এই ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য হল ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি এবং ধর্ম্মোপদেশের ভিডিওগুলি বিশ্বব্যাপী পালক ও মিশনারিদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে, যেখানে ধর্ম্মতত্ত্বমূলক সেমিনারী বা বাইবেল স্কুল থাকলেও খুব কম রয়েছে|
এই সমস্ত ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপি ও ভিডিওগুলি www.sermonsfortheworld.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এখন প্রতি বছর 221টি দেশের প্রায় 1,500,000 কম্প্যুটারে যায়| আরও শত শত লোক ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে এগুলি দেখেন, কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তারা ইউটিউব ছেড়ে বেরিয়ে যান এবং আমাদের ওয়েবসাইটে চলে আসেন| ইউটিউব আমাদের ওয়েবসাইটে লোক এনে দেয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি প্রতি মাসে 46টি ভাষায় প্রায় 120,000 কম্প্যুটারে প্রচারিত হয়| ধর্ম্মোপদেশের পান্ডুলিপিগুলি গ্রন্থসত্ত্ব দ্বারা সংরক্ষিত নয়, কাজেই প্রচারকগণ আমাদের অনুমতি ছাড়াই এইগুলি ব্যবহার করতে পারেন| মুসলিম এবং হিন্দু রাষ্ট্রসমেত, সমগ্র পৃথিবীতে সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার এই মহান কাজে সাহায্য করার জন্য কিভাবে আপনি একটি মাসিক অনুদান প্রদান করতে পারেন তা জানতে অনুগ্রহ করে এখানে ক্লিক করুন|
যখনই আপনি ডঃ হেইমার্সকে লিখবেন সর্বদা তাকে জানাবেন যে আপনি কোন দেশে বাস করেন, অথবা তিনি আপনাকে উত্তর দিতে পারবেন না| ডঃ হেইমার্সের ই-মেল ঠিকানা হল rlhymersjr@sbcglobal.net |
মণ্ডলী কেন্দ্রিক সুসমাচার প্রচার CHURCH CENTERED EVANGELISM! লেখক : ডাঃ আর. এল. হাইমারস.জে আর ২০০৯ সালে জানুয়ারী মাসের ২৫ তারিখে লস আঙ্গেলেসের ব্যাপটিস্ট ট্যাবেনাকেলে “অতএব তোমরা গিয়া সমুদয় জাতিকে শিষ্যকর; পিতার পুত্রের ও পবিত্র আত্মার নামে তাহাদিগকে ব্যাপ্তইজ কর; আমি তোমাদিগকে যাহা-যাহা আজ্ঞা করিয়াছি, সে সমস্ত পালন করিতে তাহাদিগকে শিক্ষা দেও। আর দেখ, আমিই যুগান্ত পর্যন্ত প্রতিদিন আমি তোমাদের সঙ্গে-সঙ্গে আছি।” আমেন। (মথি ২৮:১৯-২০) |
অনেক লোক রয়েছে যারা মনে করে সুসমাচার প্রচার মণ্ডলীর মধ্যে কেবলমাত্র কয়েকজন লোকের দ্বারা করা যায় যেমন পালক, ডিকনেরা, অথবা বেশকিছু বিশেষ লোকেদের দ্বারা। কিন্তু নুতুন নিয়ম যা শিক্ষা দেয় তা সত্য, মথি ২৮:১৯-২০ পদে মহান যে আজ্ঞা/কর্মভার তা নূতন নিয়মে প্রতিটি স্থানীয় মণ্ডলীতে প্রত্যেক ব্যক্তিকেই দেওয়া হয়েছে। ডাঃ ডাবলু. এ. ক্রিশ্বেল সম্প্রতি সময়ে বলেছেন, “যীশুর যে মহান আজ্ঞা তা প্রতিটি সময়ে ও যুগে সমস্ত মণ্ডলীর জন্য।” এই আজ্ঞার মধ্যে অপরিহার্য যে শব্দ তা হল “সুমদয় জাতিকে শিক্ষা দেও” ও আরো আক্ষরিক অর্থে ক্রমাগতভাবে “শিষ্য তৈরী কর।” (W. A. Criswell, Ph.D, The Criswell Study Bible, Thomas Nelson, 1979, মথি ২৮:১৯ এবং ২০ পদের মন্তব্য) “যীশুর যে আজ্ঞা ছিল তা সমস্ত মণ্ডলীর জন্য।” সুসমাচারের কাজ করার প্রতি মণ্ডলীর প্রত্যেক ব্যক্তিকেই খ্রীষ্টের দ্বারা আজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। প্রত্যেক ব্যক্তিকে আহ্বান ও আজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে যেন তারা সমুদয় জগতে গিয়ে শিষ্য তৈরি করে, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে, তাদের সকলকের কাছেই সুসমাচার প্রচার করে। আর সেই কারনেই আমরা প্রত্যেক ব্যক্তির প্রতি সুসমাচার প্রচার করায় বিশ্বাস করি। প্রসঙ্গত আমরা বিশ্বাস করি যে প্রত্যেক ব্যক্তি, তা এমন কী যদিও তিনি তখনও পর্যন্ত মণ্ডলীর সদস্য নয়, তারাও যেন খ্রীষ্টের এই গুরুত্বপূর্ণ কাজে লিপ্ত হয়। আমদের মণ্ডলীর যে মুখ্য অনুষ্ঠান তার কেন্দ্রবিন্দুতে যেন এই সুসমাচার স্থান পায়। আর সেই কারনেই খ্রীষ্টের জন্য আমরা যা কিছু করি তার সমস্ত কিছুর উপরে সুসমাচার প্রচারের অনুষ্ঠানকে রাখি। মণ্ডলী হিসাবে সুসমাচার প্রচার করাটাকে আমাদের কাছে একমাত্র জরুরি ও গুরত্বপূর্ণ বিষয় করতে হবে। আমাদের প্রার্থনার অনুষ্ঠান অনুবর্তী হয়ে থাকে প্রতি শনিবারের রাত্রিকালিন সুসমাচার প্রচারের অভিযান দ্বারা। প্রতি বুধবার ও বৃহস্পতিবার আমাদের সুসমাচারের অনুষ্ঠান থাকে। ডাঃ ক্রিস্বেল যে ভাবে বলেছেন, “যীশুর যে আজ্ঞা তা সমস্ত মণ্ডলীর জন্যই।” “অতএব তোমরা গিয়া সমুদয় জাতিকে শিক্ষা দাও/শিষ্য কর, পিতা, পুত্র ও পবিত্র আত্মার নামে তাহাদিগকে ব্যাপ্তইজ কর।” (মথি ২৮:১৯) অন্য আরো যে সমস্ত লোকেরা রয়েছে তারা মনে করে সুসমাচার প্রচারের অর্থ হল “পুস্তিকা” হস্তান্তর করা/দেওয়া অথবা লোকেদের সঙ্গে ভালোবাসার ভাব নিয়ে “পাপীর প্রার্থনায়” তাদের অংশগ্রহণ করানো। কিন্তু আমাদের অতি-অবশ্যই স্মরণ করতে হবে যে এর উদ্দেশ্য এমন নয় যে কোন “সিদ্ধান্ত নেওয়া” কিন্তু তাদের “শিষ্য রূপে গঠন করা।” ঠিক যেমন করে ডাঃ ক্রিস্বেল যথার্থ ভাবেই বলেছেন, “সমুদয় জাতিকে শিক্ষা দেও” যার আক্ষরিক অর্থ হল “শিষ্য তৈরি কর।” এটা সেটাই দেখায় যে মহান আজ্ঞা/কর্মভার হল স্থানীয় মণ্ডলী কেন্দ্রিক। একটি পুস্তিকা কারোর হাতে দেওয়া ও লোকেদের “পাপীর প্রার্থনাতে” অংশ গ্রহণ করিয়ে বলাটা অন্য কাউকেই বিশেষকরে মণ্ডলীভুক্ত করে না। আর সেই কারনেই প্রায় মণ্ডলী এই প্রকার পদ্ধতিকে আর মঞ্জুর করেন না। এর সাধারন কারণ হল, ইহা সেই ভাবে প্রভাব বিস্তার করে না কিন্তু সেখানে আরও ভালো একটি পন্থা রয়েছে। যাকে আমরা বলে থাকি “স্থানীয় মণ্ডলীর সুসমাচার প্রচার।” আপনি বাইরে গিয়ে লোকেদের নাম ও ফোন নাম্বার সংগ্রহ করেন, এর পরে আমাদের মণ্ডলীর নেতা তাদের ফোন করেন ও মণ্ডলীতে আসার জন্য তাদের আমন্ত্রন জানান। এর পরে আপনি আপনার গাড়ি করে সেখানে যান ও তাদের সঙ্গেকরে নিয়ে আনেন। তারা যখন মণ্ডলীতে প্রবেশ করে তখন তাদের প্রতি আমরা শক্তপোক্ত এক সংবাদ প্রচার করি। আর সেইভাবে তাদের পন্থায় নতুন অন্বেষী/কনভার্টদের জয় ও শিষ্য করতে পারি। এই পরিকল্পনা কার্যকারী হয়। অন্য যে পন্থা তা কার্যশীল নয়। “স্থানীয় মণ্ডলীর সুসমাচার অভিযান।” আপনি যদি আরও বেশি তথ্য চান তবে আমাকে ই-মেল করতে পারেন। এই ওয়েবসাইটের বাঁদিকে নিচে আমার ই-মেল সামনের পাতাতে দেওয়া হয়েছে। অথবা আপনি আমাকে (818) 352-0452 নাম্বারে ফোন করতে পারেন। গত কয়েকটি প্রজন্মে দৃঢ়সঙ্কল্পতার প্রভাব এই চিন্তাধারার প্রতি পরিচালিত করেছে যা হল লোকেদের স্থানীও মণ্ডলীতে নিয়ে আসার থেকে বরং “সিদ্ধান্ত নেওয়ার” বিষয় প্রাধান্য লাভ করান। আমরা যদি লোকেদের না “পেতাম (পাই)” তাহলে সিদ্ধান্ত “লাভ করাটার” কী কোন প্রয়োজন রয়েছে ? জনসমাবেশ/সভ্যসভ্যারা বৃদ্ধিলাভ করতে চাইলে তাদের আক্ষরিকভাবেই মহান আজ্ঞা/কর্মভারের প্রতি বাধ্য থাকতে হবে ও অন্য লোকেদের স্থানীও মণ্ডলীর সঙ্গে সাক্ষাত করিয়ে দিতে হবে। আর এই ভাবেই তারা রুপান্তরিকৃত/কনভার্ট ও শিষ্য হয়ে ওঠে। সেই সমস্ত লোকজন যারা প্রকৃতভাবে কোনরূপেই রুপান্তরিকৃত/কনভার্ট নয় তাদের প্রতি “অনুবর্তন”কার্য করার পরিবর্তে আমাদের প্রয়োজন রয়েছে বাইরে যাওয়ার ও তাদের স্থানীয় মণ্ডলীতে আনার। ইহা হল সেই স্থানীয় মণ্ডলী যেখানে তারা সুসমাচার শোনার বিষয়টা শুনবে। অনুগ্রহকরে লুক ১৪:২৩ খুলবেন সেখানে এই বিষয়টা অত্যন্ত ভাবেই পরিষ্কার করে দেওয়া হয়য়েছে। তাই আসুন উঠে দাড়িয়ে উচ্চৈস্বরে পদটা পড়ি। “তখন প্রভু দাসকে কহিলেন,বাহির হইয়া রাজপথে-রাজপথে ও বেড়ায়-বেড়ায় যাও এবং আসিবার জন্য লোকদিগকে পীড়াপীড়ি কর, যেন আমার গৃহ পরিপূর্ণ হয়।” (লুক ১৪:২৩) আপনারা বসতে পারেন। মথি ২৮:১৯-২০ পদে যে মহান আজ্ঞা রয়েছে তার প্রতি এই যে পদ্ধতি তা হল ব্যাবহারিক প্রয়োগ। “সুমদয় জাতিকে শিক্ষা দেওয়ার প্রতি” আমকে কোথায় যেতে হবে? উত্তর –“রাজপথে ও বেড়ায়-বেড়ায়” – রাস্তায়-রাস্তায় ও অলিতে-গলিতে – বাইরের জগতের মধ্যে (মার্ক ১৬:১৫)। আমি যখন হারিয়ে যাওয়া এই লোকেদের প্রতি সুসমাচার প্রচার করি তখন আমাকে কি করতে হবে? উত্তর – “ভিতরে আসার জন্য তাদের পীড়াপীড়ি করতে হবে যেন তাঁর গৃহ পূর্ণ হয়।” ইহা খুবই সাধারণ! স্থানীও মণ্ডলী কেন্দ্রিক সুসমাচার প্রচার : সুসমাচার শোনার জন্য তাদের মণ্ডলীর মধ্যে নিয়ে আনতে হবে; তাদের রূপান্তরিত/কনভার্ট করা ও তারপরে তাদের খ্রীষ্টের শিষ্য হিসাবে তৈরি করতে হবে। এখন ২৩ পদের শুরুতেই দুটি শব্দ লক্ষ্য করবেন ও দুটি শব্দ প্রায় শেষের দিকে রয়েছে। “বাইরে যাও।” অতি সাধারণ বিষয়! “বাইরে যাও” ও তাদের নিয়ে “ভিতরে এসো”। এই ভাবেই আপনি “সমুদয় জাতিকে” শিক্ষা দেবেন। আর এই ভাবেই তাদের আপনি রূপান্তরিত ও শিষ্য হিসাবে তৈরী কবেন-এর সমস্ত কিছুই স্থানীয় মণ্ডলীর দ্বারা করতে হবে। “বাইরে যাও।” ১. প্রথমত, মণ্ডলী কেন্দ্রিক সুসমাচার আরম্ভ হয় “বাইরে” যাওয়ার দ্বারা। জগত যে নিজে থেকে আমাদের ভিতরে আসবে এর জন্য আমরা অপেক্ষ্যায় থাকতে পারি না। হ্যাঁ, আমি বিশ্বাস করি ঈশ্বর প্রবল প্রতাপশালি। কিন্তু সেই প্রতাপশালী ঈশ্বর মানুষকে ব্যাবহার করেন তাঁর উদ্দেশ্য সাধন করার জন্য। মণ্ডলী হিসাবে আমরা যদি মথি ২৮:১৯-২০ ও লুক ১৪:২৩ পদ আনুযায়ী, খ্রীষ্টের আজ্ঞাকে পরিপূর্ণ না করি তবে ঈশ্বর যে আমাদের আশীর্বাদ করবেন তা যেন আমরা আশা না করি। মহান আজ্ঞার প্রতি যে বাধ্যতা সেটাই হল মণ্ডলীর কৃতকার্য হয়ে ওঠার মুখ্য চাবিকাঠি। আমরা হয়তো প্রার্থনা করতে পারি-আর সেটা ত খুবই ভালো বিষয়। আমরা হয়ত বাইবেল পাঠ করি ও বাইবেলের বিষয় শিক্ষা দিই-আর সেটাও খুব ভালো কাজ। আমরা হয়তো আরাধনার সময়ে হৃদয় বিদারক গান গাই সেটাও খুব ভালো। কিন্তু আমরা যদি খ্রীষ্টের মহান আজ্ঞার কথা অমান্য করি,যদি “বাইরে যাওয়া”-র প্রতি পতিত হই ও তাদের “ভিতরে নিয়ে আসার জন্য পীড়াপীড়ি না করি।” আমরা যদি “বাইরে গিয়ে,তাদের নিয়ে আনাতে পীড়াপীড়ি” করাতে পতিত হই তাহলে খ্রীষ্ট আমাদের কাছে শেষ যে আজ্ঞটি দিয়েছেন তা মান্য করাতে আমরা পতিত হয়ে পড়বো। আমাদের প্রয়োজন রয়েছে বাইরে গিয়ে হারিয়ে যাওয়াদের যেন আমাদের মণ্ডলীতে নিয়ে আনি তা নাহলে আমরা আমাদের প্রভুর কাছে পতিত হবো। আমরা তাঁর আজ্ঞাকে গভীরভাবে নিইনি, আমরা তাঁর রবের প্রতি বাধ্য হইনি,যে আজ্ঞা তিনি আমাদের দিয়েছেন সেইভাবে তাঁতে আমরা জীবন যাপন করিনি। আর তাই আমার মধ্যে যা রয়েছে সেই সামর্থের সঙ্গে আমি বলি, “বাইরে যাওয়া ” . . . ভিতরে আসার জন্য তাদের পীড়াপীড়ি কর, যাতে আমার গৃহ পরিপূর্ণ হতে পারে।” (লূ্ক ১৮: ২৩) কেউ কেউ হয়ত বয়স্ক ও দুর্বল হয়েছেন। আবার কেউ কেউ হয়ত অল্প বয়সের ও কিশোর। কিন্তু বয়স্ক সদস্যরা মণ্ডলীতে এসে ছোট ছেলেমেয়েদের প্রতি লক্ষ রাখতে পারেন আর এই ভাবে আমাদের সঙ্গে এক সঙ্গে কাজ করতে পারেন ও তাদের পিতা মাতাদের বাইরে যাবার জন্য মুক্ত করতে পারেন। সেই সমস্ত বয়স্ক লোকেরা প্রতিটি সুসমাচার মুলক সুযোগ পাওয়ার জন্য আর সমর্থ হবে না, তারা পিতা মাতার হাতকে ধরতে পারবেন ঠিক যেভাবে হারোন ও হুর মোশির হাত তুলে ধরতে সাহায্য করেছিলেন। আপনার জায়গাতে যাওয়ার প্রতি ছেলেমেয়েদের সঙ্গে তাদের পিতা মাতাকে মুক্ত করে দেওয়ার দ্বারা আপনিও এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে পারেন। “ভিতরে আসার জন্য তাদের পীড়াপীড়ি করুন যাতে ঈশ্বরের গৃহ পরিপূর্ণ হতে পারে।” ইহা করতেই থাকুন ! যেকোন মূল্যে, যেকোন ত্যাগের জন্য আপনি তা করতে পারেন, সুসমাচারের জন্য লোকেদের মণ্ডলীতে নিয়ে আসুন। আপনার সমস্ত শক্তি দিয়ে আপনাকে ইহা করতে হবে। মণ্ডলীর সমস্ত লোকদেরই তারা যতোটা পারে তাদের নিজেদের পন্থায় অবশ্যই তা করতে হবে। খ্রীষ্ট যীশুর বাধ্য ও তাঁর আজ্ঞার বাধ্য হয়ে স্থানীয় মণ্ডলীকে সাহায্য করতে পারেন,অতএব “বাইরে গিয়ে ভিতরে আনার জন্য তেদের পীড়াপীড়ি করুন।” এখনি ইহা করুন! পুরুষ ও নারী, ছেলে ও মেয়ে প্রতিটি সমর্থশীল ব্যক্তিকে মণ্ডলী হিসাবে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, খ্রীষ্ট যীশুকে মান্য করতে হবে,যাতে (তাঁর) “গৃহ পরিপূর্ণ হতে পারে।” আপনার কিশো্র ও প্রানবন্ত অবস্থায় সমর্থের সঙ্গে এগিয়ে চলুন। খ্রীষ্টের জন্য সেই জায়গাতে পদার্পন করুন। আপনার যুবা অবস্থায় ও স্বাস্থে তুলনামুলক ভাবে দ্বায় মুক্ত জীবনের শক্তিকে প্রসারীত করুন। সুসমাচার প্রচার মূলক উদ্দীপনায় এক প্রানবন্ত জনস্রোতে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে চলুন। সমস্ত মুল্যে এক অবিচল অঙ্গিকার নিন, মহান আজ্ঞাকে পরিপূর্ণ করুন,ও বাইরে যান ও “ভিতরে আসার জন্য তাদের পীড়াপীড়ি করুন।” একটি মণ্ডলীর মধ্যে সেটিই হল প্রথম বিষয় যার উপরে আমাদের গুরুত্ব আরোপ করার প্রয়োজন রয়েছে যেন প্রত্যক ব্যক্তি সুসমাচার প্রচারের অভিযানকে ইহার এক পবিত্র কাজ ও পবিত্র আহ্বান মনে করেই অংশ নেয়। ইহার সূচনা হয় বাইরে যাওয়ার দ্বারা। আপনি যদি বাইরে না যান তবে তারা ভিতরে আসবে না ও ঈশ্বরের গৃহও পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে না। বাইরে গিয়ে ভিতরে আসার জন্য তাদের পীড়াপীড়ি করুন!” ইহার সূচনা হয় আপনার দ্বারা, নিজের হৃদয়ে কথা বলার দ্বারা, “আমি বাইরে যাব। যে কোন মূল্যে আমি ইহা করবো ও কতোটা কঠিন কঠোরতার মধ্য দিয়ে আমাকে যেতে হবে তাতে কোন যায় আসে না।” সমস্ত কিছুর মধ্যেও আমি বাইরে যাবো। ইহা করার জন্য খ্রীষ্ট যে আজ্ঞা প্রদান করেছেন আমি তাঁর বাধ্য হবো!” আমি বাইরে যাবো! এখনি হল সেই সময় আত্মাগণের শস্য ক্ষেএ থেকে তাদের ভিতরে নিয়ে আনা। আমরা যদি অকৃতকার্য হই তবে আমরা নিরুৎসাহ হয়ে পরাজিত হয়ে পড়বো। কিন্তু আমরা যদি কৃতকার্য হই তবে আমরা বহু উজ্জ্বল নুতুন মুখ দেখতে সক্ষম হব, স্কুল থেকে কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের পর্যন্ত আমরা সুসমাচার প্রচার করবো। আর মল্ ও রাস্তাঘাটে যেখানে আমরা সংবাদ বহন করে নিয়ে যাই সেখানে সুখী মুখের সঙ্গে আমাদের মণ্ডলী অনুবর্তী হবে। ঈশ্বর যেন সেই সামর্থ্য প্রদান করে যেন আপনি আনন্দ মুখর বোধশক্তিতে এক চলমান বাস্তবতায় রূপান্তরিত হন! আপনার হৃদয়ে বলতে থাকুন, “প্রতিটি মুহূর্তে, আমি খ্রিষ্টের আজ্ঞার বাধ্য থাকব।” তাই ব্যাকুল চরণে এবং আত্মায়পূর্ণ এক হৃদয়ে আমি বাইরে যাব, খ্রীষ্ট যীশুর জন্যই আমি ইহা করবো, যিনি পাপ ও নরক থেকে আমার আত্মাকে উদ্ধার করার জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন! আমি বাইরে যাবো! ইহার সুচনা হয় বাইরে যাওয়ার দ্বারা। এই পন্থাতেই আমরা খ্রীষ্টের আজ্ঞাকে পরিপূর্ণ করবো। যতো দূর সম্ভব সমস্ত নাম ও ফোন নাম্বার গুলো আপনি নিন আর তাদের প্রতি ফোন করার জন্য আপনার মণ্ডলীর নেতাদের কাছে তা নিয়ে আসুন, তাদের যাতায়াতের ব্যবস্থা করুন ও রবিবারের সভাতে তাদের নিয়ে আসুন। ২. দ্বিতীয়ত, তাদের “ভিতরে” নিয়ে আনার দ্বারা মণ্ডলী কেদ্রিক সুসমাচার প্রচারে ক্রমাগত এগিয়ে চলুন। কেবলমাত্র তাদের হাতে একটি পুস্তিকা বা চলন্ত অবস্থায় কেবল মাত্র সংবাদের কাগজটা হাতে তুলে দেওয়াই যথেষ্ট নয়। দীর্ঘকালীন অভিজ্ঞতার মধ্যে থেকে আমরা জানি যে কোন-কোন সময়ে বেশ কিছু লোক সেইভাবেই মণ্ডলীতে আসে। এটাও আমরা জানি যে রাস্তাতে বা দরজাগোরায় দাঁড়িয়ে “পাপীর প্রার্থনা” করাটা কার্যকারী ও তাদের ভিতরে নিয়ে আনাটা অনর্থক পন্থা। একজন “স্থিরসঙ্কল্পকারির” কাছে সেই প্রকার পদ্ধতি হয়তো শান্তনা দিতে পারে কিন্তু আমরা দীর্ঘকালীন অবস্থানে এই অভিজ্ঞতা লাভ করেছি যে এই পদ্ধতি যদিও কাউকে-কাউকে স্থানীয় মণ্ডলীতে নিয়ে আনে। কিন্তু আমাদের অতি অবশ্যই আরও বেশী করতে হবে, তারথেকেও আরও বেশী কিছু! যীশু বলেছেন, “বাহির হইয়া . . . আসিবার জন্য লোকদের পীড়াপীড়ি কর, যেন আমার গৃহ পরিপূর্ণ হয়।” ঈশ্বরের গৃহে আনার জন্য অতি অবশ্যই তাদের কাছে পীড়াপীড়ি করতে হবে। ভিতরে আসার জন্য অবশ্যই তাদের কাছে পীড়াপীড়ি করতে হবে! তাদের প্রণোদিত করুন, তাদের বোঝান, তাদের ভিতরে নিয়ে আনার জন্য আমাদের অতি-অবশ্যই কার্যশীল হতে হবে। তাদের ভিতরে আনুন,তাদের ভিতরে আনুন, তারা যখন কয়েকটা সভাতে আসে বা যোগদেয় তখন কিন্তু তারা “ভিতরের” নয়। যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা “খ্রীষ্ট যীশুর মধ্যে” আসছে ততোক্ষণ পর্যন্ত তারা “ভিতরে নয়।” (১ করিন্থীয় ১:৩০)। তাই যখন কোন ব্যক্তি কেবলমাত্র কয়েক সাপ্তহ ও কয়েক মাস মণ্ডলীতে আসে তখন আমরা যেন এমন চিন্তা না করি যে আমাদের সুসমাচার প্রচারের কর্মভার শেষ হয়ে গিয়েছে। তারা যতক্ষণ পর্যন্ত না প্রকৃতভাবে রূপান্তরিত হয়ে খ্রীষ্টর সঙ্গে একত্রিত হচ্ছে ততোক্ষণ পর্যন্ত তারা “ভিতরের” নয়। তারা যে হাড়িয়ে গিয়েছে এই বিষয়ে তারা যতক্ষণ পর্যন্ত না যথেষ্ঠ শিক্ষালাভ করছে, ও তারা যতক্ষণ পর্যন্ত না পাপের বিষয়ে নিজেদের অপরাধী অনুভভ করছে ও যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা নির্ভরতা সহকারে খ্রীষ্টর সহিত একীভূত হচ্ছে ততোক্ষণ পর্যন্ত আমাদের “পীড়াপীড়ি করতে হবে ভিতরে আসার জন্য।” এমনকী তারা রূপান্তরীকৃত/কনভার্ট হলেও তাদের সঙ্গে আমাদের অবশ্যই কাজ করে চলতে হবে,ও তাদের সাহায্য করতে হবে যেন তারা খ্রীষ্টেতে এক বলবান শিষ্য হয়ে উঠতে পারে। “আমি তোমাদিগকে যাহা যাহা আজ্ঞা করিয়াছি, সে সমস্ত পালন করিতে তাহাদিগকে শিক্ষা দাও ।” (মথি ২৮: ২০) ইহা কেবল মত্র পালকের একার কাজ নয়। বাইবেল বলে, “এবং আইস,আমরা পরস্পর মনোযোগ করি, যেন প্রেম ও সৎক্রিয়ার সম্বন্ধে পরস্পরকে উদ্দীপিত করিয়া তুলিতে পারি; এবং আপনারা সমাজে সভাস্থ হওয়া ত্যাগ না করি যেমন কাহারও কাহারও অভ্যাস– বরং পরস্পরকে চেতনা দিই...।” (ইব্রীয় ২০:২৪-২৫) যখন তারা এতটুকু সময়ের জন্যও মণ্ডলীতে আসছেন তখন আমরা যেন কোনভাবেই নূতন লোকেদের ভুলে না যাই । আমাদের অতিঅবশ্যই ক্রমাগতভাবে “ভালোবাসা ও ভালো কাজের দ্বারা তাদের উদ্দীপিত কজে তুলতে হবে।” খ্রীষ্টের ভালোবাসা ও ধৈর্যের সঙ্গেই আমাদের এই কাজটা অবশ্যই পালন করতে হবে। আমার মনে হয়ে কোন-কোন সময়ে আমরা মহানআজ্ঞা/কর্মভার বিষয়টাকে অতিদ্রুত, তাড়াতাড়ি পড়েনিই; সেখানে যে শব্দ রয়েছে সেই বিষয় কোনও চিন্তাই করি না। তাই আসুন আমরা আবার উঠে দাঁড়িয়ে এক সঙ্গে মথি ২৮:১৯-২০ অংশটা পড়ি। “অতএব তোমরা গিয়া সমুদয় জাতিকে শিষ্যকর; পিতার পুত্রের ও পবিত্র আত্মার নামে তাহাদিগকে ব্যাপ্তইজ কর; আমি তোমাদিগকে যাহা-যাহা আজ্ঞা করিয়াছি, সে সমস্ত পালন করিতে তাহাদিগকে শিক্ষা দেও। আর দেখ, আমিই যুগান্ত পর্যন্ত প্রতিদিন তমাদের সঙ্গে-সঙ্গে আছি।” (মথি ২৮:১৯-২০) আপনারা এখন বসতে পারেন। নিশ্চিতভাবেই খ্রীষ্টের আজ্ঞা/কর্মভার সতর্কতার সঙ্গে পড়াটাকে আমি সবেমাত্র যা বলেছি সেই বিষয়ে প্রতিই অন্তর্ভুক্ত করে। নিশ্চিতভাবেই সুসমাচার প্রচার কেবল মাত্র বাইরে যাওয়াটাকেই সীমাবদ্ধ করে না। প্রকৃতভাবে ইহা যা অন্তর্ভুক্ত করে তা হল “ভিতরে আসার প্রতিই” তাদের পীড়াপীড়ি করতে হবে (লুক ১৪:২২)। নিশ্চিতভাবেই ইহার অর্থ তাদের প্রতি ভালোবাসা প্রদান করা ও প্রতিটি সুযোগে সুসমাচার প্রচার করে তাদের প্রশিক্ষিত করে তোলা। সেই প্রকার সুসমাচার যা স্থানীও মণ্ডলীতে লোকেদের সংযুক্ত করে না তাকে কদাচিৎ নুতন নিয়মের পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে বলা যায় না! প্রেরিত বইয়েতে বাইবেল ভিত্তিক যে সুসমাচার প্রচার তা স্থানীয় মণ্ডলীতে লোকেদের সংযুক্ত করে। জেরুসালেম যিরূশালেম মণ্ডলীর প্রতি আমরা এই বিষয়টা দেখতে পাই। “তাহাতে সেই দিন কমবেশে তিনহাজার লোক তাঁহাদের সহিত সংযুক্ত হইল।” (প্রেরিত ২:৪১) “প্রভু দিন-দিন তাহাদিগকে তাঁহাদের সহিত সংযুক্ত করিতেন।”
তারা যেমনভাবে যিরূশালেমের স্থানীয় মণ্ডলীতে সংযুক্ত হন সেইভাবে “আত্মা জয় করা” যা লোকেদের মণ্ডলীর সঙ্গে সংযুক্ত করেনা তা নতুন নিয়মের সুসমাচার প্রচারকার্য নয়। ৩. তৃতীয়, মণ্ডলী কেন্দ্রিক সুসমাচার প্রচার ঈশ্বরের গৃহকে পরিপূর্ণ করে। যীশু বলেছেন, “তোমরা বাহির হইয়া রাজপথে-রাজপথে ও বেড়ায়-বেড়ায় যাও এবং আসিবার জন্য লোদিগকে” পীড়াপীড়ি কর,যেন আমার গৃহ পরিপূর্ণ হয়।” (লূ্ক ১৪:২৩) এটাকে আমি স্থানীয় মণ্ডলীর অর্থেই ধরেনিই। “সেই গৃহ ত জীবন্ত ঈশ্বরের মণ্ডলী।” (১ তিমথীয় ৩:১৫) “আমার গৃহ যেন পরিপূর্ণ হয়।” এটা যদি স্থানীয় মণ্ডলীর প্রতি নির্দেশ না করে তবে ইহা আমার কাছে সম্পূর্ণ ভাবেই অর্থহীন, “ঈশ্বরের সেই মণ্ডলী হল জীবন্ত ঈশ্বরের মণ্ডলী।”(১ তিমথীয় ৩:১৫) হ্যাঁ, আমি জানি, আমরা যদি খ্রীষ্টের আজ্ঞা মান্য করি সেখনে সভার মধ্যে অনেক নুতন, অ-প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ও পরিত্রাণ বিহীন লোক পাওয়া যাবে। আমি এটাও জানি তা বিভিন্ন প্রকার সমস্যার ও কঠিনতা সৃষ্টি করবে। কিন্তু এটাই কী নির্ভুল ভাবে সুসমাচারের বিষয় যা বলা যায় সেটাই নয় কী? যীশু বলেছেন, “পিতা যেমন আমাকে প্রেরণ করিয়াছেন, তদ্রূপ আমিও তোমাদিগকে পাঠাই।” (যোহন ২০:২১) আমেরিকাতে বহু স্বার্থপর লোক রয়েছেন যারা সন্তান চান না কেননা সন্তানেরা বহু ঝামেলা করে। এইজন্য তারা টি.ভি-’র সামনে বসে নিজেদের নিয়োজীত রাখে যতক্ষণ পর্যন্ত না নিজে থেকে দুর্বল ও ক্লান্ত হয়ে পড়ছে। সন্তান থাকা ও তাদের বড়করে তোলাটা তাদের নিরবিছিন্ন, স্বার্থপর জীবনের অন্বেষণকে বিক্ষুদ্ধ করে তোলে। আর সেটাই কী যুক্তি যুক্ত কারণ যারজন্য মণ্ডলীর বেশ কিছু লোক এই এই জগত থেকে নতুন লোকেদের নিয়ে আনতে চায় না ? অতএব তারা এইভাবে বলতে চায় আসুন, আমরা কেবল মাত্র এগিয়ে গিয়ে আমাদের মণ্ডলীর শৈশবকালীন সন্তানদেরই শিক্ষা দিই ও বাইরে থেকে এমন কাউকে না নিয়ে আসি যা আমাদের বিক্ষুব্ধ করে তোলে। কিন্তু এই প্রকার মনোভাব রাখাটা কেবলমাত্র প্রভুর যে মহান আজ্ঞা রয়েছে তার প্রতি পতন হওয়ার জন্যই তা ঘটে! তিনি আমাদের বলেন, “অতএব, তোমরা সমুদয় জগতে গিয়া শিক্ষা দাও।” তিনি যা বলেছেন তা করাতে আমরা যদি বিফল হই তবে কী-ভাবে আমরা বলতে পারি যে আমরা খ্রীষ্টের বাধ্য? আমদের যে “মিশন ক্ষেত্র” রয়েছে তা আমাদের চারপাশেই-রাস্তার উপরে, পাশে, কলেজে, মলের কাছে এবং দোকানে বা বাজারের মধ্যেই। “সমস্ত জাতি” এখানেই রয়েছে -লস আঙ্গেলস, যেখানে মণ্ডলী বিদ্যমান-সেই পৌড়-নগরীর সপ্ত কলেজের চার পাশের ক্যাম্পাসেই তারা রয়েছে। আমাদের প্রধান আজ্ঞাকর্তা হলেন যীশু খ্রীষ্ট। তার আদেশ খুবই পরিস্কার। “অতএব তোমরা গিয়া সমুদয় জাতিকে শিষ্যকর; পিতার পুত্রের ও পবিত্র আত্মার নামে তাহাদিগকে ব্যাপ্তইজ কর” “তোমরা বাহির হইয়া রাজপথে-রাজপথে ও বেড়ায়-বেড়ায় যাও এবং আসিবার জন্য লোকদিগকে পীড়াপীড়ি কর, যেন আমার গৃহ পরিপূর্ণ হয়।” (লুক ১৪:২৩) সুসমাচার প্রচার কার্যের প্রতি এগিয়ে যান! কোনও কিছুই যেন আপনাকে থামিয়ে না দেয়! খ্রীষ্টের কাজে নিজেকে নিক্ষেপ করুন। ভিতরে আসার জন্য তাদের পীড়াপীড়ি করুন যাতে (খ্রীষ্টের) গৃহ পরিপূর্ণ হয়! আমাদের মধ্যে আজকে সকালে এখানে কেউ-কেউ আছেন যারা এখন পর্যন্ত কনভার্ট/নূতনীকৃত নয়। তাই যীশুর প্রতি আসার এই আবেদন না জানিয়ে আমি এই সংবাদকে সমাপ্ত করতে পারি না। ক্রুশের উপরে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন আপনার পাপের ঋণ মেটাবার জন্য। আপনাকে অনন্ত জীবন দান করার জন্য শারীরিকভাবে তিনি মৃত্যু থেকে পুনরায় জীবিত হয়েছেন। স্বর্গে তিনি এখন জীবিত, আপনার আত্মার পরিত্রাণের জন্য তিনি প্রার্থনা করছেন। তাঁর কাছে আসুন। বিশ্বাসের সঙ্গে নিজেকে তাঁর প্রতি নিক্ষেপ করুন। তাঁর রক্ত আপনার সমস্ত পাপ থেকে পরিষ্কার করবেন আর তাঁর মধ্য দিয়ে আপনি এক নতুন জীবনের ও এই স্থানীও মণ্ডলীতে আসার সুচনা করবেন। আমেন। বক্তৃতার সমাপ্তি You may email Dr. Hymers at rlhymersjr@sbcglobal.net, (Click Here) – or you may বক্তৃতার আগে শাস্ত্রের যে অংশ পাঠ করা হয়েছে তা ডাঃ ক্রেগটন এল. চান’-র: যোহন ২০:১৯-২১ |
মণ্ডলী কেন্দ্রিক সুসমাচার প্রচারের খসড়া চিত্র লেখক- ডাঃ আর. এল. হাইমারস.জে আর “অতএব তোমরা গিয়া সমুদয় জাতিকে শিষ্যকর; পিতার পুত্রের ও পবিত্র আত্মার নামে তাহাদিগকে ব্যাপ্তইজ কর;আমি তোমাদিগকে যাহা-যাহা আজ্ঞা করিয়াছি, সে সমস্ত পালন করিতে তাহাদিগকে শিক্ষা দেও। আর দেখ, আমিই যুগান্ত পর্যন্ত প্রতিদিন তমাদের সঙ্গে-সঙ্গে আছি।” (মথি ২৮:১৯-২০) (লুক ১৪:২৩; মার্ক ১৬:১৫) ১. প্রথমত, মণ্ডলী কেন্দ্রিক সুসমাচার আরম্ভ হয় “বাইরে” যাওয়ার দ্বারা। ২. দ্বিতীয়ত, তাদের “ভিতরে” নিয়ে আনার দ্বারা মণ্ডলী কেদ্রিক সুসমাচার প্রচারে ৩. তৃতীয়, মণ্ডলী কেন্দ্রিক সুসমাচার প্রচার ঈশ্বরের গৃহকে পরিপূর্ণ করে। |