এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
ভঙ্গকারীTHE BREAKER লেখক : ডঃ আর এল হাইমার্স, জে আর| ২০১৪ সালে, জানুয়ারীর ৫ তারিখে, লস এঞ্জেলসের ব্যাপটিষ্ট ট্যাব্যারনাকালে সকালের সময় সদাপ্রভুর দিনে এক সংবাদ প্রচারিত হয়েছিল| “ভঙ্গক উঠিয়া তাহাদের অগ্রগামী হইলেন: তাহারা বেড়া ভাঙ্গিয়াছে, দ্বারে পৌঁছিয়াছে, তাহা দিয়া বাহিরে গিয়াছে: এবং তাহাদের রাজা তাহাদের সম্মুখে চলিয়া গেলেন, আর সদাপ্রভু তাহাদের অগ্রগামী হইলেন” (মীখা ২:১৩)| |
যিহুদী লোকেদের পুনরায় একত্রিকরনের বিষয়ে মীখা ভাববাদী ঈশ্বরের বিষয়ে তিনটি ভাববাণী প্রদান করেন| আমাদের পাঠ্যাংশে সেই প্রতিজ্ঞাত দেশের প্রতি ইস্রায়েলীয়দের পুনরায় একত্রিকরনের বিষয়ে আমাদের কাছে সর্বপ্রথম বর্ণনাটি রয়েছে| তাদের পুনরায় একত্রিকরনের বিষয়ে আমরা নিজের চোখেই একটা ভাববাণীর বিষয়ে দেখলাম| ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে, ইস্রায়েল জাতি পুনরায় জন্মলাভ করে| ডেভিড বেন-গুরিয়ান যিহুদী রাজ্য স্থাপনার বিষয়ে ঘোষনা করেন, যাকে জানা যাবে ইস্রায়েল রাজ্য হিসাবে| তখন থেকেই, বহু হাজার সংখ্যক যিহুদী তাদের সেই জন্মভূমিতে ফিরে আসেন| সমস্ত যীহুদীদের ইস্রায়েলে ফিরে আসাটা পরিনামস্বরূপ কেবলমাত্র এক আরম্ভ বা সূচনা মাত্র| মীখা ২ অধ্যায়ের ১২ পদ বলে, “হে যাকোব, আমি নিশ্চয়ই, ইস্রায়েলের অবশিষ্টাংশকে: সংগ্রহ করিব…” (মীখা ২:১২)| সবথেকে মহান ম্যাসায়ানিক ইহুদী পন্ডিত ডাঃ চার্লস লী ফিনবার্গ বলেন, “বাবিলন থেকে কৈসরিয়া পর্যন্ত পুনরুদ্ধারের যে প্রতিজ্ঞা তাকে বলে শেষ করতে পারবে না, কারন ইহা আংশিক ছিল আর [মীখা] তার সমস্ত কিছুকেই অর্থাৎ ‘সমস্ত লোককে’ অন্তর্ভুক্ত করেন| একত্রিকৃত সেই জাতি একটি জায়্গাতে নিয়ে আনা হবে [ইস্রায়েলকে]… ১২ পদের যে প্রতিজ্ঞা সেটাও হৃদয়কে তোলার মতো, কিন্তু তার সেই ভবিষ্যবাণীর যে উত্তম বিষয়্টা তখন পর্যন্ত আসার অপেক্ষায় রয়েছে| ঠিক মেষের ন্যায় ঈশ্বরের লোকেরা পুনরায় একত্রিত হবে… সেই ভঙ্গকারী, সেই ব্যাক্তি যিনি পথকে সুগম করেন আর সমস্ত বাধাকে দূর করেন, তিনি অগ্রে অগ্রে যাবেন| এটা ইস্রায়েলের মসীহ ছাড়া আর কেউই নয় যিনি তাঁর লোকেদের জন্য পথের সমস্ত বাধাকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দেন… সেই মসীহ যখন পথকে সুগম করে দেন, তখন তারা সেই শত্রুদের মধ্যে থেকে জীবিত হবেন সেই নগরী থেকে যেখানে তাদের বন্দী করে রাখা হয়েছিল আর তারা দ্বার বা ফটকের মধ্যে দিয়ে সম্মুখদিকে অগ্রসর হবে| আর তাদের সেই পূর্ব অবস্থার পুনঃনির্মানকে কেউই [থামিয়ে] দিতে পারবে না, কেননা তাদের প্রতিজ্ঞাত মসীহার যে কাজ তাদের পক্ষে এক প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে সেই আশীর্বাদধন্য প্রভূর [দ্বারা], সেই খ্রীষ্ট প্রভূর দ্বারা” (Charles L. Feinberg, Th.D., Ph.D., The Minor Prophets, Moody Press, 1982 edition, p. 162)| ডাঃ ফিনবার্গ আমাদের বলছেন যে সেই “ভঙ্গকারী” কে| তিনি হলেন খ্রীষ্ট – যিনি চূড়ান্তভাবে সমস্ত বাধা ও প্রতিবন্ধকতাকে ভেঙে ফেলবেন, আর ইস্রায়েলের সমস্ত লোকদের তাদের জন্মভূমি বা স্বদেশে ফিরিয়ে আনবেন! হ্যাঁ, যীশুই হবেন সেই মহাদিনের “ভঙ্গকারী” ব্যক্তি! জগতের সমস্ত জায়গা থেকে, তিনি সমস্ত যিহুদী লোকদের জন্য রাস্তাকে পরিষ্কার করবেন, যেন খ্রীষ্টের সহস্রাব্দকালীন রাজত্বে ইস্রায়েলকে ফিরিয়ে আনেন| “ভঙ্গক উঠিয়া তাহাদের অগ্রগামী হইলেন: তাহারা বেড়া ভাঙ্গিয়াছে, দ্বারে পৌঁছিয়াছে, তাহা দিয়া বাহিরে গিয়াছে: এবং তাহাদের রাজা তাহাদের সম্মুখে চলিয়া গেলেন, আর সদাপ্রভু তাহাদের অগ্রগামী হইলেন” (মীখা ২:১৩)| তিনি সমস্ত রাস্তা খুলে দিয়েছেন তাদের সহস্রাব্দকালীন রাজত্বে নিয়ে যাবেন বলে - আর তাঁর নাম হল প্রভু যীশু খ্রীষ্ট! আমেন! প্রচারক যোহান সেই দিনে “সেই ভঙ্গকারী” হিসাবেই, খ্রীষ্টকে দেখেছেন, “পরে আমি দেখিলাম স্বর্গ খুলিয়া গেল, আর দেখ শ্বেতবর্ণ একটি অশ্ব; যিনি তাহার উপরে বসিয়া আছেন তিনি বিশ্বাস্য ও সত্যময় নামে আখ্যাত, এবং তিনি ধর্মশীলতায় বিচার ও যুদ্ধ করেন| তাঁহার চক্ষু অগ্নিশিখা, এবং তাঁহার মস্তকে অনেক কিরীট; এবং তাঁহার একটি লিখিত নাম আছে, যাহা তিনি ব্যতীত, অন্য কেহ জানেনা| আর তিনি রক্তে ডুবানো বস্ত্র পরিহিত: এবং ঈশ্বরের বাক্য এই নামে আখ্যাত| আর স্বর্গস্থ সৈন্যগন তাহার অনুগমন করে, তাহারা শুক্লবর্ণের অশ্ব আরোহী, এবং শ্বেত শুচি মসিনা বস্ত্র পরিহিত| আর তাহার মুখ হইতে এক তীক্ষ্ণ তরবারি নির্গত হয়, যেন তদ্বারা তিনি জাতিগনকে আঘাত করেন: আর তিনি ঐ লৌহদন্ড দ্বারা তাহাদিগকে শাসন করিবেন: এবং তিনি সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের প্রচন্ড ক্রোধরূপ মদিনা কুন্ড দলন করেন| আর তাঁহার পরিচ্ছদে ও উরুদেশে এই নাম লেখা আছে, “রাজাদের রাজা, ও প্রভুদের প্রভু” (প্রকাশিত বাক্য ১৯:১১-১৬)| সেইদিনের কথা বলার সময়ে, ডাঃ জন. আর. রাইস বলেছেন, রাজ্যের পতন ঘটবে, এবং সেই পুরাতন শয়তানের শাসন যীশু, যিনি হলেন সেই ভঙ্গকারী, তিনি দিয়াবলকে ভেঙে ফেলবেন! তিনি ভেঙে ফেলবেন সমস্ত অপশক্তি, ইস্রায়েলের সমস্ত শত্রু, এবং সেই সঙ্গে খ্রীষ্টীয়ানিটির সমস্ত শত্রুদের! হাল্লেলুধয়া! বিষাদ ও আকুলতার ভাব পালিয়ে যাবে! কিন্তু প্রকৃতভাবে যীশুই হলেন “সেই ভঙ্গকারী” এমন কি এখন পর্যন্ত! আমরা যখন সেই বিষয়ে চিন্তা করি, এবং যে কারনে খ্রীষ্টকে “সেই ভঙ্গকারী” বলা হয়ে থাকে তার বিষয়ে আমার সঙ্গে একটু চিন্তা করুন| যীশুর অনেক মুকুট রয়েছে-এবং তার আবার অনেক শিরোনাম বা ভূমিকা, ও অনেক নাম রয়েছে| আমাদের পাঠ্যাংশে যে শিরোনাম বা ভূমিকা দেওয়া হয়েছে তা হয়তো সম্ভবত সবথেকে কমভাবেই জানা আছে - “সেই ভঙ্গকারী”| আমরা প্রায়সময়ে যীশুকে “ঈশ্বরের মেষশাবক” বলে চিন্তা করেছি| কোন কোন সময়ে আমরা আবার তাঁকে আমাদের “মহান যাজক” বলেও ভেবেছি| প্রায় সময়ে তাকে আবার “ভাববাদী” বলেও ডাকা হয়েছে, আর এমন কি বহুসময়ে “একমাত্র রাজা” বলেও ডাকা হয়েছে| কিন্তু কেবলমাত্র খুব অল্পসময়েই আমরা অন্য যে কোন ব্যক্তিকে খ্রীষ্টের এই নাম ধরে ডাকতে শুনেছি যা হল “সেই ভঙ্গকারী”| আর তথাপি একটু একটু করে সবক্ষেত্রেই তিঁনি “সেই ভঙ্গকারী”র মতোই, আজকের সকালে তিনি তেমনই হবেন যেখানে তিনি যিহুদী লোকেদের কাছে প্রত্যাবর্তন করবেন (সকলের কাছে) তাদের সেই প্রাচীন জন্মভূমিতে - যা অব্রাহামের সময়ে ঈশ্বরের দ্বারা শর্তহীন ভাবেই তাদের দেওয়া হয়েছিল (আদি পুস্তক ১২:১; আদি পুস্তক ১৫:১৮; ইত্যাদি)| যে শৃঙ্খল তাদের ধরে রেখেছে যীশু খ্রীষ্ট সেই শৃঙ্খলের সবটাকেই ভেঙে ফেলবেন; তিনি প্রতিটি দেশকে ভেঙে ফেলবেন যা তাদের থামিয়ে দিতে চায়; আর, হ্যাঁ, যিহুদী লোকেদের ধ্বংস করার প্রতি তিনি চিরকালের জন্য শয়তানের উদ্দেশ্যকে ভেঙে ফেলবেন! কিন্তু এমনকি এখন পর্যন্ত যীশু হলেন “সেই ভঙ্গকারী”-সুতরাং তাঁকে “সেই ভঙ্গকারী” বলে ডাকাটা বাস্তবে ঠিকই ঠিক যেমনভাবে তাঁকে “একমাত্র পরিত্রাতা” বলা হয়ে থাকে! আমেন! আর আমেন! তাই আসুন এই মুহুর্তে আরো একটু “সেই ভঙ্গকারী” যীশুর বিষয়ে চিন্তা করি - বর্তমান সময়কে কেন্দ্র করে| ১| প্রথম, শয়তানের পরাক্রমকে যীশু ভেঙে দিয়েছেন| বহুদিন আগে শয়তান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষনা করে আর তখন তাকে স্বর্গ থেকে পৃথিবীতে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়| সে সর্পের বেশে এসে আমাদের আদি মাতাকে ছলনা করে, আর তিনিও পরিবর্তে আদমের প্রতি ছলনা করেন, যারা সেই নিষিদ্ধ ফলটি খায়| এইভাবেই শয়্তান সমুদয় মনুষ্যজাতিকে তার মারাত্মক শক্তির মধ্যে নিয়ে আনে| সেখানে এর হাত থেকে উদ্ধার লাভ করার কোন আশাই আর ছিল না| কিন্তু ঈশ্বর মনুষ্যজাতিকে এক আজ্ঞা প্রদান করেন যেখানে তিনি সেই পুরাতন সর্পকে বলেন, “আর আমি তোমাতে ও নারীতে, এবং তোমার বংশে ও তাহার বংশে পরস্পর শত্রুতা জন্মাইব; সে তোমার মস্তক চূর্ণ করিবে, এবং তুমি তাহার পাদমূল চূর্ণ করিবে”(আদি পুস্তক ৩:১৫)| এইভাবে বহু যুগ ও বৎসর পার হয়ে গিয়েছে, আর তারপরে, পরিশেষে, সেই সন্তানের জন্ম হয় বেৎলেহমের মরিয়ম সেই নারীর গর্ভে, আর তখন থেকেই যীশু সেই দিয়াবলের সঙ্গে তাঁর দ্বন্দকে আরম্ভ বা শুরু করেন| সে মুহুর্তের রাজা হোরাদ, শয়তানের দ্বারা অনুপ্রানিত হ্য়, ও তাকে হত্যা করার চেষ্টা করে! এরপরে, মরুপ্রান্তরে তিনবার, সেই দিয়াবল পরিত্রাতাকে মাটিতে ফেলে দিতে চায়| কিন্তু তিনবার যীশু, “চিৎকার করে” বলেন, “কারন ইহা লেখা রয়েছে”-“পুনরায় ইহা লেখা আছে”-“কেননা ইহা লেখা রয়েছে”| এইভাবে যুদ্ধ করাটা খুবই কঠিন – কিন্তু কমপক্ষে যীশু, “সেই ভঙ্গকারী”, যুদ্ধে বিজয়ী হন| “তখন দিয়াবল তাঁহাকে ছাড়িয়া গেল, আর দেখ, দূতগন কাছে আসিয়া তাঁহার পরিচর্যা করিতে লাগিলেন” (মথি ৪:১১)| শেষবার যীশু যখন যিরুশালেমে এসেছিলেন, তখন দিয়াবল তার সমস্ত শক্তি দিয়ে পরিত্রাতার বিরুদ্ধে সারিবদ্ধ হয়| প্রধান যাজক এবং স্ক্রাইবেরা যীশুকে হত্যা করার জন্য চক্রান্ত করে, “এরপরেই যিহুদার অন্তরে শয়্তান প্রবেশ করে” আর কিভাবে সে পরিত্রাতার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে সেই বিষয়ে প্রধান যাজকের সঙ্গে আলোচনা করতে শুরু করে| পরে সেই রাত্রে, যীশু গেৎশিমানি বাগানে যান| আমি ভাবতাম যে দিয়াবল যীশুকে সেই উদ্যানেই হত্যা করার চেষ্টা করবে| তথাপি আমি সবসময়েই আশ্চর্য হয়ে যাই যিহুদার অন্তরে প্রবেশ করার পরে সেই শয়্তানের কথা কেন উল্লেখ করা হয়নি| চারটি সুসমাচারের মধ্যে তার বিষয়ে আর শোনা যায় নি| আমার মনে হয় এটাই সেই যুক্তি: ঈশ্বর যখন জগতের পাপভার যীশুর দেহে চাপিয়ে দেন, তখন পরিত্রাতার শরীরে ঘাম ঝরতে থাকে “আর তা যেন রক্তের ঘনীভূত বড় বড় ফোঁটা ভূমিতে পড়তে থাকলো” (লুক ২২:৪৪)| সেই দিয়াবল খ্রীষ্টের রক্তের প্রতি দৃষ্টিপাত না করতে পেরে, সে তাঁকে একাই সেখানে ছেড়ে দেয়, “তখন স্বর্গ হইতে এক দূত তাঁহাকে দেখা দিয়া, সবল করিলেন” (লুক ২২:৪৩)| প্রকাশিত বাক্যে, দিয়াবল দ্বারা য্খন আক্রান্ত হন, কষ্টসহ্যকারী বিশ্বাসীরা “মেষশাবকের রক্ত প্রযুক্ত এবং আপন আপন সাক্ষ্যের বাক্য প্রযুক্ত তারা তাকে জয় করে” (প্রকাশিতবাক্য ১২:১১)| আমার মনে হয় গেৎশিমানি উদ্যানে এটাই হল সেই ঘটনা| দিয়াবল তার সবথেকে নিকৃষ্টতম প্রচেষ্টাকে চালিয়ে যাচ্ছে, যীশুকে হত্যা করার জন্য| কিন্তু যীশু যে রক্ত ঝরাচ্ছেন তা যখন সে দেখলো, তখন সে নিজেকে অন্ধকারে পিছিয়ে গিয়ে লুকিয়ে ফেললো| মনে রাখবেন আপনি যখন ভীষনভাবে পরিস্ফীত বা প্রলোভিত হন| তখন সেই রক্তের দাবী রাখুন! রক্তের দাবী রাখুন! যীশু খ্রীষ্টের রক্তের দাবী জানান! সেই উদ্যানের যে দ্বন্দ তার অবসান হয়েছিল| এক বিরাট স্থিরতা ও মর্যাদাপূর্ণ সন্মানে সেখান থেকে যীশু ক্রুশের দিকে অগ্রসর হন| খ্রীষ্টের গোড়ালি বা পশ্চাদ্ভাগকে শয়তান আঘাত করে, কিন্তু এখন খ্রীষ্ট শয়তানের মস্তককে আঘাত করেন| সেই ক্রুশের উপরে, পরিত্রাতা তার নিজের মাথাকে অবনত করে চিৎকার করে বলে উঠেন, “ইহা সমাপ্ত হল” (যোহান ১৯:৩০)| শয়্তানের মাথাকে চূর্ণ করা হয়েছিল| এখন সে এক পরাজিত শত্রু| এই পৃথিবীতে সে মন্দ কাজ করতে পারে, কিন্তু কোনভাবেই সে খ্রীষ্টকে পরাজিত করতে পারবে না| তাঁর রক্তের মাধ্যমে, এবং মৃত্যু থেকে তাঁর পুনরুথ্থানের দ্বারা, যীশু এখন শয়তানের সেই শক্তিকে ভেঙে ফেলেছেন| ক্রুশের উপরে তিনি যখন তাঁর বহুমূল্য রক্ত ঝরালেন, এবং দৈহিক ও অস্থি সহকারে, যখন মৃত্যু থেকে পুনরুথ্থিত হলেন, তখন তিনি দিয়াবলের মস্তককে চূর্ণ করলেন, তিনি যখন পাপের উপরে বিজয়ী হলেন তখন তিনি পাপ, নরক, এবং কবরের যে শক্তি দিয়াবলের ছিল সে শক্তিকে ভেঙে ফেললেন! আপনি যখন শয়তানের পরাক্রমী শক্তির গর্জন ও প্রতিযোগিতার সন্মুখীন হন, তখন হে আমার খ্রীষ্টীয়ান ভাইয়েরা, নিরাশাগ্রস্ত হবেন না, আপনার শত্রু হল বিধ্বস্ত শত্রু, এবং এক বিভ্রান্ত ও বিশৃঙ্খল এবং সেই সময়ে একজনের দ্বারা পরাজিত! যীশু ভগ্ন করেন প্রতিটি শৃঙ্খল, আপনি যদি খ্রীষ্টীয়ান হন, তবে শয়তানের ভয়ে আক্রান্ত হওয়ার প্রয়োজন আপনার নেই| সে হল এক ভঙ্গুর বিরুদ্ধাচারী, এক বিপর্যস্ত ও পরাজিত বা উচ্ছেদপ্রাপ্ত শত্রু! সে আপনাকে উদ্বিগ্ন করতে পারে, বিরক্ত ও কষ্ট দিতে পারে, কিন্তু সে আপনাকে ধ্বংস করতে পারে না! খ্রীষ্ট, যিনি হলেন ভঙ্গকারী ব্যক্তি, তিনি আপনার অগ্রে অগ্রে আছেন| এখন আপনাকে আপনার এমন এক বিরুদ্ধাচারী শত্রুর সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে যার প্রতি ইতিমধ্যেই বিজয় লাভ করা হয়েছে| আর সেটা কেবলমাত্র খ্রীষ্টীয়ানদের জন্য| বাকিটা আপনাদের জন্য যারা এখন পর্যন্ত হারিয়ে গিয়েছেন| ২| দ্বিতীয়, পাপীদের হৃদয়কে যীশুই ভগ্ন করেন| হারিয়ে যাওয়া পাপীদের অন্তর খুবই কঠিন হয়| আমি প্রচার করে থাকি পাপ, আর নরক, ও শেষ বিচার সম্বন্ধে| ক্ষন সময়ের জন্য সে পাপী ক্ম্পমান হলেও – মন্ডলী ছাড়ার বা ত্যাগ করিবার পূর্বমুহুর্তেই চোখের জলকে মুছে দেন| যে মুহুর্তে তিনি পার্কিংয়ের এর জায়্গাতে পৌঁছান সে সময়েও তিনি মুচকি হাস্য করতে থাকেন, আকস্মিকভাবে তিনি আবার এক বা দুই ঘন্টা পরেই নূতন পাপ করে বসেন! সেই নিয়ম এবং কেবলমাত্র নরকের সেই সন্ত্রাস তার হৃদয়কে কঠিন করে তোলে| আরো একটা সময়ে আমি ঈশ্বরের প্রেমের বিষয়ে প্রচার করি, বা আমাদের জন্য পরিত্রাতার ক্ষমা দানের বিষয়ে প্রচার করি| কোন কোন সময়ে আমি এমনভাবেও প্রচার করি যতক্ষন পর্যন্ত না আমার নিজের চোখের জল কান্নায় রূপান্তরিত হয়| ক্রুশের উপর যীশুর দুঃখভোগের বিষয়ে আমি প্রচার করি, অথবা স্বর্গে তাঁর বহুমূল্য রক্তের বিষয়ে| আর তখন, পুনরায় আপনার হৃদয় আন্দোলিত হয়ে ওঠে| কিন্তু আবার তা চিরকালের মতো অবিচল হয়ে ওঠে, আর আপনি আনন্দের এক গীত গাইতে থাকেন, এবং নিজের বন্ধুদের সঙ্গে হাসতে থাকেন, যখন আপনি মন্ডলী থেকে ফিরে যান! আপনাদের মধ্যে অনেকের মা রয়েছেন তারা যখন প্রার্থনা করেন তখন আপনার জন্য প্রার্থনাসহকারে কাঁদতে থাকে, তথাপি আপনার হৃদয় অবিচল থাকে| কারো বাবা রয়েছেন যারা তাদের সতর্ক করে দেন, কিন্তু ইহা আপনার হৃদয়কে পরিবর্তন করেনা| আপনাদের মধ্যে কেউ কেউ আবার আপনাদের সহসাথী পালকদের সাথে বসেন, বহুবার ডাঃ কাগনের, সঙ্গেও বসেছেন| তিনি আপনার দিকে তার নীলরঙের চোখ দিয়ে তীক্ষ্ণভাবে তাকিয়ে থেকেছেন এবং আপনার সঙ্গে অনুরোধ জানিয়েছেন যীশুর উপরে নির্ভর করার জন্য| কিন্তু আপনি তা প্রত্যাখান করেছেন| আপনি নিজের চেয়ার ত্যাগ করে এমন ভাবে সেই ঘর ছেড়ে চলে গিয়েছেন যেন তিনি এক উপেক্ষিত ও গুরুত্বহীন ব্যক্তি! এই ব্যক্তি, যিনি দুটো পি.এইচ.ডি. করেছেন, যার একটা গণিতশাষ্ত্রে ও অপরটি আত্মপক্ষ সমর্থনশীলতা এবং ধর্মীয় বিষয়ে| তার কাছে আবার তালবট থিওলজিক্যাল সেমিনারীরও ডিগ্রী বা স্নাতকোত্তর উপাধি রয়েছে! বহু পাপী ব্যক্তির সঙ্গে পরামর্শ প্রদানে তার কাছে প্রায় ৪০ বৎসরের অভিজ্ঞতা রয়েছে| তথাপি আপনি অনুভব করেন যে আপনাকে বলার জন্য তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ কিছুই নেই| আপনি অতি সত্বর সেখান থেকে উঠেই অনুসন্ধানশীল ঘরটিকে ত্যাগ করেন - আর তিনি যা কিছু বলেছেন তার সমস্ত কিছুকেই ভুলে যান! আমি যখন সংবাদ প্রচার করার জন্য উঠে দাঁড়াই, তখন আমি জানি সেখানে সেই ব্যক্তিরা থাকবে যারা আমি যা বলি তা শুনে হ্রেষাধ্বনি ও হাস্য করে - আমি এতটা বয়ষ্ক হয়েছি বলে এখন আর ততটা করে না| কিন্তু আমি যখন যুবক ছিলাম তখন প্রায় সময়ে তারা আমাকে উপহাস করতো, ও আমার প্রতি হাসতো| সেখানে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু ব্যক্তি রয়েছে যারা তাদের চোখে এক অদ্ভুত দীপ্তি নিয়ে উপস্থিত হয়, মনে করে, “এই ব্যক্তি কে? কি ভয়ঙ্কর সাহসিকতার সঙ্গে তিনি আমার কাছে এইভাবে প্রচার করছেন?” আমি যা বলছি সেগুলো যে সত্য তা তারা উপলব্ধি করে, কিন্তু এই সত্যতা যেন তাদের পরিবর্তন করতে পারে সেই বিষয়ে তারা নিজেদের নত করেনা, এবং যীশুর কাছে আকর্ষিত হয় না| খ্রীষ্টীয়ানিটি এবং রূপান্তরকরনের বিষয়ে আমি গভীরভাবে অধ্যয়ন করেছি আমার জীবনের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ সময়কাল| আমার কাছে তিনটি সর্বোচ্চ উপাধি রয়েছে, আর রূপান্তরকরনের উপরে বেশ কিছু বই লিখেছি, কিন্তু আপনি আমার দিকে চেয়ে মনে করেছেন, “ইহার বিষয়ে তিনি কি জানেন?” কিন্তু যীশু “সেই ভঙ্গকারী” যখন আপনার কাছে আসেন, আমার ও ডাঃ কাগনেরও আগে, আর তখন পাপীর অন্তর অতি সহজেই ভেঙে ফেলার কাজটা সুগম হয়! আমরা তাদের অন্তরালে ভাঙতে সক্ষম না হলেও, যীশুই তাদের ভগ্ন করেছেন! এই মুহুর্তে আমি এক সুন্দরী মেয়ের কথা চিন্তা করছি যে সবসময়েই অতি কুৎসিতভাবে অনুসন্ধান ঘরে এসেছিল, তার মুখের দিকে তাকানোটা কঠিন ছিল| কিন্তু একদিন রাত্রে, সে এক অত্যন্ত কোমল ও ভগ্নমনা দৃশ্য নিয়ে প্রবেশ করে| যীশু, যিনি হলেন কঠিন হৃদয় ভঙ্গকারী ব্যক্তি, তিনি তার কাছে এসেছিলেন| কেন, আর তার পরে, ইহা কেবলমাত্র কয়েক মুহুর্তের মধ্যে তাকে পরিত্রাতার কাছে নিয়ে আনা সম্ভবপর হলো! যীশু, যিনি হলেন “সেই ভঙ্গকারী”, আগেই তার অন্তরে কথা বলেছিলেন সেই সান্ধ্যকালীন মুহুর্তে আমার প্রচারের আগেই! সমস্ত শৃঙ্খলকে যীশুই ভাঙেন, ৩| তৃতীয়, পাপের শৃঙ্খলকে যীশুই ভঙ্গ করেন| আজকের সকালে এই মন্ডলীতে কোন একজন শৃঙ্খলের মধ্যে রয়েছেন| তিনি ইহা জানেন না| তিনি মনে করেছেন যে তিনি স্বাধীন ও মুক্ত| কিন্তু তিনি কারাবন্দী| তিনি মনে করেছেন যে তিনি যে কোন জায়গাতে যেতে পারেন| কিন্তু একজন দোষী বন্দী হিসাবে তার মধ্যে কোন স্বাধীনতাই নেই| তিনি কেবলমাত্র তার বন্দীশালার চারপাশে ঘুরতে ঘুরতে, কেবলমাত্র জানালার লোহার মধ্যে দিয়েই তাকিয়ে থাকবেন| সুতরাং, আজকের সকালে আপনাদের মধ্যে কয়েকজন বসে রয়েছেন যারা ইতিমধ্যেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, কেননা আপনি যীশুর কাছে আসার জন্য অস্বীকার করেছেন| বহু বৎসরের অভিজ্ঞতায়, যারা অশ্লীল কার্যের দ্বারা বন্ধন তাদের একজনকে প্রচারক বলতেই পারেন। তাদের মধ্যে প্রায় এমন কিছু লুকোছাপা বিষয় রয়েছে, অসৎ দৃষ্টি যা নোংরামীর কাজের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করে আর সেটাই তাদের শৃঙ্খলের মধ্যে বন্ধন অবস্থায় রেখে দেয়। যারা মাদকদ্রব্য, ড্রাগস বা কুঅভ্যাসের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে রয়েছে তাদের প্রায় সময়ে প্রচারক বলে থাকেন ক্রীতদাস| যারা খুব গর্বিতমনা, ও গর্বের কারনে ভয়ানক জেদী তাদেরও তিনি এইভাবে তা বলেন| আর প্রায় সময়ে, এক দীর্ঘ অভিজ্ঞতায়, তিনি বলতে সক্ষম হন যে কারা কপটতার মধ্যে বন্ধন অবস্থায় রয়েছে| তাকে কোন কিছু প্রায়্সময়ে জিজ্ঞাসাও করতে হয় না| সেগুলোকে তিনি ঠিক সেই পুরাতন ডাক্তারের মতোই, জানতে পারেন – ঠিক যেমনভাবে একজন চিকিৎসক রোগীকে দেখেই বলে দেন তার কি হয়েছে ঠিক সেইভাবে প্রচারকও তা বলতে সক্ষম| কিন্তু যীশু হলেন “সেই ভঙ্গকারী”| চার্লস ওয়েলসলী বলেছেন, বাতিল হওয়া পাপের শক্তিকে তিনি ভেঙে ফেলেন, ক্রীতদাস! ক্রীতদাস! ক্রীতদাস! খ্রীষ্ট আমাকে বলার জন্য বলেছেন যে তিনি এসেছেন আপনাকে স্বাধীন করার জন্য! তিনি উপনীত হয়েছেন, তিনি উপনীত হয়েছেন, শৃঙ্খলভঙ্গকারী পাপীদের কাছে উপনীত! যে পাপ আপনার চারপাশে অবিরাম খুঁতখুঁত করছে সেই পাপ থেকে তিনি আপনাকে মুক্ত করতে পারেন| যে আচরন আপনাকে ক্রীতদাস করে রেখেছে তা থেকে তিনি আপনাকে মুক্ত করতে পারেন! তিনি আপনাকে সেই ভয় ও সন্দেহের বন্দিত্ব থেকে উদ্ধ্বার করবেন! কিছু সময় আগে এক বয়্স্ক মহিলা বলেছিলেন, “প্রতি রবিবার দিনে আপনি আপনাকে দুবার মন্ডলীতে কোনভাবেই নিয়ে যেতে পারেন না!” কিন্তু অতি শীঘ্র যীশু, সেই ভঙ্গকারী, তাকে সেই কঠিন শৃঙ্খলের হাত থেকে তাকে স্বাধীন করলেন, আর তিনি এখানে এই মন্ডলীতে আছেন, আর তা কেবলমাত্র শুধু রবিবারেই নয়, কিন্তু প্রায় শনিবার দিনেও| তারপরে তিনি বারবারই প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি ইতিমধ্যেই উদ্ধ্বারলাভ করেছেন, যদিও তিনি উদ্ধ্বারলাভ করেন নি| কিন্তু খুব শীঘ্র যীশু, সেই ভঙ্গকারী, শয়তানের সেই শৃঙ্খল থেকে তার অন্তরকে মুক্ত করলেন| এরপরে আমরা দেখলাম যে কতো তাড়াতাড়ি ও কতো সহজেই তিনি যীশুর কাছে এসে উদ্ধ্বারলাভ করলেন| ক্রুশের উপরে, তাঁর যে রক্ত পতিত হয়েছে, তা আপনাকে সমস্ত প্রকার পাপ থেকে পরিস্কার করতে পারে| আপনাকে অনন্ত জীবন দেওয়ার জন্য তিনি মৃত্যু থেকে জীবিত হলেন| এখনই তাঁর কাছে আসুন! যীশুর দ্বারা উদ্ধ্বারলাভ করার জন্য আপনি যদি আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চান, তবে আপনি নিজের চেয়ারটি ছেড়ে সেই অনুসন্ধান ঘরে যান| ডাঃ চান, অনুগ্রহ করে প্রার্থনা করুন যেন আজকের সকালে কেউ একজন উদ্ধ্বারলাভ করে! আমেন| (সংবাদের পরিসমাপ্তি) আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা সংবাদের আগে শাষ্ত্রাংশ পাঠ করেছেন মি. আবেল প্রধুম্মে: মীখা ২:১২-১৩| |
খসড়া চিত্র সেই ভঙ্গকারী লেখক: ডাঃ আর. এল. হাইমার্স, জে আর| “ভঙ্গক উঠিয়া তাহাদের অগ্রগামী হইলেন: তাহারা বেড়া ভাঙ্গিয়াছে, দ্বারে পৌঁছিয়াছে, তাহা দিয়া বাহিরে গিয়াছে: এবং তাহাদের রাজা তাহাদের সম্মুখে চলিয়া গেলেন, আর সদাপ্রভু তাহাদের অগ্রগামী হইলেন” (মীখা ২:১৩)| (মীখা ২:১২; প্রকাশিতবাক্য ১৯:১১-১৬) I. প্রথম, শয়তানের পরাক্রমকে যীশু ভেঙে দিয়েছেন| আদিপুস্তক ৩:১৫;
II. দ্বিতীয়, পাপীদের হৃদয়কে যীশুই ভগ্ন করেন| III. তৃতীয়, পাপের শৃঙ্খলকে যীশুই ভঙ্গ করেন| |