এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
মন্ডলী কেন নিদ্রাগত এবং শীতল হয়ে যাচ্ছে (শেষকালের মণ্ডলীসমূহ–প্রথম ভাগ) লেখকঃ ডাঃ আর.এল.হাইমার্স,জুনি. ১৩-ই অক্টোবর,২০১৩ সালে লস এঞ্জেলেসের ব্যাপটিস্ট ট্যাবারনেকেলে সদাপ্রভুর দিনে “আর দুষ্টদের মধ্যে কেউই বুঝিবে না; কেবল বুদ্ধিমানেরাই বুঝিবে” (দানিয়েল ১২:১০). |
দানিয়েলের দ্বাদশতম অধ্যায় বলে অন্ত বা শেষ সম্বন্ধে বেশ কিছু ভাববাণী উল্লেখ করা হয়েছে। প্রথম পদে আমরা এক ভীষণ ক্লেশের সময়ের বিষয়ে পড়ি। দ্বিতীয় পদে আমাদের বলা হয়েছে প্রকৃত খ্রীষ্টিয়ানদের উত্তেজনা পূর্ণ অবস্থা সম্বন্ধে, এবং মৃত্তিকার ধুলি থেকে নিদ্রিত লোকেদের জাগ্রত হয়ে ওঠার বিষয়ে। চতুর্থ পদে “শেষ সময়ে” ইতঃস্তত ধাব-মান হয়ে ওঠার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। পঞ্চম থেকে সপ্তম পদ পর্যন্ত আমাদের বলা হয়েছে শেষ সাড়ে তিন বৎসরকাল সময়ধরে যে যাতনা হবে সেই বিষয়ে। কিন্তু অষ্টম ও নবম পদ দুটি সামান্য চিত্তাকর্ষক। তাদের আমরা দেখবো। ভাববাদী বলেছেন, “আমি এই কথা শুণিলাম বটে, কিন্তু বুঝিতে পারিলাম নাঃআমি তখন কহিলাম, হে আমার প্রভু, এই সকলের শেষ ফলটা কি হবে? [এসবের থেকে সব শেষ লাভটা কি?] এবং তিনি বলিলেন, তুমি প্রস্থান কর, হে দানিয়েলঃ কেননা শেষকাল পর্যন্ত এই বাক্য সকল রুদ্ধ [মুদ্রাঙ্কিত] থাকিবে” (দানিয়েল ১২:৮-৯). উপরের দিকে তাকান, অনুগ্রহ করে, যদিও দানিয়েল সেই সমস্ত আগত ঘটনাবলীর সাক্ষী ছিলেন, কিন্তু তিনি সমস্ত কিছু ভালো ভাবে বুঝতে পারেন নি যে ইহার অর্থ কি। ঈশ্বর তাকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বললেন এই সকল শেষ সময়ে বা কালে স্থান নেবে, কিন্তু সেগুলো তখন পর্যন্ত গোপন থাকবে। এরপরে, “শেষ সময়ে”-“জ্ঞানের বৃদ্ধি হবে” (দানিয়েল ১২:৪)। ডাঃ জে. ভার্নন ম্যাকগী বলেন, “আমি বিশ্বাস করি যে তা ভাববাণীর জ্ঞানের বিষয়ে নির্দেশ করে”(Thru the Bible, Thomas Nelson, 1982, volume III, p. 605; note on Daniel 12:4). আমার মনে হয় ডাঃ ম্যাকগী মূলত ঠিক ছিলেন। বাইবেল ভাববানীর যে জ্ঞান তা পবিত্র আত্মার দ্বারা উনবিংশতিতম শতাব্দীর প্রায় আড়াই শতাব্দী পর্যন্ত প্রকৃতভাবে আলোকিত হয়ে ওঠে নি। ঈশ্বর যেমনভাবে দানিয়েলকে বলেছিলেন, “শেষকাল পর্যন্ত এই সব বাক্য সকল রুদ্ধ ও মুদ্রাঙ্কিত থাকিবে”(দানিয়েল ১২:৯)।আমরা যখন শেষ কালের বা সময়ের দিকে এগিয়ে চলেছি তখন বাইবেলের যে ভাববাণী রয়েছে তা অত্যন্ত ভাবেই রক্ষণশীল খ্রিষ্টিয়ানদের কাছে বিংশতিতম শতাব্দীর, প্রায় সময়ের জন্য চিত্তাকর্ষক ছিল যেমন যেমন আমরা শেষ-সময়ের দিকে এগোতে থাকি। কিন্তু, সেই সঙ্গে অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক ভাবেই, বাইবেলের ভাববানী বিষয়ক অধ্যয়ন ১৯৮০ সালের সময় থেকে যেন এক কায়দা বা ধরণে রুপান্তরিত হয়েছে। আজকে আমাদের মন্ডলীতে কোন একজন খুব কম সময়েই এই ভাববাণীর বিষয়ে অধ্যয়ন করে। আমি বিশ্বাস করি দানিয়েল বারো অধ্যায়ে এই উভয় ঘটনাকেই তুলে ধরা হয়েছে। দানিয়েলকে বলা হয়েছিল যে “শেষ সময়ে” বাইবেল ভাববাণীর যে জ্ঞান তা বৃদ্ধিলাভ করবে। কিন্তু এরপরেও তাকে বলা হয়েছিল,“...কিন্তু দুষ্টেরা দুষ্টাচারণ করিবেঃ আর দুষ্টদের মধ্যে কেহ বুঝিবে না; কিন্তু বুদ্ধিমানেরা বুঝিবে”(দানিয়েল ১২:১০). ডাঃ ম্যাকগী এই বিষয়ে মন্তব্য করেন, “কোন দুষ্টেরাই তা বুঝবে না” তা কেবলমাত্র সাধারণ মানুষকেই নির্দেশ করে। “কিন্তু প্রাণীক মনুষ্য ঈশ্বরের আত্মার বিষয়গুলি গ্রহণ করে নাঃ কেননা তাহার কাছে সে সকল মূর্খতাঃ আর সে সকল সে জানিতে পারে না, কারণ তাহা আত্মিক ভাবে বিচারিত হয়” (১ম করিন্থিয়াস ২:১৪). আর সেটাই আমাদের কাছে একটি যুক্তি প্রদর্শন করে যে আজকের এই বর্তমান দিনে আমাদের মন্ডলীতে খুব সামান্য প্রচার হচ্ছে সেই বিষয়ে। ইহার কারণ এটাই কেননা বহু প্রচারক রয়েছেন তারা প্রায় রুপান্তরিত বা কনভার্ট হয় নি–সুতরাং এই প্রকার গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়বস্তুর প্রতি তাদের চক্ষু মুদ্রিত রয়েছে। পুরাতন সময়ের ব্যাক্তিরা যথেষ্ঠ আত্মিক ছিলেন। কিন্তু আমার কাছে ইহা মনে হয় যেন এক বৃহত্তর সংখ্যায় কিশোর প্রচারকেরা এতটাই জাগতিক, যাদের মধ্যে অনেকেই নুতন জন্ম পর্যন্ত লাভ করেন নি। আর এই কারণেই আমরা বাইবেলের ভবিষ্যবাণির বিষয়ে খুব অল্প সংবাদই গত পঁচিশ বৎসর কাল বা তার বেশী সময় কাল ধরে শুনতে পেয়েছি। ইহা সত্য সত্যই এক লজ্জার বিষয়। আমার সহকার্য্যকারী সঙ্গী ডাঃ কাগান বলেন, “যথার্থ সময়েই এই সমস্ত ভবিষ্যবানী সকল পূর্ণতা লাভ করেছে,কিশোর প্রচারকেরা এই ভাববাণীর বিষয় প্রচার করা সম্পূর্ণ ভাবেই বন্ধ করে দিয়েছে।” শেষ সময়ে কখনো আপনি বাইবেলের ভবিষ্যবাণীর উৎসর্গীকৃত সংবাদ শুনেছেন? ডাঃ ক্রিস ওয়েল চলে গিয়েছেন! ডাঃ ম্যাকগী’ও চলে গিয়েছেন! ডাঃ এম.আর. ডেল ইয়ান চলে গিয়েছেন! এখন আমরা যে সমস্ত বিষয় শুণছি তা কান চুলকানি, মানুষের দ্বারা বলা কোমল কথা যারা বিতর্কিত বিষয় সম্বন্ধে বলার বিষয়ে ভীতপ্রায় যা মানুষের শোণার প্রয়োজন! বিলি গ্রাহামের বয়স এখন ৯৫ বৎসর। তিনি ভবিষ্যবানীর বিষয়ে পুণরায় বলবেন বলে মনে হয় না। “সিদ্ধান্তবাদের” বিষয়ে, আমি বিলি গ্রাহামের সঙ্গে সহমত পোষণ করি না কিন্তু বাইবেলের যে ভবিষ্যবাণী সেই বিষয়ে আমি কোন দ্বিমত পোষণ করি না। ১৯৬৫ সালে তিনি বাইবেলের ভাববাণীর উপরে সত্য সত্যই এক বলিষ্ঠ-বিষয় লিখেছিলেন যার শিরোনাম, জগতের অগ্নিশিখা (Doubleday and Company)। সেই বইয়ের মধ্যে বিলি গ্রাহাম শেষ-সময়ের এইরুপ বর্ণনা উল্লেখ করেন, যীশু বলেছেন বেশ কিছু চারিত্রিক সমন্বিত ভবিষ্যকালীন প্রজন্ম থাকবে যারা ইঙ্গিত প্রদান করবে যে সেই শেষ সময় খুবই সন্নিকটে। অন্য ভাবে বলা যায়, কোন দিক দিয়ে সেখানে আবার “এক্স প্রজন্ম” থাকবে... যেখানে সমস্ত চিহ্নগুলো (একত্রিত হয়ে) সমকেন্দ্রীভুত হয়ে উঠবে... যদের হৃদয় যীশুর দ্বারা পরিবর্তিত, যাদের মন পবিত্র আত্মার দ্বারা আলোকিত, তারাই সেই দিনের চিহ্ন সমূহ পড়তে সক্ষম হবে আর লেকেদের সেইভাবে সতর্ক করে দেবে যেভাবে নোয়াহ করেছিলেন। ইহা মনে হচ্ছে যেন আজকে সেই সমস্তগুলো কোন ভাবে একত্রিত হচ্ছে (একসঙ্গে আসছে) প্রথম বারের জন্য যখন থেকে যীশু স্বর্গে উন্নীত হয়েছেন (Billy Graham, D.D., World Aflame, Doubleday and Company, 1965, p. 216). সেই সমস্ত চিহ্নগুলো আমরা আমাদের চারপাশে প্রায় প্রত্যেক দিনেই দেখতে পাচ্ছি। নিশ্চিত ভাবেই এটা হল জেনারেশান এক্স। নিশ্চিতভাবেই এটা হল “শেষ সময়।” কিন্তু আমাদের মন্ডলীগুলোতে ইহার বিষয়ে আমরা তেমনভাবে কিছু শুণি না! আমি এই বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয় কেননা বর্তমান দিনে আমাদের যাজক সম্প্রদায়ের মধ্যে মাংসিক কামাশক্তির ফলেই এই বিষয় আমরা তেমন ভাবে শুণতে পাই না। “আর দুষ্টদের মধ্যে কেউই বুঝিবে না; কেবল বুদ্ধিমানেরাই বুঝিবে” (দানিয়েল ১২:১০). শেষ সময়ের মন্ডলীর বিষয়ে বাইবেলে বেশ কিছু চিহ্ন এখানে প্রদান করা হয়েছে। ১. প্রথম, শেষ সময়ে মন্ডলীর নিদ্রাগত অবস্থান নিয়ে বাইবেলের ভাববানী। নতুন নিয়ম শেষ-সময়কার মন্ডলীর বিষয়ে যে দু প্রকার অনুকরণশীল চিত্র তুলে ধরে তা আমাদের অতি অবশ্যই বুঝে উঠতে হবে। দৃষ্টান্ত স্বরুপ, আমাদের বলা হয়েছে “পাপাচারের বৃদ্ধি ঘটবে” ম্যাথুজ ২৪:১২-তে। আর এই অবস্থা সেই একই সময়ে বিদ্যমান হবে যেখানে “সর্বজাতির কাছে সাক্ষ্য দিবার নিমিত্ত রাজ্যের এই সুসমাচার সমুদয় জগতে প্রচার করা যাইবে; আর তখন শেষ উপস্থিত হইবে”(ম্যাথুজ ২৪:১৪)। প্রকাশিত বাক্যে আমরা দেখতে পাই স্বধর্ম ত্যাগী মন্ডলীর বহুজাতিদল বিশিষ্ট এক “বিরাট দল” যারা প্রচন্ড ক্লেশের মধ্যে উদ্বিপনার দ্বারা জীবিত ছিল, প্রকাশিতবাক্য ৭:৪-১৭। একদিন রাত্রে আমি তথ্যবহুল একটা ভিডিও দেখছিলাম যেখানে সাউদার্ন আফ্রিকাতে খ্রীষ্টিয়ানিটির বিস্ফোরণকারী বৃদ্ধির বিষয় তুলে ধরা হয়েছিল (“আফ্রিকাতে খ্রীষ্টিয়ানিটির উত্থানঃ বিস্ফোরক ভাবে আফ্রিকাতে খ্রীষ্টিয়ানিটির বৃদ্ধি উৎপাদন,” পরিচালিত জেমস অল্টের দ্বারা, PhD).ভিডিও’র মধ্যে,একজন কালো ধর্মতত্ত্ববিদ, দেখালেন কি ভাবে এই জগতে খ্রীষ্টিয়ানিটির উত্তর গোলার্ধে অবনতি হয়েছে, পক্ষান্তরে দক্ষিণ গোলার্ধে, এবং চীনে, এক চূড়ান্ত আকারে এই খ্রীষ্টিয়ানিটি বর্ধনশীল হয়েছে। এই খ্রিষ্টিয়ানিটিকে অন্য আরো একভাবে ব্যাখ্যা করা য়ায় যা কিনা উন্নতশীল জগতে (ইউরোপ,আমেরিকা ইত্যাদি) জায়গায় তা শীতল ও মৃতপ্রায় হয়ে উঠেছে পক্ষান্তরে তৃতীয় বিশ্বে ইহা অভূতপূর্ব জীবনদায়ী হয়ে বর্ধিষ্ণু হয়েছে। নিশ্চিত হওয়া য়ায়, যে এই সমস্ত মণ্ডলীর কোন কোন জায়গাতে ভ্রান্ত মতবাদ ও শিক্ষা রয়েছে, কিন্তু তা উদ্দীপনার সময়ে সবসময়ের জন্যেই তা সত্য। কিন্তু এই সংবাদের মধ্যে আমরা ইউরোপ ও আমেরিকার প্রতি আলোকপাত করছি। আর সেটাই গুরুত্বপূর্ণ কেননা জগতের বহুকিছুই এখম পর্যন্ত আমাদের প্রতি তাকিয়ে রয়েছে, আর তারা আশা রাখছেন আমরা যেন এক আদর্শ হতে পারি খ্রীষ্টিয়ানিটির – প্রসঙ্গত, যদিও, আমাদের আনেক মন্ডলী বৃহত্তর ভাবে ভরাডুবি হয়েছে এক নিম্ন পর্যায়ে, লাউডেসিয়ান রাজ্যে। আমি অনুভব করতে পারছি যে কিছু লোক রয়েছে যারা এটাকে বুঝতে পারছেন না কেননা, আমাদের পাঠ্যাংশ বলে, “আর দুষ্টদের মধ্যে কেউই বুঝিবে না; কেবল বুদ্ধিমানেরাই বুঝিবে” (দানিয়েল ১২:১০). জৈতুন পর্বতে খ্রীষ্টের যে উপদেশে (জৈতুন পর্বতের বক্তৃতা) শিষ্যদের প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হয়েছে, “কি হবে আপনার আগমনের চিহ্ন জানান,এই পৃথিবীর শেষ দিন?” (ম্যাথুজ ২৪:৩)। ম্যাথুর বাকি ২৪, এবং ২৫ অধ্যায় খ্রীষ্টের দ্বারা দেওয়া হয়েছে সেই প্রশ্নের উত্তর সমূহ, “তাঁর আসার চিহ্ন কি হবে, কি হবে পৃথিবীর শেষ সময়ে?” এর পরেই ম্যাথুজ ২৫:১-১৩ তিনি “বুদ্ধিমতী ও নির্বুদ্ধি কুমারীর বিষয়ে উপদেশ দেন।” আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে এই উপমা আমাদের জগতে অর্দ্ধেক মন্ডলীর অবস্থা সম্বন্ধে ভাববাদী মূলক ভাবেই কথা বলে। সেই দশ কুমারী উপস্থাপন করে মণ্ডলী সমূহকে। তাদের মধ্যে “পাঁচ জন ছিল বুদ্ধিমতী,আর পাঁচজন ছিল নির্বুদ্ধি”(ম্যাথুজ ২৫:২)। জন নেলসন দারবে (১৮০০-১৮৮২) বলেন যে সেই দশ কুমারী মন্ডলী প্রসঙ্গে নির্দেশ করে না, কিন্তু ইজ্রায়েল জাতিকেই নির্দেশ করে। কিন্তু তিনি এই বিষয়ে ভুল ছিলেন। খ্রীষ্টিয়ান ইতিহাসের সব জায়গাতেই এই উপলব্ধি মন্ডলীর এক নির্দেশ হিসাবেই দেখা হয়েছে, আর তা আবার যথার্থ ভাবেই সমস্ত ব্যাখ্যাকারীদের দ্বারা ও এমনকি প্রাচীন কালের যে খ্রীষ্টিয়ানিটি সেখানের মন্ডলীর ফাদারেরাও এই বিষয়টিকে বিবেচনা করেছেন। এখন এই উপমাটি আমাদের মন্ডলী সম্বন্ধে কি বলে থাকে? ইহা বলে, “আর বর বিলম্ব করাতে সকলে ঢুলিতে ঢুলিতে ঘুমাইয়া পড়িল” (ম্যাথুজ ২৫:৫). ডাঃ ম্যাকগী বলেছেন, “লক্ষ্য করুন সুবুদ্ধি ও নির্বুদ্ধি সম্পন্না উভয় কুমারীরাই ঘুমিয়ে পড়েছিল। তাদের মধ্যে যে পার্থক্য তা হল এই প্রকার কারো মধ্যে পবিত্র আত্মা ছিল (যা তৈলের দ্বারা উপস্থাপন করা হচ্ছে) আর কারো কারো মধ্যে ছিল না-কেননা তারা প্রকৃত বিশ্বাসী ছিল না”(J. Vernon McGee, Th.D., Thru the Bible, Thomas Nelson Publishers, 1983, volume IV, p. 135; ম্যাথুজ ২৫:৫ পদের নোট). সুতরাং, ডাঃ ম্যাকগী বলেন অর্দ্ধেক পরিত্রাণ লাভ করেছিল আর অর্দ্ধেক হারিয়ে গিয়েছিল। আমাদের পশ্চিমী দেশের মণ্ডলীর যে চিত্র তা এই প্রকার। তারা পরিত্রাণ লাভকারী ও হারিয়ে যাওয়া ব্যাক্তিদের সমন্বয়ে মিলিত লোক। কিন্তু অপেক্ষা করুণ! খ্রীষ্ট বলেছেন, “তারা সকলে ঢুলিতে ঢুলিতে ঘুমাইয়া পড়িল” (ম্যাথুজ ২৫:৫). তাদের সকলেই ঘুমোচ্ছে- পরিত্রাণ প্রাপ্ত ও উদ্ধার প্রাপ্ত উভয়েই! এটা তাই বলে! আমাদের মন্ডলীগুলির কি বর্ণনা এই পাপী সময়ে! এখানে লক্ষ্য করুন মন্ডলী যখন রাত্রে ঘুমাচ্ছিল,তখন “মধ্যরাত্রি” (ম্যাথুজ ২৫:৬)। রাত্রিকালে যে উদ্দীপনা আসছে আমি তার এক চাক্ষুষ-সাক্ষী। সেই আহবানের উপরে ডাঃ টোজারের একটি রচনা রয়েছে “মধ্যরাত্রির জন্ম।” আজিকে আমাদের মন্ডলীতে উদ্দীপনা কেন নেই? তার সংঙ্গে কি মণ্ডলীর কোন সম্পর্ক রয়েছে যারা রবিবার রাত্রিতে তাদের সভাকে বন্ধ করে দিচ্ছেন? পশ্চিমী জগতে সর্ব শেষ সময়ে স্থান-ভেদে যে বিরাট উদ্দীপনা স্থান নিয়েছিল স্কটল্যান্ডের সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চল লুইস আইলে, ১৯৪৯ সালে-মধ্য রাত্রে! চীন দেশে “গৃহমণ্ডলীতে” যে সভা হয় তা সব সময়ই রাত্রিকালে। আর সেই কারণেই তারা এই প্রকার উদ্দীপনার মধ্যে জীবিত রয়েছে! কিন্তু এখানে আমাদের পশ্চিমীদেশে মণ্ডলীগুলো বুধবার রাত্রে এমন কি রবিবার রাত্রেও বন্ধ থাকে। লিওনার্ড র্যাভেনহিল বলেছেন, “নিরাময় শিক্ষা বিশ্বাসীদের গভীর নিদ্রায় মগ্ন করে রেখেছে...ইংরাজীতে নিঁখুত এক নিরাময় উপদেশ এবং প্রবাহহীন অনুবাদ মুখে দেওয়া বালির মতো স্বাদধীন হয়ে উঠতে পারে... আমাদের প্রয়োজন রয়েছে অগ্নিতে ব্যাপ্টাইজ মণ্ডলী... উজ্জ্বল একটা মণ্ডলী সব সময়ই এই জগতকে আকর্ষণ করে, সুতরাং এই প্রকার উপস্থিতির মধ্যেই জীবন্ত ঈশ্বরের রব শুণতে হবে” (Leonard Ravenhill, Why Revival Tarries, Bethany Fellowship, 1979, p. 106). কিন্তু আমাদের মন্ডলীতে আজ সেটা সত্য নয়। “আর বর বিলম্ব করাতে, সকলে ঢুলিতে ঢুলিতে ঘুমাইয়া পড়িল” (ম্যাথুজ ২৫:৫). ঈশ্বর আমাদের সাহায্য করুন! আমাদের এই পশ্চিমে, খ্রীষ্ট আমাদের বলেছেন, “আমি জানি তোমার কার্যসকল, তুমি না শীতল না তপ্তঃ তুমি শীতল হইলে বা তপ্ত ভাল হইত। এই রুপে তুমি কদুষ্ণ, না তপ্ত না শীতল, এই জন্য আমি নিজ মুখ হইতে বমন করিতে উদ্যত হয়েছি। তুমি কহিতেছ, আমি ধনবান,ধন সঞ্চয় করিয়াছি, আমার কিছুরই অভাব নাই; কিন্তু জান না যে তুমিই দুর্ভাগ্য, এবং কৃপাপাত্র, এবং দরিদ্র, এবং অন্ধ, এবং উলঙ্গঃ আমি তোমাকে এক পরামর্শ দিই তুমি আমার কাছে এই সকল দ্রব্য ক্রয় কর অগ্নি, দ্বারা পরিষ্কৃত স্বর্গ যেন ধনবান হও; শুক্ল বস্ত্র, যেন বস্ত্র পরিহিত হও,আর তোমার উলঙ্গতার লজ্জা প্রকাশিত না হয়; চক্ষূতে লেপনীয় অঞ্জন দাও, এবং যেন দেখিতে পাও” (প্রকাশিত বাক্য ৩:১৫-১৮). “আর দুষ্টদের মধ্যে কেউই বুঝিবে না; কেবল বুদ্ধিমানেরাই বুঝিবে” (দানিয়েল ১২:১০). ২. দ্বিতীয়,শেষ সময়ের মণ্ডলীতে বাইবেলের ভবিষ্যবাণীতে খ্রীষ্টিয়ান প্রেমের অভাব রয়েছে। খ্রীষ্ট বলেছেন, “আর অধর্মের বৃদ্ধি হওয়াতে, অধিকাংশ লোকের প্রেম [আগাপে-খ্রিষ্টিয়ান প্রেম] শীতল হইয়া যাইবে” (ম্যাথুজ ২৪:১২)। এটাও হল একটা চিহ্ন যা খ্রীষ্ট শেষ সময়ে মণ্ডলীকে প্রদান করেছেন। চাইনীজ মণ্ডলীতে আমার দীর্ঘকালীন পালক ছিলেন ডাঃ টিমথি লীন। ডাঃ লীন বলেন, “খ্রীষ্টিয়ান অবশ্যই একে অপরকে প্রেম করবে... অতি অবশ্যই আমাদের প্রভুর উপরে বিশ্বাস রাখবে,আর অতি অবশ্যই কার্য্যপরায়ন ভাবে একে অপরকে প্রেম করবে... এই শেষ সময়কার মণ্ডলী যেন কম করে তিনবার এই সমস্ত বিষয়ে চিন্তা করে... প্রাচীন মণ্ডলীতে ঈশ্বরের উপস্থিতি ছিল এই জন্য নয় কি প্রেরিতেরা সন্ধান লাভ করেছিলেন ও ঈশ্বরের দ্বারা প্রেরিত হয়েছিলেন, তবে এইজন্য কেননা বিশ্বাসীরা একে অপরকে প্রেম করতেন” (Timothy Lin, Ph.D., The Secret of Church Growth, FCBC, 1992, pp. 28, 29). বাইবেল বলে, “আমরা জানি যে মৃত্যু হইতে জীবনে উত্তীর্ণ হইয়াছি, কারোণ আমরা একে অন্যকে ভালোবেসেছি। কারণ ভাতৃগণকে প্রেম করি যে কেহ প্রেম না করে সে মৃত্যুর মধ্যে থাকে” (১ম যোহান ৩:১৪). “আর অধর্মের বৃদ্ধি(নীতিহীনতা) হওয়াতে, অধিকাংশ লোকের প্রেম [আগাপে-খ্রীষ্টিয়ান প্রেম] শীতল হইয়া যাইবে” (ম্যাথুজ ২৪:১২). শীতল হয়ে যাওয়ার একটা কারণ হল, আমাদের মণ্ডলীতে প্রেমের অভাব কেননা মণ্ডলীর বহু সদস্য এখন পর্যন্ত পরিত্রাণ লাভ করে নি। “সে কেহ তার ভ্রাতাকে প্রেম না করে সে মৃত্যুর মধ্যে থাকে”(১ম যোহান ৩:১৪)। ডাঃ ম্যাকগী ম্যাথুজ ২৪:১২–র বিষয়ে বলেন, “যখন অধর্ম বা পাপাচার বৃদ্ধি পায় তখন অধিকাংশ লোকের প্রেম শীতল হয়ে যায়। আর এটা আরো বাস্তব হয়ে উঠবে এই যুগের শেষে” (ibid., p. 127; ম্যাথুজ ২৪:১২ –র নোট)। ডাঃ লীন বলেন,“এই শেষ যুগে বা শেষ সময়ে বহু মন্ডলীকে এই বিষয়ে কমপক্ষে তিনবার চিন্তা করা দরকার” (ibid.). প্রায় মণ্ডলীর সেবাকার্যের পরেই তাদের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। এই লোকেদের খুবই অল্প মাত্রায় সময় দেওয়া হয় একে অপরকে জানার জন্য, তাদের মধ্যে প্রেমের ভাব অত্যন্তই অল্প! আমাদের মণ্ডলীতে বহু লোকেরাই প্রকৃত ভাবে কনভার্ট হয় নি-সুতরাং পাপাচারের (নীতিহীনতা) বৃদ্ধি ঘটেছে, আর এমন কি প্রকৃত সাচ্চা খ্রীষ্টিয়ানেরা নিরুৎসাহ হয়ে পড়ে আর একে অপরের প্রতি যে প্রেম ও ভালোবাসা তা তারা হারিয়ে ফেলে। আর ডাঃ লীন বলেছেন, “এই শেষ সময়কার মন্ডলী যেন এই বিষয়ে কম করে তিন বার চিন্তা করে।”(ibid.). “আর দুষ্টদের মধ্যে কেহ বুঝিবে না; কেবল বুদ্ধিমানেরাই বুঝিবে” (দানিয়েল ১২:১০). ডাঃ জন এফ.ওয়াল্ভুরড, ভবিষ্যবাণীর উপরে এক শ্রদ্ধাভাজন ব্যাখ্যাকারী, বলেন যে “এই যুগের শেষ সময়ের একটা চিহ্ন” হল, অধর্মের বৃদ্ধি হওয়াতে অনেক লোকের প্রেম শীতল হয়ে যাবে। যীশু সেই কথা বলেছিলেন “আর অধর্মের বৃদ্ধি হওয়াতে, অধিকাংশ মানুষের প্রেম শীতল হইয়া পড়িবে” (ম্যাথুজ২৪:১২)। এই সমস্ত কিছুর পরিণাম ঘটবে ভ্রান্ত মতবাদ ও শিক্ষার জন্য [“সিদ্ধান্তবাদ,” যা কিনা মণ্ডলীতে হারানো লোকেদের পরিপূর্ণ করে তুলবে]। ইহা যুক্তিসংগত কেননা যারা খ্রীষ্টের নামকে স্বীকার করে তারা জাগতিক হয়ে উঠবে আর প্রভুর জন্য খুব সামান্যই আকাঙ্খা থাকবে। ঠিক প্রকাশিত বাক্য ৩ অধ্যায়ে লাউডেসিয়ান মণ্ডলীতে যেমন হয়েছিল... যার বিষয়ে খ্রীষ্ট বলেছেন, “আমি নিজ মুখ হইতে তোমাকে বমন করিতে উদ্যত হইয়াছি,” প্রকাশিত বাক্য ৩:১৬ (John F. Walvoord, Th.D., Major Bible Prophecies, Zondervan Publishing House, 1991, p. 256). “আর দুষ্টদের মধ্যে কেহ বুঝিবে না; কেবল বুদ্ধিমানেরাই বুঝিবে” (দানিয়েল ১২:১০). হ্যাঁ, এই শেষ-সময়ে আমাদের মন্ডলীতে বহু লোকেরাই রবিবার রাত্রে, মণ্ডলীতে আসার থেকে এবং সপ্তাহে অন্যান্য সন্ধ্যাকালে মণ্ডলীতে আসার থেকে নিদ্রাগত অবস্থায় শুয়ে দিন কাটায়। তাদের মধ্যে অনেকের কেবলমাত্র সামান্য সহভাগীতা ও সদস্যদের একে অপরের প্রতি প্রেম রয়েছে এইজন্য কেননা তাদের অনেকেই কোন সময়ে পরিত্রাণের অভিজ্ঞতা লাভ করে নি। আর আমাকে অতি অবশ্যই ডাঃ লীনের কথাকে আরো একবার উদ্ধৃত করতে হবে। নিশ্চিত ভাবেই তিনি এই সংবাদের সঙ্গে একমত পোষণ করবেন। আর তিনি কেবলমাত্র চাইনিজ পালক ছিলেন তাই নয়। তিনি ছিলেন এক প্রকৃত পণ্ডিত ব্যাক্তি। আমাদের মণ্ডলীতে আসার আগে তিনি বব জোন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক স্তরে সেমাটিক ভাষা শেখাতেন। পরবর্তী সময়ে তিনি ট্যালবট থিওলজিক্যাল সেমিনারীতে শিক্ষা দিতেন, এবং ট্রিনিটি ইভানলজিক্যাল সেমিনারী ডিয়ারফিল্ডে, ইলিনিয়সে শিক্ষা দিতেন। তিনি তার পরিচর্যা কাজকে শেষ করেন তাইওয়ানের, তাইপেই-তে, চায়না ইভানজলিক্যাল সেমিনারীতে সভাপতিত্ব করার দ্বারা সভাপতিত্বের পদ অনুসরণ করেন ডাঃ জেমস হাডসন টেলর-৩য়। যে সমস্ত বিষয় নিয়ে আমি বলছি এই সংবাদে, ডাঃ লীন বলেছেন, “এই শেষ সময়ে বর্তমান যুগের মন্ডলী এই বিষয়ে তিনবার চিন্তা ভাবনা করুক।” “আর দুষ্টদের মধ্যে কেহ বুঝিবে না; কেবল বুদ্ধিমানেরাই বুঝিবে” (দানিয়েল ১২:১০). এগুলোই হল সেই শেষ দিন। আপনার উদ্ধারের জন্য ইহা খুব শীঘ্রই দেরী হয়ে যাবে। এই বিষয়ে বাইবেল বার বার সতর্কতা প্রকাশ করে। আপনার উদ্ধার ও পরিত্রাণ লাভ করার একমাত্র সময় হল এখন। তাই যখন আপনার হাতে সময় রয়েছে তখন আপনাকে বিনতি করছি এখনই যীশুর কাছে আসুন। আমি আপনাকে বিনতি করছি তাঁর প্রতি দৃষ্টিপাত করার জন্য, যিনি ক্রুশের উপরে ঝুলে প্রচণ্ড কষ্টভোগ করেছেন, আর তাঁর রক্ত আপনাকে সমস্ত পাপ থেকে ধৌত করতে সক্ষম। তাই আর দেরী করবেন না। তাঁর কাছে আসুন ও তাঁর উপরে নির্ভর করুন, এখন, এই সন্ধ্যাবেলায়! যীশুর উপরে নির্ভর করার জন্য আপনি যদি আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চান, তবে অনুগ্রহ করে এখনই আপনার স্থান ছেড়ে এই অডিটরিয়ামের পিছনের কক্ষে যান। ডাঃ কাগান আপনাকে একটি নীরব জায়গাতে নিয়ে গেলে সেখানে আপনি কথা বলতে ও প্রার্থনা করতে পারেন। আপনি যদি প্রকৃত এক খ্রীষ্টিয়ান হয়ে উঠতে চান, তবে অনুগ্রহ করে এই অডিটরিয়ামের পিছনের কক্ষে চলে যান। ডাঃ চ্যান, অনুগ্রহ করে আজকে সন্ধ্যাবেলা কেউ যেন যীশুর উপরে নির্ভর করে উদ্ধার গ্রহণ করে সেই জন্য প্রার্থনা করুন। আমেন। সংবাদের পরিসমাপ্তি অথবা আপনি ডাঃ হাইমার্সকে মেইল পাঠাতে পারেন rlhymersjr@sbcglobal.net এই সুসমাচারের ম্যানুস্ক্রিপ্ট এর ওপর ডাঃ হাইমসের কোন কপিরাইট নেই। আপনারা ইহা ব্যাবহার করতে পারেন ডাঃ হাইমসের অনুমতি ছাড়াই। অবশ্য, ভিডিও মেসেজ সবই কপিরাইটের সহিত আছে এবং কেবলমাত্র তার অনুমতি নিয়েই ব্যাবহার করা যাবে। সংবাদের আগে শাস্ত্রের যে অংশ পাঠ করা হয়েছে, তা করেছেন মিঃ হেবল প্রধুম্মেঃ ম্যাথুজ ২৫:১-১৩. |
খসড়া চিত্র মণ্ডলী কেন নিদ্রাগত ও শীতল হয়ে যাচ্ছে (শেষ যুগের মণ্ডলী- প্রথম ভাগ) লেখকঃ ডাঃ আর.এল.হাইমার্স, জুনি. “আর দুষ্টদের মধ্যে কেহ বুঝিবে না; কেবল বুদ্ধিমানেরাই বুঝিবে” (দানিয়েল ১২:১০). (দানিয়েল ১২:৮,৯,৪; ১ম করিন্থিয়ানস ২:১৪; জন ১৬:১৩) ১. প্রথম, শেষ সময়ে মন্ডলীর নিদ্রাগত অবস্থান নিয়ে বাইবেলের ভাববানী, ২. দ্বিতীয়,শেষ সময়ের মণ্ডলীতে বাইবেলের ভবিষ্যবাণীতে খ্রীষ্টিয়ান প্রেমের |