এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
পরিত্রাণ ত্রিত্বের মধ্য দিয়ে– SALVATION THROUGH THE TRINITY – লেখকঃ ডাঃ আর.এল.হাইমার্স, জুনি. ২০১৩ সালে ১৫ই ডিসেম্বর, সদাপ্রভুর এক দিনে সান্ধ্যকালীন মুহুর্তে, লস এঞ্জেলেসের ব্যাপটিস্ট ট্যাবারনেকেলে এক সংবাদ প্রচারিত হয়েছিল “প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ,ও ঈশ্বরের প্রেম, এবং পবিত্র আত্মার সহ ভাগিতা, তোমাদের সকলের সহবর্ত্তী হউক। আমেন।” (২য় করিন্থিয়ান্স ১৩:১৪). |
গত মঙ্গলবার রাত্রে আমি আমার শরীরচর্চা (জিম) কেন্দ্রে গিয়েছিলাম কসরত ও সাঁতারের জন্য। যে সময়ে আমি জলাশয়ে যাই তখন প্রায় অন্ধকার। এরপরে আমি এক ব্যাক্তিকে সেই জলাশয়ের কাছেই জাকুজিতে আসতে দেখলাম। তিনি সোজা সামনে দেখে চলছিলেন আর তাই আমায় লক্ষ্য করেন নি। এর কিছু সময় পরে আমি সেই জলাশয় ছেড়ে উঠে এলাম আর তারি সংগে জলাশয়ের কাছেই জ্যাকুজিতে রইলাম। সেখানে কেবলমাত্র আমরা দুজনেই ছিলাম কেননা সময়টা ছিল রাত্রিবেলা ও ঠাণ্ডা। তার সঙ্গে কথা বলার সময়ে তার একাকীত্বটা অনুভব করতে পারলাম। তিনি অবসর নিয়েছেন এবং ব্যাঙ্কেও অনেক অর্থ রয়েছে। তার বয়স ষাট বৎসর আর বিবাহও করেন নি। তিনি প্রায় কয়েক দশক আগে পূর্ব সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চল থেকে এখানে আসেন, তাই এখানে তার কোন পরিবার নেই। আর তার কোন বন্ধুও নেই। যখন তিনি আমাকে খ্রিষ্টমাস বা বড়দিনে একা থাকার অবস্থার কথা বলেন তখন তার মুখের উপরে একটা ব্যাথার ছায়া আমি দেখতে পাই। কলেজের বিভিন্ন ক্লাস নেওয়ার দ্বারা তিনি ভীষণ ভাবে তার সময়কে পূর্ণ করতে চান। তিনি মাষ্টার ডিগ্রীর উপরে কাজ করছেন, যেটা নিশ্চিত ভাবেই তার প্রয়োজন নেই। তার নিজের মণ্ডলীকে তিনি প্রায় চল্লিশ বৎসর আগেই ত্যাগ করেছেন। খ্রীষ্টিয়ানিটির বিষয়ে তিনি অত্যন্ত তিক্ত ও ক্রোধী। নিশ্চিত ভাবেই এই জগতে তিনি একাকী- অনুগ্রহ, ও প্রেমহীন অবস্থায়, ঈশ্বরের সঙ্গে কোন অংশগ্রহণের ভাবই নেই–ঈশ্বর, বিহীন অবস্থা এবং কোন মানুষের সঙ্গেও তার যোগাযোগ নেই। আমি যখন তার কথা শুণি, তখন তিনি আমাকে বলেন যে তিনি যখন মারা যাবেন তখন কার কাছে সমস্ত টাকা ছেড়ে যাবে তা তিনি জানেন না। তার জন্য আমি দুঃখিত হলাম। আমাদের মন্ডলীতে তাকে আমি বহুবার নিমন্ত্রণ জানিয়েছি, বাস্তবে আমাদের মন্ডলীতে আসেন, একবারই, কেবলমাত্র আমার পুত্রের বিবাহ অনুষ্ঠানে যোগদান করতে এসেছিলেন। কিন্তু বিবাহ কার্য্য সম্পন্ন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি বেরিয়ে যান। তাকে আর আমি ফিরে আসতে দেখিনি। কি ভীষণ শীতল, ভয়ার্ত জীবনই না তিনি যাপন করছিলেন-বিশেষ করে খ্রীষ্টমাসের সময়! আমাদের অনমনীয় স্বশাসিত সমাজে এই ভাবেই অনেক জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটে। যে কোম জীবন যা খ্রীষ্ট ও মণ্ডলী কেন্দ্রিক নয় তা যেন মর্মপীড়ার মধ্যে আশা হীন অবস্থায় শেষ হয়ে যায়। আর সেটা এই কারণে কেননা খ্রীষ্ট এবং মণ্ডলীর বিকল্প কেবলমাত্র শূণ্যতা। ইহা হয়তো জীবনকে অতিবাহিত বা জীবন আরম্ভের সময়ে ততোটা মনে না হলেও, কিন্তু সব সময়েই শেষের দিকে সেটাই হয়ে দাঁড়ায়। এই বিষয়ে আমি প্রায় পঞ্চাশ বৎসর কাল এই বিষয়ে চিন্তা করছি। আর আমার যে পর্যবেক্ষণ সেই দিক দিয়ে ইহা অত্যন্ত বাস্তব। আমার এক কাকা ক্রাইসলারে কাজ করেন, গাড়ির যন্ত্রপাতি জোড়া দেওয়ার কাজে। তিনি প্রচুর অর্থ বাঁচিয়ে স্যান ক্লেমেন্টে, একটি বাড়ি কেনেন যা স্যানডিয়াগোর, কাছেই শহরতলীর মধ্যে এক মূল্যবান উপকুলবর্তী জায়গা। তিনি সেই বাড়িরই বিছান্তে একাকী মৃত্যুবরণ করেন। তার শরীর এক সপ্তাহ পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায় নি-যতক্ষণ পর্যন্ত না এক প্রতিবেশী দেখলেন যে তার মেইল বক্সটি পত্রে পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে এবং বিশ্রী গন্ধ বেরোচ্ছিল। আরো এক কাকা, যার স্ত্রী গত হয়েছিলন,শয্যাতেই তার স্ট্রোক হয়ে সেখানেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়ে থাকেন যতক্ষণ পর্যন্ত না ম্যাসনিক লজ থেকে এক ব্যাক্তি তা লক্ষ্য করেন যে সভাতে তিনি সাধারণত যোগদান করেন সেখানে তিনি আসছেন না। তার শয্যাঘরের দরজাকে পরিশেষে তাদের ভাঙতে হয়, কেন না ইহা ভিতর থেকে তালা বন্ধ করা ছিল। সেখানে তিনি মুত্র ও বিষ্ঠার স্তুপের মধ্যে নিজের হাতে পিস্তলের সাথে পড়েছিলেন- কেননা তিনি সিঁধেল চোরের ভয়ে ভীত থাকতেন। নিকটবর্ত্তী প্রতিবেশীদের মধ্যেই এক মহিলার কন্যা ছিল যাকে হাসপাতাল থেকেই বলা হয়েছিল যেন তার মা’কে খাওয়ানো বন্ধ করে দিয়ে তাকে মরতে দেওয়া হয়। এই প্রকার কাহিনী এই ভাবে চলতেই থাকে। প্রত্যেকে যাদের জীবন এই জগতের প্রতি কেন্দ্রীভূত তারা আশাহীন অবস্থায় ঈশ্বর বিহীন অবস্থায় মারা পড়ে! স্ক্রুজের কথা আমাকে একেবারেই বলবেন না। সেই মতো কোন ভাবেই তা ঘটে না। ডিকেন্সের’ স্ক্রুজের মতো কেউই সেই ভাবে “বড়দিনের কীর্তনে” কোন ভাবেই পরিবর্তন হয় না। কেবলমাত্র খ্রীষ্ট ও মণ্ডলী ছাড়া কেউওই সেই ভাবে পরিবর্তিত হয় না। কেউই নয়! আমি একটা ছবি দেখেছিলেম, ষাট বৎসর আগে, যেখানে এক ব্যাক্তি ধীরে ধীরে চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছিল। সেখানে যতই সে বাঁচার চেষ্টা করে তত বেশী করেই সে নরমবালিতে ঠিক যেন ওটমিল গুঁড়ো- মাখা ময়দার মধ্যে সে নীচে ঢুকে যাচ্ছিল। এই অবস্থায় আর্তনাদ, ও চিৎকার করলেও কেউ সেখানে যায় নি। পরিশেষে কেবলমাত্র তার মাথাটাই সেই নরমবালিতে আটকে গিয়েছিল। সে আরো এক গভীর নাভিশ্বাস ছাড়তে থাকলো। এর ফলে ইহা তাকে নীচে নামিয়ে নিতে থাকলো। এই চলচ্চিত্র যখন আমি দেখি তখন আমি শিশু ছিলাম। ইহা আমার হৃদয়কে যেন স্তব্ধ করে দিয়েছিল। তখন আমার ভয়ে কণ্ঠকে চেপে ধরলাম। আমি যখন সেই চোরাবালিতে ঢুকে যাওয়ার কথা ভাবছিলাম আমার হাত তখন সেই আশঙ্কায় ঘামতে লাগলো! আপনি গভীরতার টানে নীচে যাবেন, গর্তে ডুবে যাবেন, আশাহীন জীবন নিয়ে ? না’কি আপনি পলায়ন করবেন? প্রায় সময়ে আমি বলে থাকি, প্রায় ত্রিশ বৎসর বয়সের পর থেকে কেউই পলায়ন করতে পারে না- প্রায় কেউই নয়! আমার মা ৮০ বৎসর বয়সে চলে গিয়েছেন- কিন্তু যেটা ছিল অত্যন্ত অস্বাভাবিক যা ঠিক লোহিত সমুদ্র বিভক্ত হয়ে যাওয়ার শামিল- অথবা অন্যান্য যে কোন অসম্ভাব্য অলৌকিক কার্যের মতোই! আমি যদি জীবনের চোরাবালি থেকে পলায়ন করতে চান তবে সেখানে কেবলমাত্র একটা মাত্র সম্ভাব্য পথ রয়েছে। আমি যা বলি তা চিহ্নিত করুন। জীবনের চোরাবালি থেকে পলায়ন করার কেবলমাত্র একটাই রাস্তা রয়েছে- কেবল একটি মাত্র পথ! আর অন্য কোন পথ নেই! তা এখানেই রয়েছে – “প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ,ও ঈশ্বরের প্রেম, এবং পবিত্র আত্মার সহ ভাগিতা, তোমাদের সকলের সহবর্ত্তী হউক। আমেন।” (২য় করিন্থিয়ান্স ১৩:১৪). করিন্থিয় মন্ডলীর অবস্থা ছিল খারাপ অবস্থায়। সেখানে মুখ্যত মণ্ডলীতে আলাদা হওয়ার ভাব, দ্বন্দ্ব ও দলাদলি, ভুল শিক্ষা, যৌনগত পাপ, এবং বহু হারিয়ে যাওয়া সদস্য ছিল (১৩:৫,৬)। তাদের সকলের প্রতি পল এইভাবে অত্যাশ্চর্য্য এক আশীর্বাদ মণ্ডলীর প্রতি উচ্চারণ করেন, এই শব্দে,“তোমাদের সকলের সহিত।” তাদের সকলের জন্য এটাই ছিল তার প্রার্থনা কারণ তিনি জানতেন অন্য আর কোন কিছুই তাদের এই আশাহীন জীবনের চোরাবালি থেকে উদ্ধার করতে পারবে না। আপনারও সেই একই বিষয়ের প্রয়োজন রয়েছে। ১. প্রথম, যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ আপনার প্রয়োজন রয়েছে। “প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ... তোমাদের সকলের সহবর্ত্তী হউক” (২য় করিন্থিয়ান্স ১৩:১৪). এখানে তিনি ত্রিত্ববাদ সম্বন্ধে বলেছেন। তিনি এখানে যীশু খ্রীষ্ট, পিতা ঈশ্বর, এবং পবিত্র আত্মার বিষয়ে বলেছেন। আর তিনি প্রার্থনা করছেন “প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ” তাদের সকলের সঙ্গেই থাকবে। আর সেটাই হল সেই প্রথম বিষয় যার জন্য প্রেরিতেরা প্রার্থনা করেছিলেন, কেননা সেটাই হল প্রথম বিষয় যেটা আমাদের প্রয়োজন রয়েছে। এটাই হল পরিত্রাণ লাভের প্রার্থনা ত্রিত্ব ঈশ্বরের দ্বারা করা হচ্ছে। এখানে লক্ষ্য করবেন “ঈশ্বরের প্রেমের” আগে প্রেরিতেরা “অনুগ্রহের” বিষয়কে উল্লেখ করেন। আরো লক্ষ্য করুন যে খ্রীষ্টের পূর্ণ শিরোনাম ও নাম তা এখানে প্রদান করা হয়েছে, “প্রভু যীশু খ্রীষ্ট।” ইহা ইঙ্গিত করে তাঁর ঐশ্বরিক স্বভাব সম্বন্ধে, কেননা তিনিই আমাদের প্রভু। ইহা ইঙ্গিত করে তাঁর মানবীয় স্বভাব,কেননা তিনি যীশু খ্রীষ্ট। ইহা নির্দেশ করে তাঁর পদাধিকারী সম্বন্ধে, খ্রীষ্টের হিসাবে, কেননা তিনি হলেন মশিহ প্রতিজ্ঞাত ব্যাক্তি, তিনি হলেন প্রভু যীশু খ্রীষ্ট। ইহা হল সেই ঐশ্বরিক এবং মানবীয় ব্যাক্তি যার অনুগ্রহ আমাদের প্রয়োজন। আর ইহা হল সেই ব্যাক্তি, প্রভু যীশু খ্রীষ্ট, যিনি আমাদের প্রতি অনুগ্রহের যোগান দেন। যে সমস্ত ব্যাক্তি যারা উদ্ধার লাভ করেছে তারা ভালো ভাবেই জানেন যে তিনি প্রভু যীশু খ্রিষ্টের অনুগ্রহের দ্বারা উদ্ধার লাভ করেছেন। যারা হারিয়ে গিয়েছে দেখবেন যে প্রভু যীশু খ্রীষ্টের কোন প্রয়োজনই তাদের নেই। তারা তাঁকে পদদলিত করেছে (হিব্রুজ ১০:২৯)। তারা তাঁকে অবজ্ঞা ও প্রত্যাখান করেছে, আর তাঁর কাছ থেকে নিজেদের মুখকে লুকিয়েছে (ঈশা ৫৩:৩)। তাঁর কাছে আসাটাকে তারা প্রত্যাখান করেছে (যোহান ৫:৪০)। তারা তাঁকে ঘৃণা করে অবজ্ঞা করেছে (ঈশা ৪৯:৭)। গান্ধীজি ও জন কেনেডির বিষয়ে লোকেরা ভালো কথা বলে থাকেন, যারা উভয়েই আভাসকারী ব্যাক্তি ছিলেন। তারা মহম্মদের বিষয়ে ভালো কথাই বলেন, যিনি ছিলেন মন্দ-আত্মাগ্রস্থ প্রেমিক এবং হত্যাকারী। তারা চে গুয়েভারা সম্বন্ধে ভালো কথা বলেন, যিনি ছিলেন হত্যাকারী ও মিথ্যাবাদী। কিন্তু তারা যখন যীশুর কাছে আসেন, তখন তাঁকে ঘৃণা করেন। আপনি যদি কলেজ গামী হোন তবে জানেন যে আমি সঠিক। তবে কলেজের অধ্যাপকেরা আক্ষরিক ভাবেই ঈশ্বরের পুত্র, প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে ঘৃণা করেন! ৩১ শে অক্টোবর তারা প্রানী দেহের কঙ্কাল এবং ডাইনি আর কালো যাদুকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেন নি। স্টোর্স এবং স্কুল থেকে তারা “হ্যালোউইন” শব্দটাকে নিষিদ্ধ করেনি। কিন্তু তারা আমেরিকার প্রত্যকটি স্কুল থেকে “খ্রীষ্টমাস” শব্দটাকে নিষদ্ধ করে দিয়েছে, এমন কি অনেক স্টোর্স থেকেও, কেননা ইহার মধ্যে “খ্রীষ্ট” বলে শব্দটা রয়েছে। তারা ডাইনি বিদ্যা, ও হ্যালোউইনের কংকাল বিদ্যাকে ভালোবাসে–কিন্তু তারা খ্রীষ্টের নামকে ঘৃণা করে। তারা “খ্রীষ্টমাস” নামটাকেও ঘৃণা করে। এই বৎসরে “খ্রীষ্টমাস” নামটা আমি কেবলমাত্র একবারই দেখেছি। তা ছিল লসএঞ্জেলেসের ডাউন টাউনে! তাদের, “ভাঁড়ার ঘরের,” পার্শ্বে ইহা লেখা রয়েছে “মেরী খ্রীষ্টমাস,” এটা হল একটা পুরাতন রেষ্টুরেন্ট যেটা পূর্বতন মেয়র রিচার্ড রিয়রডানের, জন সাধারনের এক প্রতিনিধি যিনি এখন পর্যন্ত রবিবার দিনে মণ্ডলীতে যান। লস এঞ্জেলেসের সিটি হলের জানালা গুলোতে খ্রীষ্টমাসের সময়ে বাতি জ্বলতে দেখে হৃদয়কে যেন উষ্ণতায় ভরিয়ে তোলে। কিন্তু তাও আর নেই। একটি ছোট দলের নাস্তিক যুদ্ধ দমনকারী জঙ্গী ইহাকে ছিঁড়ে দিয়েছে, আর অন্য কোন খ্রিষ্টিয়ানদের যথেষ্ঠ ক্ষমতা নেই যে তাদের বন্ধ করে বা বাধা দেয়! আজকে প্রভু যীশু খ্রীষ্ট অবজ্ঞাত, উপহাস, ও ঘৃণার ব্যাক্তি-এমন কি খ্রীষ্টমাসের সময়েও! নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে এক বৃহৎ নিয়ন আলোকের মূল্য দেওয়া হয়েছে “আমেরিকার নাস্তিকদের দ্বারা।” ইহাতে বলা হয়েছে, “খ্রীষ্টমাসের সময়ে, খ্রীষ্টের প্রয়োজন কার রয়েছে? কারোর প্রয়োজন নেই!” যদি তারা এইভাবে ঝুলিয়ে দেয়, “রামজানের সময়ে মহম্মদের প্রয়োজন কার রয়েছে? কারোর প্রয়োজন নেই!” তবে তারা আক্রান্ত হবে। তারা যদি যথাযথ ভাবে হিব্রু, আরব ও আসিরীয় গোষ্ঠির বিরুদ্ধচারী বলে বিবেচিত হবেন যদি বলেন, “পবিত্রকরণের সময়ে কার ইজ্রায়েলের প্রয়োজন? কারোরই প্রয়োজন নেই!” কিন্তু রাজনীতির দিক দিয়ে কপটীদের কাছে এটাই ঠিক ও যথযথ যেন তাঁর জন্মদিনে খ্রীষ্টমাসে বা বড়দিনে খ্রীষ্টকে গুঁড়িয়ে দেন! বিল ও রাইলি, ফক্স নিউজ, সত্যি! সেখানে সত্য সত্যই “খ্রীষ্টমাসের সময়ে যুদ্ধ” চলছে! খ্রীষ্টিয়ানিটির বিরুদ্ধে সত্য সত্যই এক যুদ্ধ চলছে! মানুষ পাপের মধ্যে যীশুকে ঘৃণা করছে! “দুঃখার্ত মানুষ,” কি এই নাম ওহ, কি বিরাট দুঃখই না আমি পাই যখন আমি মনে করি সেখানে বেশ কিছু যুবক ব্যাক্তি রয়েছে, যারা প্রতি রবিবার আমাদের মন্ডলীতে যোগদান করে, কিন্তু তাঁর উপরে নির্ভর করার প্রতি যীশুতে যথেষ্ঠ নির্ভর করে না! ওহ, কি ভাবে আপনি ঈশ্বরের সেই অনুগ্রহকে উপলব্ধি করবেন যদি আপনি দিয়াবলের দিকে থাকেন? আপনি যদি যীশুকে অবজ্ঞা করে চলেন তা হলে আপনি আদৌ কেমন করে পরিত্রান লাভ করবেন,যদি তাঁর উপরে নির্ভর করার প্রতি আপনি যথেষ্ঠভাবে তাঁকে প্রেম না করেন! কি ভাবে আপনি ঈশ্বরের অনুগ্রহ ও আনুকুল্য আদৌ উপলব্ধি করবেন আপনি যদি ক্রমাগত ভাবে প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে প্রত্যাখ্যান করে চলেন? একদিন খ্রীষ্টমাসের সময়ে আপনি সেই জলাশয়ের ধারে বয়স্ক বুড়ো লোকটির মতো বয়সে উপনীত হবেন-একা,আশাহীন অবস্থায়, সেই খ্রীষ্টমাসের সময়ে। অনুগ্রহ বিশেষত এমন যা প্রত্যেক অপরাধী, কলঙ্কিত, আশাহীন পাপীর প্রয়োজন রয়েছে! আর কারো কাছে নয় যে অনুগ্রহ আপনার দরকার তা যীশুর কাছে আছে। এখনই তাঁর কাছে যান, তাই বড় দেরী হয়ে যাওয়ার আগে! আর তখনই আপনি প্রেরিত পীটারের সঙ্গে বলতে সক্ষম হবেন, “কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি উহারা যেমন আমরাও তেমনই প্রভু যীশুর অনুগ্রহ দ্বারা পরিত্রাণ পাইব” (প্রেরিত ১৫:১১). ২. দ্বিতীয়, ঈশ্বরের সেই প্রেম আপনার প্রয়োজন। “প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ, ও ঈশ্বরের প্রেম...এবং পবিত্র আত্মার সহভাগীতা তোমাদের সকলের সহবর্তী হোক” (২য় করিন্থিয়ান্স ১৩:১৪). ডাঃ চার্লস হজ, উনবিংশতীতম শতাব্দীর এক মহান ধর্মতত্ত্ববিদ, বলেন, “এক মত অনুযায়ী [এক ভাবে দেখলে] ঈশ্বরের প্রেমই হল উদ্ধারের এক উৎস। তাঁর পুত্রকে আমাদের দান করার দ্বারা ঈশ্বর তাঁর প্রেমকে আমাদের কাছে প্রকাশ করলেন, “‘কিন্তু ঈশ্বর আমাদের প্রতি তাঁর নিজের প্রেম প্রদর্শন করিতেছেন, যার দ্বারা, কারণ আমরা যখন পাপী ছিলাম, তখনও খ্রীষ্ট আমাদের নিমিত্ত প্রাণ দিলেন’(রোমিয় ৫:৮). কিন্তু অন্য দিক দিয়ে [অন্য ভাবে দেখলে পর] খ্রীষ্টের অনুগ্রহ ও কার্যের প্রতি আমাদের কাছে ঈশ্বরের যে প্রেম তা যথাযথ ভাবে উপযুক্ত। আর তা, সেই প্রেমের প্রকাশ ক্ষমার মধ্যে প্রকাশমান, যা কিনা মানুষের পরিত্রাণ ও পবিত্রকরনই, খ্রীষ্টের কার্যের উপরে এক শর্তবহুল বিষয়। তাঁর পুত্রের মৃত্যু দ্বারা আমরা ঈশ্বরের প্রতি পুণঃমিলিত হয়েছি। আমাদের পাপের জন্য তাঁর পরিতুষ্টি জনক মৃত্যূর প্রয়োজন ছিল যেন আমাদের অস্তিত্বকে ঈশ্বরের সহভাগীতার মধ্যে প্রকৃত ভাবে যুক্ত করেন ও তাঁর প্রেমের অংশীদার করে গেলেন। অতএব প্রেরিত খ্রীষ্টের অনুগ্রহকে ঈশ্বরের প্রেমের আগে বসান, বোধশক্তি যেভাবে উল্লেখিত হয়েছে, সেই ভাবেই ইহার প্রকাশকে, এক গুণাবলীর পদ মর্য্যাদা রুপে অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়েছে।” (Charles Hodge, Ph.D., 1 and 2 Corinthians, The Banner of Truth Trust, 2000 reprint, p. 689; note on II Corinthians 13:14). উইলিয়াম আর. নিউওয়েল ইহাকে এই ভাবে উল্লেখ করেন, ওহ, সেই প্রেম যা পরিত্রাণের পরিকল্পনাকে আকর্ষণ করে! এই ভাবেই কি আমরা ঈশ্বরের প্রেমকে উপলব্ধি করি না? ডাঃ লেনস্কি নির্দেশ করেন যে “সেই ব্যাক্তির সুশৃঙ্খল ভাব সেই সঙ্গে তাদের উপহারের যে শৃঙ্খলভাব সেগুলোও খুবই তাৎপর্যপুর্ণ।” প্রথমেই আমরা প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহকে গ্রহণ করে থাকি, আর তার পরেই আমরা ঈশ্বরের প্রেমকে অনুভব করি। প্রথমেই আমরা খ্রীষ্টের অনুগ্রহকে গ্রহণ করি, আর তার পরেই আমরা ঈশ্বরের প্রেম সম্বন্ধে জানি। (R. C. H. Lenski, Ph.D., The Interpretation of St. Paul’s First and Second Epistles to the Corinthians, Augsburg Publishing House, 1969 edition, p. 1339; ২য় করিন্থিথিয়াস ১৩:১৪’র নোট). সেটা ছিল আমার নিজের অভিজ্ঞতা, এবং ইহা (বা হবে) আপনারও অভিজ্ঞতা। প্রথমেই আমি যীশুর প্রতি আকর্ষীত হই। আমি প্রথমেই প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ উপলব্ধি করার পরে, আমি কি ঈশ্বরের প্রেমকে জানতে, ও বুঝতে শুরু করেছি। আপনি যদি এখনো হারিয়ে গিয়েছেন, তবে অতি অবশ্যোই প্রথমেই যীশুর কাছে আসার প্রয়োজন রয়েছে। খ্রীষ্টের কাছে আসার পরে আপনি ঈশ্বরের প্রেমকে জানতে শুরু করবেন! ডাঃ লেনস্কি বলেছেন, “আশীষ বচনের মধ্যে যথাযথ ভাবে ঈশ্বরের এই প্রেম দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে রাখে” (ibid.). প্রথমে, আপনাকে অতি অবশ্যই খ্রীষ্টের কাছে আসতে হবে। আর তারপরেই আপনি ঈশ্বরের প্রেমকে জানতে পারবেন! এই পন্থাতেই পাপীরা পরিত্রাণ লাভ করে! যীশুর কাছে আসুন, আর তারপরেই আপনি জানতে শুরু করবেন ঈশ্বর আপনাকে কতটা ভালোবাসে! আমি পুণরায় চিন্তা করছি শরীর চর্চা কেন্দ্রের বৃদ্ধ লোকটির কথা। বহু বছর আগে তিনি খ্রীষ্ট এবং মণ্ডলীর থেকে দূরে হাঁটতে শুরু করেছিলেন-আর এখন খ্রীষ্টমাসের সময়ে এই জগতের মধ্যে তিনি যেন একা-ঈশ্বরের প্রেমবিহীন অবস্থায়! এই রকম আপনার জীবনে হতে দেবেন না! এখনই খ্রীষ্টের কাছে আসুন, আর তবেই আপনি ঈশ্বরের প্রেমকে উপলব্ধি করতে পারবেন! ৩. তৃতীয়, পবিত্র আত্মার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করার প্রয়োজন আপনার রয়েছে। “প্রভু যীশুখ্রীষ্টের অনুগ্রহ, ও ঈশ্বরের প্রেম, ও পবিত্র আত্মার সহভাগীতা, তোমাদের সকলের সহবর্তী হোক। আমেন।” (২য় করিন্থিয়াস ১৩:১৪). গ্রীক ভাষাতে “সহভাগীতা” শব্দকে অনুবাদ করা হয়েছে এক অত্যন্ত উষ্ণ এবং বন্ধুত্বপরায়ন শব্দে কইনোনিয়া। ইহার অর্থ “একীভূত থাকা” অথবা “সহভাগীতা।” আমাকে অতি অবশ্যই ডাঃ লেনস্কির উদ্ধৃতি পুণরায় দেওয়ার প্রয়োজন, কেননা ইহাকে তিনি খুব সুন্দর এবং ভালোভাবে ব্যাক্ত করেছেন। তিনি বলেন, পবিত্র আত্মা আমাদের প্রতি এমন ভাবে প্রবেশ করে ও আমাদের এমন ভাবে আলিঙ্গন করে সহভাগীতা প্রদান করে যার মধ্যে সমস্ত অনুগ্রহ এবং প্রেম দেখতে পাওয়া য়ায়। এই সহভাগীতা বহুদূর থেকে সম্প্রসারিত করা হয় না কিন্তু এটা আমাদের মধ্যে এমন ভাবে একীভূত হয় যা আমাদের উপলব্ধির বহির্ভুত (ইবিড.,পৃ.১৩৪১). এলিশা হফম্যান পবিত্র আত্মার এই সহভাগীতা ও অংশগ্রণের বিষয় কে বলেন “অনন্তকালীন বাহুর মধ্যে ঝোঁকা বা আলিঙ্গন করা।” শুনুন, কি অদ্ভুত সহভাগীতা, কি অদ্ভুত ঐশ্বরিক আনন্দ, আমার মা সেই পুরাতন গানটি খুবই পছন্দ করেন। তিনি পরিত্রাণ লাভ করার পরে বহুবার আমরা একত্রে মিলে ইহা গেয়েছি। সেটাকেই বলে অংশগ্রহণ করা, সেটাই হলো সহভাগিতা, আমরা যখন যীশুর দ্বারা পরিত্রাণ লাভ করি তখন সেটা পবিত্র আত্মার সঙ্গে আমাদের সঙ্গে থাকে! কি অদ্ভুত সহভাগীতা, কি অদ্ভুত এক ঐশ্বরিক আনন্দ, অনন্তকালীন বাহুতে জড়িয়ে থাক! “প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ, ও ঈশ্বরের প্রেম, এবং পবিত্র আত্মার সহভাগিতা, তোমাদের সকলের সহভাগিতা তোমাদের সকলের সহবর্তী হোক। আমেন।” (২য় করিনথিয়ান্স ১৩:১৪). ডাঃ হজ বলেছেন, “ত্রিত্ত্ববাদের যে শিক্ষা সেই বিষয়ে এই অনুচ্ছেদ পরিষ্কার ভাবে স্বীকৃতি প্রদান করে, তা হল খ্রীষ্টিয় মতবাদের ভিত্তিমূলক শিক্ষা। কেননা খ্রীষ্টিয়ান হলেন এমন এক ব্যাক্তি যিনি প্রভু যীশুর অনুগ্রহ, ঈশ্বরের প্রেম, ও পবিত্র আত্মার সহভাগিতার অণ্বেষণ এবং তা উপলব্ধি করেন।” (ইবিড., পৃ. ৬৯০)। আমার শরীর চর্চার কেন্দ্রে সেই বৃদ্ধ লোকটির বিষয়ে দুঃখ হয় যিনি জ্যাকুজির থেকে দূরে অন্ধকারের মধ্যে চলে যান। ত্রিত্ত্ববাদের যে আশীর্বাদ সেই আনন্দ উপলব্ধি করাটা তার কাছে ব্যার্থ হয়ে যায়। বিখ্যাত প্রচারক ডাঃ ডব্লুউ. এ. ক্রিসোয়েল ইহাকে ভালভাবে উল্লেখ করেন। যখন একজন মানুষ সত্য ঈশ্বরের আরাধনা করেন, তিনি যখন প্রভু যীশু খ্রীষ্টের সম্মুখে নতজানু হন, তিনি যখন পবিত্র আত্মার সাক্ষ্যকে নিজের হৃদয়ে গ্রহণ করেন যিনি যীশুর পরিত্রাণ কারী অনুগ্রহের প্রতি নির্দেশ করেন, তখন তিনি মর্যাদা লাভ করেন, তিনি উন্নত হন, নৈতিক ভাবে উন্নতি সাধন করেন। তার জীবনে যা কিছু গুরুত্বপূর্ণ তা পবিত্রকৃত হয় এবং ঐশ্বরিক পদমার্যাদা এবং পবিত্রকৃত হন। সেখানে কেবল একটি ঈশ্বরই আছেন আর তাঁর নাম হল আমাদের পিতা ঈশ্বর, এবং পরিত্রাণকারী ঈশ্বর, এবং আমাদের আত্মার উদ্ধারকারী ঈশ্বর- পবিত্র আত্মার সাক্ষ্য এবং চলমান অনুগ্রহ। আমেন। (W. A. Criswell, Ph.D., Great Doctrines of the Bible – Volume 2, Zondervan Publishing House, 1982, p. 77). আমি প্রার্থনা করি আজ রাত্রে আপনি যীশুর কাছে আসবেন। তিনি আপনাকে নিস্ফলা স্বার্থপর এবং পাপ পূর্ণ জীবন থেকে উদ্ধার করবেন। যে রক্ত তিনি ক্রুশের ওপর ঝরিয়েছেন তার দ্বারা তিনি আপনাকে পরিষ্কার করবেন। তাই যীশুর কাছে আসুন এবং ঈশ্বরের প্রেমের বিষয়ে জানুন, এবং পবিত্র আত্মার সহভাগীতা উষ্ণকারী হৃদয় লাভ করুন। যীশুর কাছে আসার জন্য আপনি যদি আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চান, তবে এই মুহুর্তে আপনার স্থান ছেড়ে এই অডিটরিয়ামের পিছনে চলে যান। ডাঃ কাগান আপনাকে একটি ঘরে নিয়ে যাবেন যেখানে আপনি কথা বলতে ও প্রার্থনা করতে পারেন। ডাঃ চ্যান, অনুগ্রহ করে এখানে এসে প্রার্থনা করুন যেন আজ রাত্রে কেউ যীশুতে নির্ভর করতে পারে। আমেন। (সংবাদের পরিসমাপ্তি) আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net - আপনি এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা সংবাদের আগে শাস্ত্রের যে অংশ পাঠ করা হয়েছে, তা করেছেন মিঃ আবেল প্রধম্মে ২য় করিনথিয়ান্স ১৩:১১-১৪ |
খসড়া চিত্র পরিত্রাণ ত্রিত্বের মধ্য দিয়ে– লেখকঃ ডাঃ আর.এল.হাইমার্স, জুনি. “প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ,ও ঈশ্বরের প্রেম, এবং পবিত্র আত্মার সহ ভাগিতা, তোমাদের সকলের সহবর্ত্তী হউক। আমেন।” (২য় করিন্থিয়ান্স ১৩:১৪). ১. প্রথম, যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ আপনার প্রয়োজন রয়েছে,
২য় করিনথিয়ান্স ১৩:১৪এ; ২. দ্বিতীয়, ঈশ্বরের সেই প্রেম আপনার প্রয়োজন, ২য় করিনথিয়ান্স ১৩:১৪বি; রোমানস ৫:৮. ৩. তৃতীয়, পবিত্র আত্মার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করার প্রয়োজন আপনার রয়েছে, |