিপস্ লিখেছেন, দিয়াবল এখন খাঁচাবন্দী সিংহের ন্যায়, প্রচন্ড ক্রুদ্ধ…সে প্রচন্ড রোষের সঙ্গে ও প্রচন্ড ঘৃণার মাধ্যমে তার পথ আটকায় এবং মানবজাতির প্রতি তার আক্রোশ প্রদর্শন করে (Exploring Revelation, Loizeaux, 1991, p. 160)| স্বর্গে শয়্তান ঈশ্বরকে স্পর্শ করতে পারবে না, সেইজন্য সে ক্ষিপ্ত হয়ে ঈশ্বরের সর্বোচ্চ সৃষ্টি, মানুষকে আক্রমন করে| প্রেরিত পৌল বলেন, “তোমরা প্রবুদ্ধ হও, জাগিয়া থাক; কারন তোমাদের বিপক্ষ দিয়াবল, গর্জনকারী সিংহের ন্যায়, কাহাকে গ্রাস করিবে, তাহার অন্বেষন করিয়া বেড়াইতেছে” (১ম পিতর ৫:৮)। কয়েক সপ্তাহ আগে বাইশ বছরের এক কলেজের যুবক সান্টা বারবারা সিটি কলেজে প্রতিহিংসাপরায়্ণবশতঃ ছ্য়জন ছাত্রকে হত্যা করে এবং নিজের শাস্তি হিসাবে নিজের বন্দুক দিয়ে নিজেকে হত্যার আগে তেরোজনকে গুরুতরভাবে জখম করে| যখন আমি এই অদ্ভুত খবরটি ইউ টিউবে পড়ি তখন প্রথম যে চিন্তা আমার মনে উদয় হয়েছিল তা হলো যে ছেলেটি ছিল “মন্দ আত্মাবিষ্ট”| হ্যাঁ! এই ধরনের এক ভয়ঙ্কর ছায়াছবির মত যার নাম “The Exorcist” (দ্য এক্সরসিষ্ট)| বামপন্থী রাজনীতিবিদগন বলেন আমরা বন্দুক নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে এই সমস্ত হত্যাকে বন্ধ করতে পারি| কিন্তু তারা সঠিক নয়| কয়েক সপ্তাহ আগে আর একটি যুবক একটি শিকারী ছুরির দ্বারা ষোলজন কলেজ হাত্রকে এলোপাথাড়িভাবে আঘাত করে| যদি বন্দুক নিষিদ্ধ হয় তবে তারা শিকারী ছুরি ব্যবহার করবে! কিভাবে এই সমস্ত যুবকেরা দিয়াবল আবিষ্ট হয়? মনোবিদ ডাঃ জুডি ক্যুরিয়ানস্কি বলেন, “কেউ একজন যে ইতিমধ্যে বিক্ষুব্ধ হয়ে গেছে, যেহেতু হলিউডের উদ্যোগে সে সমস্ত রকমের উগ্রতা প্রদর্শন করে – সেহেতু আপনি শক্তিশালী ধারাবাহিক হত্যাকারী এবং দলবদ্ধ খুনীদের দেখতে পান”| আর ডাঃ কেইথ কান্নর, যিনি একজন কিশোর বয়ঃসন্ধির অবস্থা বৃদ্ধির অভিজ্ঞ ব্যক্তি বলেন, “আমরা অনুসন্ধান করে দেখিয়েছি যে উগ্র খেলাধূলা, টেলিভিশন ও ছায়াছবির মাধ্যমে উগ্রতা প্রদর্শন শিশুদের অধিক প্রেরণা দেয়”| ডাঃ কান্নর বলেন, “আমি হলিউডকে দায়ী করি” (John Blosser, National Enquirer, June 9, 2014, pp. 10-11)| আপনিই সঠিক, ডাঃ কান্নন – হলিউডই দায়ী, না জাতীয় রাইফেল সংঙ্ঘ নয়! কেউ কখনো জাতীয় রাইফেল সংঙ্ঘে যোগ দিয়ে দৈত্যতুল্য হয় নি| কেউ নয়! কিন্তু অনেক শিশু উগ্র ছায়াছবি এবং উগ্র ভিডিও খেলা দেখে - বিকৃত স্বভাবের হয়েছে - এমন কি কেউ কেউ মন্দ আত্মাবিষ্ট হয়েছে! যুবকেরা, এই সমস্ত ছায়াছবি দেখতে যাওয়া বন্ধ করুন, এবং ছুঁড়ে ফেলে দিন এই সমস্ত ভিডিও খেলা! দৈত্যকূল হবেন না! এমনকি দিয়াবলের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না! এই সমস্ত আবর্জনা আপনার জীবন থেকে দূর করে দিন! আপনার কার্যকাল থেকে! ওহো, প্রসঙ্গত বলি, অনুমান করুন - কেন শিশুটি সান্টা বারবারাতে ঐ সমস্ত মানুষদের হত্যা করলো? তার বাবা ছিলেন সম্প্রতি দুটি খুন সম্বলিত ছবির পরিচালক, যা উগ্রতা ও হত্যায় পরিপূর্ণ ছিল! ঈশ্বর আমাদের সাহায্য করুন! শিশুরা যেন এইরকম সুযোগ না পায়! এবং আর একটি বিষয়| ভুলে যাবেন না যে দিয়াবল মন্ডলীতে যায়! হ্যাঁ, শয়্তান প্রতি রবিবার মন্ডলীতে যায়! শয়্তান এবং তার সহযোগী মন্দশক্তি বিগত দুইশত বছর ধরে মন্ডলীগুলিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে! যখন আমি চার্লস জি. ফিনে(১৭৯২-১৮৭৫)এর তথাকথিত কনভারশন, এবং তথাকথিত স্পিরিট ফিলিং পড়ি – আমার মাংস শিহরিত হতো আর চুল খাড়া হয়ে উঠতো! সন্দেহাতীতভাবে আমি অনুভব করতাম যে ফিনে দৈত্যতুল্য হয়ে গেছে, যদি না সম্পূর্ণ ভাবে মন্দআত্মাবিষ্ট হয়, যখন তথাকথিত ঘটনাগুলি বাস্তবে রূপ নেয়| ঈশ্বরতত্ত্বের ডক্টর উপাধিধারী, আমার এক বন্ধু, আমাকে বললেন, “ফিনে’র একটা অন্ধকার দিক আছে| তিনি একজন যন্ত্রনাদায়ক ব্যক্তি ছিলেন”| তখন তিনি বলেন, “আপনি কি কখনও তার চোখের দিকে দেখেছেন? তাকে হিংস্র ব্যক্তির ন্যায় দেখায়”| আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি তিনি দৈত্যতুল্য ছিলেন! আর ফিনে সেই ব্যক্তি যিনি প্রোটিষ্টান্ট মন পরিবর্তনের বিরুদ্ধে তার সব উগ্রতাকে প্রকাশ করলেন, এবং আমেরিকার প্রায় সমস্ত পালককে (সারা পৃথিবীর হাজার হাজার) মন পরিবর্তনের পুরানো পদ্ধতি ছেড়ে দিয়ে, “নিস্পত্তিমূলক”(এর সংজ্ঞা জানতে এখানে ক্লিক করুন) - সিদ্ধান্তে পরিবর্তিত হতে পরিচালনা করেন – যা লক্ষ লক্ষ হারিয়ে যাওয়া জনসাধারনকে আমাদের প্রচারমূলক মন্ডলীতে ফিরিয়ে আনেন| ডাঃ ফ্রান্সিস শ্যেইফার এর শেষ বই এর নাম ছিল, The Great Evangelical Disaster | সুসমাচার প্রচার কেন সর্বনাশক? কারন আমাদের প্রচারকেরা “নিস্পত্তিমূলক” ভৌতিক তত্ত্বকে স্বেচ্ছায় গ্রহণ করেছেন, এবং জোনাথান এডওয়ার্ড, জর্জ হোয়াইটফিল্ড এবং সি. এইচ. স্পারজানদের প্রাচীন ধর্ম্মতত্ত্ব থেকে সরে গেছেন| ঈশ্বর আমাদের সাহায্য করুন! লক্ষ লক্ষ পতিত মানুষ মন পরিবর্তনবিহীন অবস্থায় আমাদের মন্ডলীতে আসে - এবং তাদের ধ্বংস করে! ফিনের “নিস্পত্তিমূলক” ভৌতিকতত্ত্ব প্রথমে উপাসক মন্ডলী, এরপর মেথোডিষ্ট মন্ডলী, তারপর প্রেসবিটেরিয়ান, এবং তারপর নর্দান ব্যপটিষ্ট মন্ডলীকে ধ্বংস করে দেয়| আর বর্তমানে ফিনের “নিস্পত্তিমূলক” তত্ত্ব সাদার্ন ব্যপটিষ্ট মন্ডলী এবং স্বাধীন মন্ডলীগুলিকে ধ্বংস করছে, তাদের মন্ডলীতে মন পরিবর্তনবিহীন সদস্য বেড়ে যাচ্ছে – তারা এতই দৃঢ় যে মন্ডলীকে বিভক্ত করে দেয়, তাদের থেকে দূরে থাকুন, এবং তাদের বিনাশ করুন! “ডারউইন”এর মতবাদ এবং “নিস্পত্তিমূলক” মতবাদ দুটিই হলো দিয়াবলের আক্রমনকারী কাঁটাওয়ালা দন্ড| আর এই দু-ধার বিশিষ্ট কাঁটাওয়ালা দন্ডের দ্বারা দিয়াবল পাশ্চাত্য জগতের খ্রীষ্টবিশ্বাসীদের ধ্বংস করছে! “কেহ কোনমতে যেন তোমাদিগকে না ভুলায়: কেননা, প্রথমে সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা উপস্থিত হইবে” - hē apostasia – ধর্ম্মভ্রষ্টতা! (থিষলনিকীয় ২:৩)| তাঁর আগমন বারে বারে গাও, আমরা ধর্ম্মভ্রষ্টতার প্রকাশ দেখেছি| আমরা দেখেছি ধর্ম্মভ্রষ্টতার কারন| কিন্তু শেষের দুটি দফায় আমি আলোচনা করতে চাই - ধর্ম্মভ্রষ্টতার ফলাফল এবং প্রতিবিধান| নিস্পত্তিমূলক মতবাদ সম্বন্ধে আরও জানার জন্য পড়ুন আয়ান এইচ. ম্যুরে’র The Old Evangelicalism (Banner of Truth, 2005)| ৩. তৃতীয়, ধর্ম্মভ্রষ্টতার ফলাফল । ফলাফল খুবই পরিষ্কার| আজ খুব কম মন্ডলীর সদস্যরা হলো পরিত্রাণপ্রাপ্ত| তাদের তিন অথবা চার বছর মৌখিকভাবে তথাকথিত “পাপ স্বীকারের প্রার্থনা” শেখানো হয় তারপর ব্যপ্তিস্ম দেওয়া হয়! ইহা ভয়্ঙ্কর! না এটা ক্যাথলিক ধর্ম্মতত্ত্ব থেকে উত্তম নয়! এমনকি এটা অধিকতর মন্দ! যতদূর সম্ভব ঐ সমস্ত যাজকেরা “অনন্তকালীন নিরাপত্তা”র জন্য ভ্রান্ত নিশ্চয়্তা দেয় না| এটা নিশ্চিতভাবে বিষাক্ত এবং শয়তানিক যে শিশুরা বা যুবকেরা কেবলমাত্র “পাপ স্বীকারের প্রার্থনা” করতে পারে বলেই জলব্যপ্তিস্ম দেওয়া হবে! ঈশ্বর আমাদের সাহায্য করুন! আফ্রিকার কেন্দ্রস্থলের অনেক জায়্গায় “নিস্পত্তিমূলক” তত্ত্ব নূতন জন্ম প্রাপ্ত ব্যাপটিষ্টদের যেমন বিরল তেমন তুচ্ছ করে তুলেছিল! এখানে ব্যাপটিষ্ট বা ইভাঞ্জিলিক্যাল সম্প্রদায়ের একটি গড়পড়তা বর্ণনা দেওয়া হয়েছে, “তুমি কহিতেছ, আমি ধনবান, ধন সঞ্চয় করিয়ছি, এবং আমার কিছুরই অভাব নাই; কিন্তু জান না যে তুমিই দুর্ভাগ্য, কৃপাপাত্র, দরিদ্র, অন্ধ, ও উলঙ্গ” (প্রকাশিত বাক্য ৩:১৭)| “এইরূপে তুমি কদুষ্ণ, না তপ্ত না শীতল, এই জন্য আমি নিজমুখ হইতে তোমাকে বমন করিতে উদ্যত হইয়াছি” (প্রকাশিত বাক্য ৩:১৬)| “নিস্পত্তিমূলক” তত্ত্ব, ধর্ম্মভ্রষ্টতার এই ফলাফল নিয়ে এসেছে! “কেহ কোনমতে যেন তোমাদিগকে না ভুলায়: কেননা, প্রথমে সেই ধর্ম্মভ্রষ্টতা উপস্থিত হইবে” - hē apostasia – ধর্ম্মভ্রষ্টতা! (থিষলনিকীয় ২:৩)| তাঁর আগমন বারে বারে গাও, ৪. চতুর্থ, ধর্ম্মভ্রষ্টতার প্রতিবিধান । ধর্ম্মভ্রষ্টতাকে আপনি কিভাবে সুস্থ করবেন? এর প্রতিবিধান কি? এর উত্তরই বা কি? সেই সুস্থতা, সেই প্রতিবিধান, সেই উত্তর – হলো একমাত্র যীশুখ্রীষ্ট! যীশুই হলেন একমাত্র ধর্ম্মভ্রষ্টতার সুস্থতা! যীশুই হলো একমাত্র ধর্ম্মভ্রষ্টতার প্রতিবিধান! আর, হ্যাঁ, যীশুই হলো ধর্ম্মভ্রষ্টতার একমাত্র উত্তর! প্রেরিত পৌল এটা জানতেন| এবং সেই কারনে তিনি বলেন, “কেননা আমি মনে স্থির করিয়াছিলাম তোমাদের মধ্যে আর কিছুই জানিব না, কেবল যীশুখ্রীষ্টকে, এবং তাঁকে ক্রুশে হত বলিয়াই জানিব” (১ম করিন্থীয় ২:২)| খ্রীষ্ট আমাদের পাপ থেকে উদ্ধার করেন| খ্রীষ্ট আমাদের নরক থেকে উদ্ধার করেন| খ্রীষ্ট আমাদের ধর্ম্মভ্রষ্টতা থেকে থেকে উদ্ধার করেন! আমেরিকার মৃতপ্রায় সংষ্কৃতি, এবং সেখানকার মৃতপ্রায় মন্ডলীগুলি থেকে বেরিয়ে আসুন! এই সমস্ত ভ্রান্তি থেকে বেরিয়ে আসুন – আর আসুন – সমস্ত জীবনপথে - যীশুর সঙ্গে সংযুক্ত হোন| তিনি কখনো আপনাকে নিরুৎসাহিত করবেন না! আমার বিশ্বাসের ভিত্তি অন্য কিছুর উপর নয় আজ সকালে, আমি আপনাদের বলতে চাই, যীশু ছাড়া অন্য কোথাও সুরক্ষা নাই! তাঁর কাছে আসুন, এবং তিনি আপনাকে উদ্ধার করবেন! চিন প্রজাতন্ত্রের মানুষদের মধ্যে এত ধর্ম্মভ্রষ্টতা নেই| আপনি দেখুন, তারা আমেরিকা ও পশ্চিমী দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন| যীশু ছাড়া - তাদের সাহায্য করার, বা রক্ষা করার মত কিছুই নেই| এবং যীশু অপরিমেয় ভাবে তাদের সাহায্য করেন| আমেরিকান বাইবেল সোসাইটি মূল্য বিচার করে বলেন যে চিনে প্রতি ঘন্টায় ছয়শতের বেশি লোক মন পরিবর্তন করেন – অর্থাৎ প্রায় ১৪,০০০ মনপরিবর্তন প্রতিদিনে! তারা যীশুর উপর বিশ্বাস করে, এবং তিনি তাদের শক্তি দেন ১০,০০০ যুবক যুবতীদের প্রভুতে আনতে ও মন্ডলীভূক্ত করতে! খ্রীষ্ট আপনার পাপ ক্ষমা করতে সক্ষম| তিনি আপনার সমস্ত পাপের দেনা শোধ করার জন্য ক্রুশে মৃত্যুবরণ করেছেন| তিনি আপনাকে নবজন্ম দিতে এবং অনন্ত আশা দিতে মৃত্যু থেকে পুনরুত্থিত হয়েছেন! আমি আপনাকে বলতে চাই আপনি আগামী রবিবার এখানে আসুন| আপনি সরাসরি যীশুর কাছে আসুন, “ঐ দেখ ঈশ্বরের মেষশাবক, যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান”! অনুগ্রহ করে আসুন ও প্রকৃত খ্রীষ্ট বিশ্বাসী হওয়ার জন্য আমার সঙ্গে কথা বলুন| আমেন| (সংবাদের পরিসমাপ্তি) আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা সংবাদের আগে শাস্ত্রাংশ পাঠ করেছেন মি. আবেল প্রধুম্মে: ২য় থিষলনীকীয় ২:১-৯ | |
খসড়া চিত্র ধর্ম্মভ্রষ্টতা - ২০১৪ লেখক : ডঃ আর এল হাইমার্স, জে আর। “কেহ কোনমতে যেন তোমাদিগকে না ভুলায়: কেননা, প্রথমে যে ধর্ম্মভ্রষ্টতা উপস্থিত হইবে” (২য় থিষলনিকীয় ২:৩)| (২য় তিমথীয় ৪:৩) ১. প্রথম, ধর্ম্মভ্রষ্টতার প্রকাশ, ইব্রীয় ১২:২৪ | ২. দ্বিতীয়, ধর্ম্মভ্রষ্টতার কারন, প্রকাশিত বাক্য ১২:১২; ২০:১-২; ১ম পিতর ৫:৮| ৩. তৃতীয়, ধর্ম্মভ্রষ্টতার ফলাফল, প্রকাশিত বাক্য ৩:১৭, ১৬ | ৪. চতুর্থ, ধর্ম্মভ্রষ্টতার প্রতিবিধান, ১ম করিন্থীয় ২:২ | |